জে. ক্যারল নেইশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ব্যক্তিগত জীবন |
|||
১৯ নং লাইন:
}}
'''জোসেফ প্যাট্রিক ক্যারল নেইশ''' ({{lang-en|Joseph Patrick Carroll Naish}}; পেশাগতভাবে '''জে. ক্যারল নেইশ''' নামে পরিচিত, ২১ জানুয়ারি ১৯০০ - ২৪ জানুয়ারি ১৯৭৩) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেতা। তিনি প্রায় দুইশত চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Overview for J. Carrol Naish |ইউআরএল=http://www.tcm.com/tcmdb/person/138560%7C74341/J-Carrol-Naish/ |ওয়েবসাইট=[[টার্নার ক্লাসিক মুভিজ]] |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ জানুয়ারি ২০১৯}}</ref> ''সাহারা'' (১৯৪৩) ও ''আ মেডেল অব বেনি'' (১৯৪৫) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি দুবার [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন এবং ''আ মেডেল অব বেনি'' (১৯৪৫) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেতা - চলচ্চিত্র)|সেরা পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]] অর্জন করেন। তিনি পরবর্তী কালে সিবিএস রেডিওর ''লাইফ উইথ লুইজি'' (১৯৪৮-১৯৫৩)-এ নাম ভূমিকায় অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন। টেলিভিশনে তার কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৬০ সালে হলিউড ওয়াক অব ফেমে তার নামাঙ্কিত তারকা খচিত হয়।<ref name="latimes">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=র্যাউইচ |প্রথমাংশ1=রবার্ট |শিরোনাম=J. Carrol Naish |ইউআরএল=http://projects.latimes.com/hollywood/star-walk/j-carrol-naish/ |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ জানুয়ারি ২০১৯ |কর্ম=[[লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস]] |তারিখ=২৭ জানুয়ারি ১৯৭৩ |ভাষা=en}}</ref>
==প্রারম্ভিক জীবন==
২৭ নং লাইন:
==কর্মজীবন==
নেইশ পর্দায় স্বীকৃতিহীন ''হোয়াট প্রাইস গ্লোরি?'' (১৯২৬) চলচ্চিত্রে ছোট ভূমিকায় অভিনয়ের মধ্য দিয়ে বড় পর্দায় আবির্ভূত হন। তার প্রথম বড় কাজ ছিল ''দ্য হ্যাচেট ম্যান''। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন [[এডওয়ার্ড জি. রবিনসন]] এবং নেইশকে একজন চীনা ব্যবসায়ী হিসেবে দেখা যায়।<ref name="নিইটা-১৯৭৩"/> তিনি ''[[সাহারা (১৯৪৩-এর মার্কিন চলচ্চিত্র)|সাহার]]'' (১৯৪৩) চলচ্চিত্রে গুসেপ্পে চরিত্রে অভিনয় করে [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]]ের মনোনয়ন লাভ করেন। এই চলচ্চিত্রে তার প্রদত্ত যুদ্ধকালীন সংলাপটি যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রের অন্যতম মর্মস্পর্শী সংলাপ হিসেবে স্বীকৃত। দুই বছর পর তিনি ''[[আ মেডেল অব বেনি]]'' (১৯৪৫) চলচ্চিত্রে নাম ভূমিকার পিতার চরিত্রে অভিনয় করেন,<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=দিস |প্রথমাংশ1=মার্ক |শিরোনাম=Hollywood Winners & Losers A to Z |তারিখ=২০০৮ |প্রকাশক=হ্যাল নিওনার্ড করপোরেশন |আইএসবিএন=978-0-87910-351-4 |ইউআরএল=https://books.google.com.bd/books?id=hynlEn8PcUgC&pg=PA130&redir_esc=y |সংগ্রহের-তারিখ=২১ জানুয়ারি ২০২০ |ভাষা=en}}</ref> যার জন্য তিনি দ্বিতীয়বার শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা পার্শ্ব অভিনেতা - চলচ্চিত্র)|সেরা পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]] অর্জন করেন। ''[[দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস]]''-এর [[বসলি ক্রাউদার]] তাকে "বেনির পিতা চরিত্রে স্নেহপ্রবণ ও বৈশিষ্ট্যমন্ডিত" বলে উল্লেখ করেন।<ref name="নিইটা-১৯৭৩"/> তিনি
[[চিত্র:J. Carrol Naish and family 1952.JPG|থাম্ব|১৯৫২ সালে নেইশ পরিবারের তিন প্রজন্ম। বসা অবস্থায় প্যাট্রিক নেইশ, বামে দাঁড়ানো তার ছেলে জে. ক্যারল এবং ডানে দাঁড়ানো নাতনী এলাইন।]]
==ব্যক্তিগত জীবন==
নেইশ ১৯২৯ সালে অভিনেত্রী গ্ল্যাডিস হিনিকে (১৯০৭-১৯৮৭) বিয়ে করেন। তাদের এলাইন নামে এক কন্যা ছিল। এলাইন নেইশ ''লাইফ উইথ লুইজি'' চলচ্চিত্রে পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন।<ref name=Obit>{{cite news |title=Character Actor J. Carrol Naish Dies |date=January 27, 1973 |newspaper=[[দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট]] |page=B10}}</ref>
নেইশ এমফিসিমায় আক্রান্ত হয়ে ১৯৭৩ সালের ২৪শে জানুয়ারি তার ৭৭তম জন্মদিনের তিন দিন পর [[ক্যালিফোর্নিয়া]]র লা জোলার নিকটবর্তী স্ক্রিপস মেমোরিয়াল হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।<ref name="latimes"/> তার মরদেহ ক্যালিফোর্নিয়ার ইস্ট লস অ্যাঞ্জেলেসের কালভারি সেমাট্রিতে সমাহিত করা হয়। টেলিভিশনে তার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৭৩ সালের ২৭শে জানুয়ারি ৬১৪৫ হলিউড বুলেভারের হলিউড ওয়াক অব ফেমে তার নামাঙ্কিত তারকা খচিত হয়।<ref name="latimes"/>
==তথ্যসূত্র==
| |||