২০২১-এ বাংলাদেশে মোদী-বিরোধী বিক্ষোভ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
কিছুটা বিশ্বকোষীয় করার চেষ্টা
১ নং লাইন:
{{POV|date=এপ্রিল ২০২১}}
{{বিবিধ সমস্যা|
 
{{উৎসহীন}}}}
{{Infobox civil conflict
২৭ ⟶ ২৬ নং লাইন:
| notes =
}}
[[২০২১]] সালের মার্চের শেষ দিকে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী]] অনুষ্ঠানে [[ভারতের প্রধানমন্ত্রী]] [[নরেন্দ্র মোদী]]র আগমনকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশ জুড়ে প্রচন্ড বিক্ষোভ আন্দোলন শুরু হয়ে যায়।হয়। অনেকেই একেএটিকে ''' '২১ এর মোদী-বিরোধী বিক্ষোভ''' ([[ইংরেজি]]: [[:en:2021 Bangladesh anti-Modi protests|Anti-Modi protests of 2021]]) বলে আখ্যায়িত করেছেন। মূলত [[২০০২ গুজরাত দাঙ্গা|গুজরাট সহিংসতা]], [[বাবরি মসজিদ]] ইস্যুতে উদাসীনতা,ইস্যুর পাশাপাশি ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের উপর নির্যাতন এবং [[হিন্দুত্ব|হিন্দুবাদী]] দৃৃষ্টিভঙ্গির জন্য অনেকমোদীকে আগেঅভিযুক্ত থেকেইকরে নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের বিরোধীতা করে আসছিল [[হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ|হেফাজতে ইসলাম]] ও এর সমর্থক গোষ্ঠীরা। শুক্রবার ২৬ মার্চ, ২০২১ তারিখে বাংলাদেশের ৫১তম স্বাধীনতা দিবস অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় পৌছান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার ঢাকায় আগমন উপলক্ষ্যে সেদিন জুমার নামাজের পর ব্যপক সহিংসতা দেখা দেয় [[বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ]] এ।প্রাঙ্গণে ১০০ জনের উপরে এই সহিংসতায় আহত হন। ২৭ মার্চ নরেন্দ্র মোদী ঢাকা ত্যাগ করলেও [[হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ]] ২৮ তারিখ রোববার দেশব্যাপী হরতালের ডাক দেয়। [[বিএনপি]] এতে সমর্থন জানায়। ২৮ তারিখে সমগ্র দেশ জুড়ে হরতাল পালনকালীন সময়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামবিক্ষোভতাদেরসহিংসতা সমর্থকদেরদেখা সাথেদেয় সশস্ত্রযা বাহিনী,পরে সরকারদলীয়সারা ছাত্রলীগ, যুবলীগের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ হয়। এতে প্রায় ১৫০ জনের বেশি মানুষ আহত এবং ১৭ জন নিহত হন। হেফাজতে ইসলাম একে [[জিহাদ]] বলে আখ্যায়িত করলেও বর্তমান [[আওয়ামী লীগ]] সরকার এটিকে [[ইসলামী উগ্রবাদ|উগ্রবাদী]] [[সাম্প্রদায়িকতা]]দেশে হিসাবেছড়িয়ে চিহ্নিতপরে। করেছে।
 
যখন আওয়ামী লীগের সমর্থকরা বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বিক্ষোভকারীদের থামানোর চেষ্টা করছিল তখনই মূল সংঘাতটি শুরু হয়। এর ফলে উভয় পক্ষের মধ্যেই সহিংস সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। এই ঘটনার পর দেশের বেশ কিছু জেলায় সহিংসতা ছড়িয়ে পরে।<ref>{{Cite অতঃপরweb|title=Four পুলিশkilled এসেin একটিBangladesh ভয়াবহduring সহিংসতারprotests পরagainst পরিস্থিতিModi নিয়ন্ত্রণেvisit|url=https://www.aljazeera.com/news/2021/3/26/anger-in-bangladesh-as-indias-modi-attends-50th-independence-day|access-date=2021-03-28|website=www.aljazeera.com|language=en}}</ref><ref>{{Cite আনে,web|date=2021-03-28|title=Three যাতেkilled প্রায়in ৫০+Hefazat কওমিmayhem মাদরাসাduring ছাত্রhartal|url=https://www.dhakatribune.com/bangladesh/2021/03/28/hefazat-observing-hartal|access-date=2021-03-28|website=Dhaka Tribune}}</ref><ref>{{Cite নেতাকর্মীweb|last=Desk|first=NH আহতWeb|date=2021-03-26|title=Bangladesh: হয়।4 ২৮killed মার্চin হরতালেChittagong as radicals protest Modi visit, mosque area in Dhaka turns battleground|url=https://www.nationalheraldindia.com/international/bangladesh-4-killed-in-chittagong-as-radicals-protest-modi-visit-mosque-area-in-dhaka-turns-battleground|access-date=2021-03-28|website=National Herald|language=en}}</ref> [[ব্রাহ্মণবাড়ীয়াঅ্যামনেস্টি জেলাইন্টারন্যাশনাল]] সবচেয়ে২৬ বেশিমার্চ ক্ষতিগ্রস্তএক হয়,বিবৃতিতে বাংলাদেশ সরকারকে প্রতিবাদকারীদের উপর অতিরিক্ত বল প্রয়োগের সমালোচনা করে "সমাবেশ করার স্বাধীনতার অধিকারকে সম্মান জানাতে এবং শান্তিপুর্ণ প্রতিবাদকারীদের রক্ষ করতে" আহবান জানায়।<ref>{{cite news |title=Bangladesh: Authorities must respect right to peaceful protest following bloody crackdowns|url=https://www.amnesty.org/en/latest/news/2021/03/bangladesh-authorities-must-respect-right-to-peaceful-protest-following-bloody-crackdowns ১০|work=Amnesty জনInternational বিক্ষোভকারী|access-date=27 নিহতMarch হন।2021}}</ref>
 
