আম্রপালি (আম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান আম্রপালি পাতাটিকে আম্রপালি (আম) শিরোনামে কোনো পুনর্নির্দেশনা ছাড়াই স্থানান্তর করেছেন
সম্প্রসারণ
১ নং লাইন:
{{Infobox cultivar
১৯৭৮ সালে ভারতের আম গবেষকরা দশহোরি ও নিলাম-এই দুটি আমের মধ্যে সংকরায়ণের মাধ্যমে ''আম্রপালি আমের'' জাত উদ্ভাবন করেন। এই জাতের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উন্নত জাতের আম এক গাছে এক বছর ফলে পরের বছর ফলে না। কিন্তু আম্রপালি প্রতিবছর ফলে। এর মিষ্টতার পরিমাণ ল্যাংড়া বা হিমসাগরের চেয়ে বেশি।
| name = ''ম্যাঙ্গিফেরা'' 'আম্রপালি'
| genus = ''[[ম্যাঙ্গিফেরা]]''
| species = ''[[ম্যাঙ্গিফেরা ইন্ডিকা]]'
| hybrid = '[[দশেরী]]' × '[[নিলম (আম)|নিলম]]'
| cultivar = 'আম্রপালি'
| origin = [[ভারত]], ১৯৭১
}}
হাইব্রিড'''আম্রপালি আম''' আমের একটি জাত। ১৯৭১ সালে এই হাইব্রিড জাতটি উদ্ভাবন হয়করা ১৯৭১হয়। [[ভারতীয় কৃষি সালে।গবেষণা ইন্ডিয়ানইনস্টিটিউট|ভারতীয় এগ্রিকালচারকৃষি রিসার্চগবেষণা ইনস্টিটিউটের]] বিজ্ঞানী ড. পিযুষ কান্তি মজুমদার 'দশেরী' এবং 'নিলম' জাতের দুটি আমের সংকরায়নের মাধ্যমে নতুন এ জাতটি উদ্ভাবন করেন। যার নাম দেয়া হয় আম্রপালি।
 
তারপর থেকে এই আমটি সারা ভারতের খামার এবং বাগানগুলিতে রোপন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার চাকদহে আম্রপালি আম প্রথম রোপণ করা হয়। ভারতীয় আমের এ জাতটি বাংলাদেশে আসে ১৯৮৪ সালে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ এনামুল হক এবং চুয়াডাঙ্গার আজাদ হাইব্রিড নার্সারির কর্ণধার আবুল কালাম আজাদের যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে আমদানিএই করাজাতটি হয়আমদানি আম্রপালিকরা জাত।হয়।
 
==বৈশিষ্ট্য==
হাইব্রিড এ জাতটি উদ্ভাবন হয় ১৯৭১ সালে। ইন্ডিয়ান এগ্রিকালচার রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী ড. পিযুষ কান্তি মজুমদার 'দশেরী' এবং 'নিলম' জাতের দুটি আমের সংকরায়নের মাধ্যমে নতুন এ জাতটি উদ্ভাবন করেন। যার নাম দেয়া হয় আম্রপালি।
এই জাতের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। উন্নত জাতের আম এক গাছে এক বছর ফলে, পরের বছর ফলে না। কিন্তু আম্রপালি প্রতিবছর ফলে। এর মিষ্টতার পরিমাণ ল্যাংড়া বা হিমসাগরের চেয়ে বেশি। আম গাছটি গঠন ছোট, গাছে ছোট আকারের আমের গুচ্ছ ধরতে দেখা যায়। আমের রং কমলা-লাল এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক জাতের আমের তুলনায় এতে প্রায় ২.৫-৩.০ গুণ বেশি বিটা ক্যারোটিন থাকে। তবে এই গাছের জীবনকাল সংক্ষিপ্ত। গড় ফলন প্রতি হেক্টরে ১৬ টন।<ref>{{cite journal | title=Effect of Post Harvest Treatments on Shelf life of Mango (Mangifera indica L.) Fruits cv. Amrapali |author1=সিং, রঞ্জন কুমার |author2=সিং, আর এন | journal=রিসার্চ জার্নাল অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস | year=2010 | volume=১ | issue=৪ | pages=৪১৫-৪১৮ |ভাষা=en}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
{{আম}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:আম]]