শ্রীলঙ্কার সংবিধান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন |
|||
৩৫ নং লাইন:
* ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ ৮ নম্বর আইন সংশোধন করে সংবিধানে একজন কমিশনার অব ইলেকশন্সের পদ সৃষ্টি করা হয় এবং নির্বাচন পরিচালনার জন্যে অর্থ বরাদ্দের বিধান দেওয়া হয়।
* ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের ১৮ নভেম্বর ২৯ নম্বর আইনের সংশোধন করে সরকারি অফিসারদের (নির্দিষ্ট বিভাগে যাঁরা আছেন তাঁদের বাদ দিয়ে) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার অনুমতি প্রদান, এবং সেনেটে তাঁদের নির্বাচিত অথবা মনোনীত করার জন্যে উপযুক্ত করা হয়।
* ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের ২ অক্টোবর ৩৬ নম্বর সংশোধন করে সেনেট অবলুপ্ত করা হয়।<ref>{{
;প্রজাতান্ত্রিক সংবিধান
[[মূল প্রবন্ধ: শ্রীলঙ্কান কনস্টিটিউশন অব ১৯৭২]]
বিশ্বের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে [[সিরিমাভো বন্দরনায়েকে]] ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে কার্যভার গ্রহণ করেন।<ref>{{
ও ন্যাশনাল স্টেট অ্যাসেম্বলির কাছে দায়বদ্ধ। সিংহল নাম পরিবর্তন করে রাখা হল শ্রীলঙ্কা প্রজাতন্ত্র (প্রোজ্জ্বল দ্বীপ)। ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দের ১১ ফেব্রুয়ারি এই সংবিধানে জনগণের মৌলিক অধিকার এবং স্বাধীনতা সংশোধন করে একটি ঘোষণা করা হয়; যাতে বলা হয় যে, একেকটি নির্বাচন ক্ষেত্রের সীমানা নির্ধারণের মাধ্যমে ৭৫,০০০ সংখ্যার জায়গায় ৯০,০০০ নির্বাচকমণ্ডলী থাকবে<ref>{{
==১৯৭৮ সংবিধানের পশ্চাৎপট==
৪৮ নং লাইন:
[[select committee (parliamentary system)|সিলেক্ট কমিটি]] মনোনীত করা হয়েছিল।
১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দের ৭ সেপ্টেম্বর নতুন সংবিধান প্রবর্তিত হয়েছিল, যাতে [[unicameralism|এককক্ষবিশিষ্ট]] সংসদ এবং কার্যকরী রাষ্ট্রপতির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। রাষ্ট্রপতির কার্যকাল এবং সংসদের মেয়াদ দুই ক্ষেত্রেই ছ-বছর ধার্য করা হয়েছিল। নতুন সংবিধান সংসদের নির্বাচনে বহু সদস্যের [[proportional representation|সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব]] প্রবর্তিত হয়েছিল, যে সংসদের সদস্য সংখ্যা ছিল ১৯৬ (পরবর্তীকালে সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনীতে যেটা বাড়িয়ে ২২৫ করা হয়)।
সংবিধান স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এবং [[মৌলিক অধিকার|মৌলিক অধিকারের]] গ্যারান্টি দিয়েছে, যেমন কোনো ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি তার মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হলে [[শ্রীলঙ্কার সুপ্রিম কোর্ট|সুপ্রিম কোর্টের]] কাছে আবেদন করতে পারে। সংবিধানে শাসনের (ন্যায়পাল) জন্যে একজন সংসদীয় কমিশনার রাখার ব্যবস্থা আছে যিনি জনতার অভিযোগের ভিত্তিতে সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে প্রতিবিধান দিতে পারেন। এটা দলবদল-বিরোধী আইন, এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ কিছু নির্দিষ্ট বিষয় ও বিলের ওপর গণভোট প্রবর্তন করে।
==সংশধনের জন্যে ব্যবস্থা==
১৪৮ নং লাইন:
== বহির্সংযোগসমূহ ==
* [http://www.parliament.lk/en/constitution/main শ্রীলঙ্কা সংসদের ওয়েবসাইট &
* [http://www.parliament.lk/files/pdf/constitution.pdf ১৯তম সংশোধনী সহ শ্রীলঙ্কার গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের সংবিধান]
== তথ্যসূত্রসমূহ ==
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কার সংবিধান]]
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রীলঙ্কা সরকার]]
|