[[অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল]] এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ সরকারকে প্রতিবাদকারীদের উপর অতিরিক্ত বল প্রয়োগের সমালোচনা করে "সমাবেশ করার স্বাধীনতার অধিকারকে সম্মান জানাতে এবং শান্তিপুর্ণ প্রতিবাদকারীদের রক্ষ করতে" আহবান জানায়।
 
== প্রেক্ষাপট ==
[[বাংলাদেশ]] ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর [[বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ|এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে]] [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] নিকট হতে স্বাধীনতা অর্জন করে। আর [[বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র|যুদ্ধের ঘোষণা তথা স্বাধীনতার ডাক]] দেওয়া হয় একই বছর ২৬ মার্চে। স্বাধীনতার ৫০ বছরের এই স্মৃৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতে [[বাংলাদেশ সরকার]] [[বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী|স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী]] নামে বছরব্যাপী একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ১৭ মার্চ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব যা ''[[মুজিব চিরন্তন]]'' নামে খ্যাত; মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃৃক আয়োজিত বিশেষ এই অনুষ্ঠানে পাঁচটি রাষ্ট্রের রাষ্ট্র প্রধানদের নিমন্ত্রণ করা হয়। [[মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি]] [[ইব্রাহিম মোহামেদ সোলিহ]], [[শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী]] [[মাহিন্দা রাজাপাকসা]], [[ভুটানের প্রধানমন্ত্রী]] [[লোটে শেরিং]] এবং [[নেপালের রাষ্ট্রপতি]] [[বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারী]]র আগমনের পর ২৬ মার্চ অনুষ্ঠানের শেষ ও চূড়ান্ত দিনে [[ভারতের প্রধানমন্ত্রী]] [[নরেন্দ্র মোদী]]র আগমনের কথা ছিল। কিন্তু হেফাজতে ইসলাম ও এর সমর্থকেরা নরেন্দ্র মোদীর আগমনের বিরোধীতা করে আসছিল। মোদী সরকারের হিন্দুপন্থী মনোভাব এবং ভারতের মুসলমানদের প্রতি ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বৈষম্যের কারণে বাংলাদেশের ইসলামী দলগুলো মোদীর আগমনকে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহরমুসলমানদের জন্য অপমানজনক মনে করে। আবার সম্প্রতি ভারতের মোদী সরকার পবিত্র [[কুরআন]] থেকে ২৬ টি আয়াতে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের প্রত্যক্ষ ইঙ্গিত রয়েছে বলে উল্লেখ করে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেছে। মূলত এই আন্দোলনের সূত্রপাত হয় ২০২০ সালেই। কারণ ''মুজিব চিরন্তন'' অনুষ্ঠানটি ২০২০ সালেই হওয়ার কথা ছিল এবং নরেন্দ্র মোদীও সেইবারই বাংলাদেশে আসতেন। কিন্তু [[বাংলাদেশে কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী|বৈশ্বিক মহামারীর কারণে]] সেইবারের অনুষ্ঠান ও নরেন্দ্র মোদীসহ অন্যান্য বিদেশী অতিথিদের আগমন স্থগিত হয়ে যায়। পরবর্তী বছর ১৭ থেকে ২৬ মার্চের মধ্যে অনুষ্ঠানের সময়সূচী ধার্য করা হয়। ২০২০ সাল থেকেই হেফাজতে ইসলাম ও [[ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ]] সল্প পরিসরে মোদী সফরের বিরোধীতা আন্দোলন করে আসছিল। কিন্তু পরে সফর বাতিল হয়ে গেলে আন্দোলনটি চরম রূপে পৌঁছায়নি। কিন্তু ২০২১ এর ২৬ মার্চ সফর চূড়ান্ত হয়ে গেলে এই বিতর্ক পুনরায় শুরু হয়। ১৫ মার্চ হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব [[মামুনুল হক]] নরেন্দ্র মোদীর আগমন উপলক্ষ্যে শান্তিপূর্ণ হরতালের ঘোষণা দিলেও এই ঘোষণা শেষ পর্যন্ত আর বাস্তবায়িত হয় নি। ২৬ মার্চ নরেন্দ্র মোদীর আগমনের দিন হর‍তাল পালিত হয়। নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ ত্যাগের পর ২৮ তারিখ পুনরায় হরতালের ডাক দেয়া হয়।
 
=== নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের কারণ ===
বাংলাদেশ সরকার ও ভারতীয় হাই কমিশনের মতে, নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশে এসেছেন বাংলাদেশ সরকারের নিমন্ত্রণ রক্ষা করে ''মুজিব চিরন্তন'' অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এবং [[সাতক্ষীরা]]র যশোরেশ্বরী কালিমন্দির ও [[গোপালগঞ্জ|গোপালগঞ্জের]] ওরাকান্দীতে হিন্দু মাতুয়া সম্প্রদায়ের পবিত্র তীর্থস্থান পরিদর্শন করতে। কিন্তু অধিকাংশ রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও পারিভাষিকদের মতে, হিন্দু মন্দির পরিদর্শন ও ওরাকান্দিতে অবস্থিত মাতুয়া তীর্থস্থান ভ্রমণের মাধ্যমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের বিধানসভা নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু এবং ভারতীয় মাতুয়া সম্প্রদায়ের ভোট পেয়ে নির্বাচনে [[বিজেপি]]র সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে এসকল স্থান ভ্রমন করেন। যদিও উভয় দেশের সরকারই এধরনের মতামত নাকোচ করেছে। যাইহোক, বাংলাদেশের অধিকাংশ ইসলামী দলই নরেন্দ্র মোদী এই আগমনকে নেতিবাচকভাবে দেখেছে।
 
== ঘটনাপ্রবাহ ==
৭৩ ⟶ ৬৭ নং লাইন:
* [[গাজীপুর|গাজীপুরের]] [[চান্দনা চৌরাস্তা]] এলাকায় হেফাজতে ইসলাম ও এর সমর্থক গোষ্ঠীদের নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যপক সংঘর্ষ; ১৫ জন বিক্ষোভকারী আহত।
 
== নিহত ব্যক্তির তালিকা ==
{{উৎসহীন|অনুচ্ছেদ}}
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে সূবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আগত [[ভারতের প্রধানমন্ত্রী]] [[নরেন্দ্র মোদী]]র বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভে পুলিশ, বিজিবি, র‍্যাব, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সম্মিলিত সশস্ত্র হামলায় নিহতদের নামের তালিকা নিম্নে দেয়া হলো। সর্বশেষ বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী এই বিক্ষোভে ১৭ জন প্রাণ হারাণ যাদের বেশিরভাগই কওমী মাদ্রাসার ছাত্র।
{|class="wikitable sortable"
|-
! ক্রম
! নাম
! তারিখ
! স্থান
|-
|১||রবিউল ইসলাম||২৬ মার্চ|| চট্টগ্রাম
|-
|২||মেরাজুল ইসলাম||২৬ মার্চ||চট্টগ্রাম
|-
|৩||মেরাজুল নাসরুল্লাহ||২৬ মার্চ|| চট্টগ্রাম
|-
|৪||ওহিদুল ইসলাম||২৬ মার্চ|| চট্টগ্রাম
|-
|৫||আশিক||২৬ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|৬||মোঃ জামিল||২৬ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|৭||আবদুল্লাহ||২৬ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|৮||সুজন মিয়া||২৭ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|৯||মুহাম্মদ কাউসার||২৭ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|১০||জুরু আলম||২৭ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|১১||বাদল মিয়া||২৭ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|১২||জুবায়ের||২৭ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|১৩||জাকারিয়া||২৭ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|১৪||মাওলানা হোসাইন||২৭ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|১৫||নুরুল আমীন||২৮ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|১৬||আল-আমীন||২৮ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|১৭||হাদিস মিয়া(কালন)||২৮ মার্চ|| ব্রাহ্মণবাড়িয়া
|-
|}
== প্রতিক্রিয়া ==
২৮ মার্চ রাতে [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া]]র কিছু [[ফেইসবুক]] ব্যবহারকারী বিক্ষোভকারীদের উপর পুলিশি জুলুমকে "দ্বিতীয় [[অপারেশন সার্চলাইট]]", "স্বাধীনতার ৫০ বছর পর বাংলাদেশে ধর্মীয় নির্যাতন", "গৃহযুদ্ধ", "ভয়াবহ রক্তপাত", "[[বিএসএফ|ভারতীয় বাহিনীর]] অবৈধ অনুপ্রবেশ" বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে।
 
আন্তর্জাতিক অধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এই বিক্ষোভের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিক্রিয়াকে "রক্তাক্ত ক্র‍্যাকডাউন" বলে আখ্যা দিয়ে বলেছে, "বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই সমাবেশের স্বাধীনতার অধিকারকে সম্মান করতে হবে এবং শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের সুরক্ষা দিতে হবে"।
ক্র‍্যাকডাউন" বলে আখ্যা দিয়ে বলেছে, "বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই সমাবেশের স্বাধীনতার অধিকারকে সম্মান করতে হবে এবং শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের সুরক্ষা দিতে হবে"।
 
== তদন্ত ==