কামতাপুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{উৎসহীন}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০২১}}
{{পরিষ্করণ-পুনঃসংগঠন|date=মার্চ ২০২১}}
('''কামতাপুরী''', (রাজবংশী বা গোয়ালপাড়ীয়া), মূলত [[রংপুরী ভাষা।ভাষা]]।
এটি প্রাচীন কামতাপুর অঞ্চলের কোচ-রাজবংশী জনগোষ্ঠীর ও ইন্দো-আর্য পরিবারভুক্ত ভাষা। এ ভাষায় মূলত [[বাংলাদেশ]], [[ভারত]], [[নেপাল]][[ভুটান এর|ভুটানের]] নির্দিষ্ট অংশের লোকজন কথা বলে। এই ভাষাভাষী জনগণ কার্যত রংপুরী ভাষার পাশাপাশি বাংলা ভাষা অথবা অসমিয়া ভাষায় কথা বলে থাকে।এ ভাষায় ৪৩-৪৯ ভাগ মৈথিলি এবং নেপালি শব্দ , ৪৮-৫৫ ভাগ বাংলা ভাষার সাথে মিল পাওয়া যায়যায়। ।আসামেরআসামের ধুবড়ী, কোকরাঝার, চিরাং, বঙাইগাঁও এবং গোয়ালপাড়া জেলায় এই ভাষাভাষী মানুষের সংখ্যা সৰ্বাধিক; দরং জেলাতে এই ভাষাভাষী কিছু সংখ্যক লোক আছে। উত্তর বঙ্গের কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং দার্জিলিংয়ের তরাই অঞ্চল, বিহারের কাটিহার, শিলিগুড়ি, শিলং, পূৰ্ণিয়া এবং কিষানগঞ্জ জেলার কিছু অঞ্চল, নেপালের মোরং এবং ঝাপা জেলা, ভূটানের কিছু অঞ্চল, বাংলাদেশের অবিভক্ত রংপুর, দিনাজপুর এবং ঠাকুরগাঁও জেলায় এই ভাষার মানুষ আছে। মেঘালয়, ত্ৰিপুরা এবং সম্বলপুর (ওড়িশা)তে এই ভাষার লোক আছে। অঞ্চলভেদে রাজবংশী, গোয়ালপারীয়া, দেশি ভাষা, রংপুরী ভাষা আদি বিভিন্ন নামে পরিচিত ।।