জমদগ্নি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arghaya Ray (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Jamadagni telling Parasuram about kartyaveerarjun.jpg|থাম্ব|পরশুরাম ও জমদগ্নি]]
মহর্ষি '''জমদগ্নি''' বর্তমান মন্বন্তরের সপ্তর্ষিদের একজন। তিনি [[বিষ্ণু|বিষ্ণুর]] ষষ্ঠ অবতার, মহাতেজস্বী [[পরশুরাম|পরশুরামের]] পিতা। জমদগ্নি, [[ব্রহ্মা|ব্রহ্মার]] মানসপুত্র প্রজাপতি ভৃগুর বংশে জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="Tantra">Avalon, Arthur (Sir John Woodroffe) (1913, reprint 1972) (tr.) ''Tantra of the Great Liberation (Mahāanirvāna Tantra)'', New York: Dover Publications, {{ISBN|0-486-20150-3}}, p. xli: The Rishi are seers who know, and by their knowledge are the makers of shastra and "see" all mantras. The word comes from the root rish ''Ri''sh''ati-prāpnoti sarvvang mantrang jnānena pashyati sangsārapārangvā'', etc. The seven great Rishi or shaptarshi of the first manvantara are '''Marichi, Atri, Angiras, Pulaha, Kratu, Pulastya, and Vashishtha'''. In other manvantara there are other ''sapta-rshi''. In the present manvantara the seven are '''Kashyapa''', ''Atri, Vashishtha, Vishvamitra, Gautama, Jamdagnini, Bharadvaja''. To the Rishi the Vedas were revealed. Vyasa taught the Rigveda so revealed to Paila, the Yajurveda to Vaishampayana, the Samaveda to Jaimini, Atharvaveda to Samantu, and Itihasa and Purana to Suta. The three chief classes of Rishi are the ''Brahmarshi'', born of the mind of Brahma, the ''Devarshi'' of lower rank, and ''Rajarshi'' or Kings who became Rishis through their knowledge and austerities, such as Janaka, Ritaparna, etc. Thc ''Shrutarshi'' are makers of Shastras, as Sushruta. The ''Kandarshi'' are of the Karmakanda, such as Jaimini.</ref>
 
[[ঋগ্বেদ|ঋগ্বেদের]] কতকগুলো সূক্তে এমনভাবে জমদগ্নির নাম করা হয়েছে, যাতে মনে হয় তিনি সেগুলোর মন্ত্রদ্রষ্টা ঋষি। [[ঋগ্বেদ|ঋগ্বেদের]] তৃতীয় মণ্ডলের ৬২ সূক্তের ১৮তম ঋক-
৪০ নং লাইন:
 
== জমদগ্নির মৃত্যু ==
একদিন [[পরশুরাম]] ও তাঁর অন্যান্য ভ্রাতারা ফল সংগ্রহের জন্য বনে গেলেন,তখন যুদ্ধন্মত্ত [[কার্তবীর্যার্জুন]] সেই খানে এলেন। তখন পরশুরামের মা রেণুকাদেবী রাজাকে যথাযথ সেবা করলেন,কিন্তু রাজা তাতে সন্তুষ্ট হলেন না। তিনি আশ্রমে যথেচ্ছ উৎপীড়ন করে আশ্রমের হোমধেনুর বৎসকে হরণ করে তাঁর নগরী উদ্দেশ্যে প্রস্থান করলেন। তারপর পরশুরাম ফল-সংগ্রহ করে আশ্রমে ফিরে পিতার মুখে এই দুর্দ্দশার বৃত্তান্ত শুনলেন।এবং সেই হোমধেনুর আর্তনাদ শুনে পরশুরাম অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হলেন।
 
