বোম্বাইয়ের বোম্বেটে (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
(সংশোধন)
২৮ নং লাইন:
 
==কাহিনি সংক্ষেপ==
জটায়ু তার লেখা বোম্বাইয়ের বোম্বেটে উপন্যাস থেকে নির্মিত ছবির শ্যুটিং দেখতে আমন্ত্রণ পায়। ছবির পরিচালক তারই গারপার রোডে থাকাকালীন বন্ধু পুলক ঘোষাল। ফেলুদা ও তোপসেও তার সাথে যাবে বলে ঠিক হয়। কিন্তু তাদের যাওয়ার একদিন আগে সান্যাল নামে এক প্রযোজক জটায়ুর কাছে এসে জানায় তার একই উপন্যাস অবলম্বনে সেও একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে চায়। জটায়ু তাকে জানায় উপন্যাসটি তিনি আরেকজনকে দিয়ে দিয়েছেন। সান্যাল চলে যাওয়ার আগে জাটায়ুকে একটি প্যাকেট দিয়ে যান, যা তিনি বোম্বেতে তার এক পরিচিত জনকে দিতে বলেন। বোম্বেতে একজন তার কাছ থেকে প্যাকেট নিতে আসেন কিন্তু জটায়ু ভুল করে তার লেখা বোম্বাইয়ের বোম্বেটে উপন্যাসের কপি সম্বলিতসংবলিত একটি প্যাকেট তার হাতে ধরিয়ে দেন, যা তার বন্ধুকে দেওয়ার কথা ছিল। লোকটি একটি বহুতল ভবনে ঢুকেন। এলিভেটরে একজন অপরিচিত লোক তাকে আক্রমণ করলে সে তাকে খুন করে। বেড়িয়ে যাওয়ার সময় সেই কপির একটি খণ্ড মৃত দেহের কাছে পরে যায়।
 
ফেলুদা বাকিদের নিয়ে একটি হোটেলে যান। সেখানে পুলক তাদের খুনের ব্যাপারে খবর দেন। ফেলুদা তোপসে ও জটায়ুকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান এবং সেখানে সিআইডি ইনস্পেক্টর পটবর্ধনের সাথে তাদের দেখা হয়। তিনি তাদের জানান নেপালের নানা সাহেবের নেকলেস চুরি হয়েছে এবং একজন ভারতীয় চোরাকারবারি তা ভারতে নিয়ে এসেছে। পরের দিন সৈকতে ফেলুদা সংবাদপত্রে জটায়ুর বিবরণ খুঁজে পান। পরে তিনি বোম্বাইয়ের বোম্বেটে ছবির প্রযোজক গোরের সাথে পরিচিত হন, যিনি তাদেরকে ছবির মার্শাল আর্ট পরিচালক ভিক্টর পেরুমলের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন।
৭২ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:সত্যজিৎ রায়ের উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:সন্দীপ রায় পরিচালিত চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:সত্যজিৎ রায়ের চিত্রনাট্য সম্বলিতসংবলিত চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:চলচ্চিত্রে ফেলুদা]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০০০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র]]