অমূলক নতুনভীতি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
নিওফোবিয়া বা '''নিউফোবিয়া''' (ইংরেজি: Neophobia)(নতুন বা অভিজ্ঞতার বাইরের কিছুতে ভয়) হ'ল নতুন কোনও কিছুর ভয়, বিশেষত একটি অবিরাম এবং অস্বাভাবিক ভয়। সহজ কথায় নতুন জিনিস চেষ্টা করা বা রুটিন থেকে বিরতিতে অনীহা। সাধারণত এটি শিশু ও পোষা প্রাণীদের মাঝে বেশি দেখা যায় । যেমন: শিশুদের প্রসঙ্গে শব্দটি সাধারণত অজানা বা অভিনব খাবারগুলি প্রত্যাখ্যান করার প্রবণতা নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয় খাদ্য নিওফোবিয়া। এটি পেডিয়াট্রিক সাইকোলজি বা শিশুমনোরোগ বিদ্যাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্বেগ।
{{Infobox medical condition
|name = নিউফোবিয়া
২১ নং লাইন:
নরওয়ের বাদামী ইঁদুর (Rattus norvegicus) একসময় মানুষের গৃহে বাস করতো‌ । কিন্তু মানুষের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে তাঁরা যুগের বিবর্তনে জঙ্গলে ও ফসলের মাঠে বসবাস শুরু করে।
 
প্রাণীদের মাঝে খুব সহজে দেখা মিলে ‌। বিভিন্ন পোষা প্রাণীকে যদি জন্ম থেকে এক রকমের খাদ্য দেয়া হয় তাঁরা পরবর্তী কোন সময়ে নতুন ধরণেরধরনের খাদ্য গ্রহণ করেনা।
 
==আলোচনা==
রবার্ট এন্টন উইলসন তাঁর প্রমিথাস রাইজিং (Prometheus Rising) বইটিতে নিউফোবিয়াকে নেতিবাচক হিসেবে বলেছেন এবং সমাজ-সংস্কৃতি ও খাদ্যভাসভেদে শিশুর উপর এটি বিরূপ প্রভাব ফেলে। যেটি বিবর্তনে টিকে থাকাকে দুরুহ করে তোলে।
থমাস এস. কুহন তাঁর দি স্ট্রাকচার অফ সাইয়েন্টিফিক রিভ্যুলেশন (The Structure of Scientific Revolutions) বইটিতে
তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা দেন যে , নিউফোবিয়া পিতা-মাতার জ্বিন থেকে প্রাপ্ত একটি রোগ। সাধারণত গর্ভকালীন সময়ে অথবা পিতা-মাতার জীবনকালে যদি কোন নির্দিষ্ট কিছুতে অনীহা থাকে অথবা রুটিন এক রকমের হয় তবে নতুন সন্তানটি ঐ গুণ পায় ।
 
==খাদ্য নিউফোবিয়া==
মানুষের মধ্যে খাদ্য নিওফোবিয়াকে নতুন বা অপরিচিত খাবার খাওয়ার ভয় হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি পরিহারকারী / সীমাবদ্ধ খাদ্য গ্রহণের ব্যাধি । ছোট বাচ্চাদের এবং ছোট বাচ্চাদের মধ্যে খাদ্য নিওফোবিয়া বিশেষত প্রচলিত। এটি কোনও ব্যক্তির সংবেদন-সন্ধানের স্তরের সাথে সম্পর্কিত, যার অর্থ কোনও ব্যক্তির নতুন জিনিস চেষ্টা করার এবং ঝুঁকি নিতে আগ্রহী নয়। উচ্চ খাদ্য নিওফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা নতুন কোন কিছুতেই প্রচন্ড অনাগ্রহী হয়। ছোট বাচ্চাদের জন্য এটি ভয়াবহ ব্যাধি। ওষুধ অথবা নতুন কোন পুষ্টিকর খাবার গ্রহণে, বিভিন্ন সংস্কৃতি ও পরিবেশ ভেদে খাবারের স্বাদ গ্রহণে তাঁরা অনাগ্রহী হয় এবং তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
পোষা প্রাণীদের নতুন ধরণেরধরনের খাদ্য গ্রহণে অনীহা খুব প্রকট হয়। বেশীরভাগ সময় তাঁরা গ্রহণ না করে মৃত্যু বরণ করে।
অন্যদিকে, বলা হয়ে থাকে নিউফোবিয়া আক্রান্ত প্রাণীদের এ অভ্যেসের কারণে নতুন খাদ্যের ঝুঁকি কিংবা বিষক্রিয়া থেকে তাদের রক্ষা করতে পারে।
 
৫৮ নং লাইন:
৭. Lalonde R, Badescu R (1995). "Exploratory drive, frontal lobe function and adipsia in aging". Gerontology. 41 (3): 134–44.doi:10.1159/000213674. PMID 7601365.
 
৮. Logue, A.W. (2004). The Psychology of Eating and Drinking. New York: Brunner-Routledge. p.  90.
 
৯. Pliner, P.; K. Hobden (1992). "Development of a scale to measure the trait of food neophobia in humans". Appetite. 19 (2): 105–120. doi:10.1016/0195-6663(92)90014-w. PMID 1489209. S2CID 9530258.
 
১০. Alley TR, Potter KA (2011). "Food Neophobia and Sensation Seeking". Handbook of Behavior, Food and Nutrition. Springer. pp.  707–724.
 
১১. Marples, Nicola M.; Kelly, David J.; Thomas, Robert J. (2005).
৭৪ নং লাইন:
১৫. Smith AD, Herle M, Fildes A, Cooke L, Steinsbekk S, Llewellyn CH (February 2017). "Food fussiness and food neophobia share a common etiology in early childhood". J Child Psychol Psychiatry. 58 (2): 189–196. doi:10.1111/jcpp.12647. PMC 5298015. PMID 27739065.
 
১৬. Dovey, Terence M. (2010). Eating Behaviour. England: Open University Press. pp.  47, 48, 55.
Moyer, Melinda Wenner (19 December 2012). "Picky eater kids: Their eating habits might be your fault, but they'll survive". Slate.