ওয়ালি হাসান টঙ্কি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Safi Mahfouz (আলোচনা | অবদান) "Wali Hasan Tonki" পাতাটি অনুবাদ করে তৈরি করা হয়েছে |
(কোনও পার্থক্য নেই)
|
১৫:০৯, ১৩ মে ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মুফতি ওয়ালি হাসান টঙ্কি (১৯২৪ - ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫) (উর্দু: مفتی ولی حسن ٹونکیؒ ) একজন পাকিস্তানি মুফতি, ইসলামি পন্ডিত, বিচারক ও লেখক ছিলেন। [১]
Mufti Wali Hasan Tonki | |
---|---|
مفتی ولی حسن ٹونکیؒ | |
1st President of Iqra Rozatul Atfal Trust | |
অফিসে April 1984 – unknown | |
পূর্বসূরী | None (office created) |
উত্তরসূরী | Muhammad Yusuf Ludhianvi |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | 1924 |
মৃত্যু | ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ | (বয়স ৭০–৭১)
সমাধিস্থল | Darul Uloom Korangi Cemetery |
ধর্ম | Islam |
জাতীয়তা | British Indian (1924-1947) Pakistani (1947-1995) |
আখ্যা | Sunni |
ব্যবহারশাস্ত্র | Hanafi |
আন্দোলন | Deobandi |
যেখানের শিক্ষার্থী | University of Allahabad Panjab University Mazahir Uloom Darul Uloom Deoband Darul Uloom Nadwatul Ulama |
প্রতিষ্ঠান | Darul Uloom Karachi Jamia Uloom-ul-Islamia |
ঊর্ধ্বতন পদ | |
শিক্ষক | Husain Ahmad Madani Abdul Haq Akorwi |
শিক্ষার্থী
|
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা
ওয়ালি হাসান ১৯২৪ সালে টঙ্ক জেলার মুফতি আনোয়ারুল হাসান খানের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ও পিতামহ মুফতি মুহাম্মদ হাসান খান টঙ্কের শরিয়া আদালতে মুফতি ছিলেন। তিনি তার বাবার কাছ থেকে ফার্সি এবং আরবির বিভিন্ন বই অধ্যয়ন করেন। তার বাবা তার ১১ বছর বয়সকালে মারা যান। ১৯৩৬ সালে তার পিতামহ মুফতি হায়দার হাসান খান তাকে দারুল উলুম নাদওয়াতুল উলামাতে ভর্তি করান এবং তিনি সেখানে চার বছর পড়াশোনা করেন। এবং তারপরে তিনি টঙ্কে তার কাকার কাছ থেকে বিভিন্ন বই অধ্যয়ন করেন। তার পিতামহের মৃত্যুর পর তিনি টঙ্কের শরিয়া আদালতে অনেক বছর কাজ করেছিলেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৌলভী পরীক্ষায় এবং পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মৌলভী আলিম ও ফাজিল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তারপর মাজাহির উলুমে ভর্তি হয়ে দারসে নিজামি সম্পূর্ণ করেন। এরপর তিনি হুসাইন আহমদ মাদানির অধীনে দারুল উলুম দেওবন্দ-এ অধ্যয়ন করেন। [২] [৩]
কর্মজীবন
পড়াশোনা শেষে তিনি ভারত বিভাগ হওয়ার আগ পর্যন্ত ছফ্রা গুগোরের শরিয়া আদালতে মুফতি ও বিচারক ছিলেন। [২] তিনি পাকিস্তানে পাড়ি জমান এবং করাচির মেট্রোপলিস উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। পরে তিনি মাদ্রাসা ইমদাদুল উলুম এবং জামিয়া উলুম-উল-ইসলামিয়াতে শিক্ষকতা করেন। [১]
তিনি ইকরা রওজাতুল আটফাল ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং এর প্রথম সভাপতি হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। [৪]
রচনাবলী
টঙ্কি বহু বই লিখেছেন এবং তার নিবন্ধগুলি বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছিল। [৫] তার বইগুলির মধ্যে রয়েছে:
- তাজকিরা আউলিয়ায়ে হিন্দ ওয়া পাকিস্তান
- আয়েলি কাওয়ানীন শরীয়ত কি রোশনি মেঁ
- বিমা কি হকিকত
- কুরবানী কে আহকাম মাসাইল
- ফিতনা ইনকার-ই-হাদিস
মৃত্যু
১৯৯৫ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার তিনি মারা যান। আবদুল রশীদ নোমানীর নেতৃত্বে তার জানাজার নামাজ পড়ে তার ইচ্ছানুসারে তাকে দারুল উলুম করাচি কবরস্থানে দাফন করা হয়। [১]
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ مولانا محمد عمر رفيق। "حضرت مولانا مفتی ولی حسن ٹونکی نور اللہ مرقدہٗ (تعارفی تذکرہ)"। Jamia Uloom-ul-Islamia। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "banuri" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ ক খ Shaykh Muhammad Husain Siddiqi। "Sawaneh Hazrat Mufti Wali Hasan Tonki (r.a) By Shaykh Muhammad Husain Siddiqi"। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১। উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "archive.org" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে - ↑ "Mufti Wali Hasan Tonki, Grand Mufti of Pakistan"। ৩ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।
- ↑ "SCHOOL LEADERSHIP"। iqratrust.edu.pk/en। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।
- ↑ "مفتی ولی حسن ٹونکی"। Jamia Uloom-ul-Islamia। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।