ক্রুদ্ধ পরশুরাম কার্তবীর্যার্জুনের হত্যার উদ্দেশ্যে তাঁর দিকে অগ্রসর হন। পরশুরাম ও কার্তবীর্যার্জুনের মধ্যে প্রবল যুদ্ধ হয়,অবশেষে পরশুরাম তীক্ষ্ণ ভল্ল(বল্লম) দ্বারা কার্তবীর্যার্জুনের সহস্রবাহু ছেদন করে তাকে হত্যা করেন। এবং সেই হোমধেনু নিয়ে আশ্রমে ফিরে আসেন।
৪৮ নং লাইন:
একদিন যখন পরশুরাম আশ্রমের বাইরে ছিলেন, তখন কার্তবীর্যার্জুনের পুত্ররা জমদগ্নির আশ্রমে এসে তপস্যারত মহর্ষিকে হত্যা করে। আশ্রমে ফিরে এসে ভ্রাতাদের মুখে পিতৃহত্যার সংবাদ শুনে, ক্রোধিত  পরশুরাম মহিষ্মতী [[কার্তবীর্যার্জুন|কার্তবীর্যার্জুনের]] পুত্রদের মস্তক ছেদন করে হত্যা করেন। এরপর পরশুরাম ক্রমাগত একুশবার পৃথিবীকে ক্ষত্রিয়শূন্য করেন।{{Refn|মহর্ষি জমদগ্নি স্বভাবে অত্যন্ত শান্ত হলেও আত্মরক্ষায় অক্ষম ছিলেন বলে মনে হয় না । ছত্র এবং পাদুকার উপত্তি ইতিকথাতেও জমদগ্নিকে শরসন্ধান অভ্যাস করতে দেখা গিয়েছে । এবং এটাও ভাবতে হবে , ভৃগুবংশীয় ঋষিদের যে ইতিহাস আমরা মহাকাব্য-পুরাণে পাই তা থেকে বোধ হয় যে শুধুমাত্র ঔর্ব কিংবা পরশুরাম নন , ভৃগুবংশীয় ঋষিরা প্রায় সকলেই অস্ত্রবিদ্যা বিশারদ ছিলেন । জমদগ্নিও অস্ত্রবিদ্যায় যথেষ্ট পারদর্শী ছিলেন এটা ভৃগুবংশীয়দের ইতিহাস থেকেই অনুমান করা যায় । তবে স্বভাবতই শান্ত এই ঋষির কার্তবীর্যার্জুনের পুত্রদের প্রত্যাঘাত করবার মানসিকতা একেবারেই ছিল না । ফলে জীবনের অন্তিমসময়েও নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা তিনি করেননি ।
রামায়ণে কার্তবীর্যাজুনের পুত্রদের হাতে জমদগ্নির হত্যার ঘটনাটি সংক্ষেপে উল্লিখিত হয়েছে । তবে জমদগ্নির ধনুর্বিদ্যায় অতি পারদর্শী ছিলেন। রামায়ণে বলা হয়েছে যে তিনি পরম্পরাক্রমে বৈষ্ণবধনু লাভ করেছিলেন। কাজে এটা অনুমান করা যায় যে, নিজের সমকালে জমদগ্নিও অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনুর্ধর ছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=..ইহাই সেই পরপুর বিজয়ী বৈষ্ণব ধনু। মহাতেজস্বী ঋচীক সেই দিব্য ধনু...মহাত্মা জমদগ্নিকে প্রদান করেন।আদিকাণ্ড, সর্গ_৭৫, শ্লোক_২২-২৩|শেষাংশ=পঞ্চানন তর্করত্ন বঙ্গানুবাদিত|প্রথমাংশ=রামায়ণ|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
<ref name="ReferenceA">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জমদগ্নি|শেষাংশ=নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী সম্পাদিত|প্রথমাংশ=পুরাণকোষ[ক-ণ]|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
|group=টীকা}}<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=এবং দেখিল অগ্নিগৃহের মধ্যে রামজনক জমদগ্নি মুনি ভগবানে চিত্তনিবেশ করিয়া বসিয়া আছেন।নবম স্কন্ধ, অধ্যায়_১৬, শ্লোক_৮-১২|শেষাংশ=শ্রী রামনারায়ণ বিদ্যারত্ন বঙ্গানুবাদিত|প্রথমাংশ=শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=অকৃতব্রণ বলিলেন-ভরতনন্দন রাজশ্রেষ্ঠ! আমি আপনার নিকট ভৃগুবংশজাত রামের বিশাল ও উৎকৃষ্ঠ উপাখ্যান বলিব...।বনপর্ব,অধ্যায়_৯৬,৯৭,৯৮,শ্লোক(যথাক্রমে)_৯ -১৭,১৯ -২৯,১ -৮|শেষাংশ=হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ ভট্টাচার্য অনুদিত|প্রথমাংশ=মহাভারতম্|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
== অন্যান্য ==
৫৪ নং লাইন:
[[রাম|শ্রীরামচন্দ্র]] [[রাবণ]] বধের পর [[অযোধ্যা|অযোধ্যায়]] প্রত্যাবর্তন করলে অনেক ঋষি-মুনিদের আগমন ঘটে তাঁকে দেখবার জন্য। এদের মধ্যে জমদগ্নি একজন যিনি উত্তর দিক থেকে এসেছিলেন।
 
কিন্তু রামচন্দ্রের রাবণবধের অনেক আগেই জমদগ্নির মৃত্যু হয়, কাজেই এই জমদগ্নি হয়ত অন্য কোনো ভৃগুবংশীয় ঋষি।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=রামচন্দ্র এইরূপে রাক্ষসবধ করিয়া অযোধ্যা রাজ্যে অভিষিক্ত হইলে..।উত্তরকাণ্ড, সর্গ_১, শ্লোক_১-১৬|শেষাংশ=শ্রী পঞ্চানন তর্করত্ন বঙ্গানুবাদিত|প্রথমাংশ=রামায়ণ|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
 
[[মহাভারত|মহাভারতের]] আদিপর্ব থেকে জানা যায় পাণ্ডুপুত্র [[অর্জুন|অর্জুনের]] জন্মােৎসবে যে সকল মহর্ষি সমবেত হন তাঁদের মধ্যে জমদগ্নি অন্যতম । এক্ষেত্রে বলতে হবে যে , জমদগ্নি স্বর্গলােকের অন্যান্য ঋষিদের সঙ্গে এসেছিলেন ।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ভরদ্বাজ , কশ্যপ , গৌতম , বিশ্বামিত্র , জমদগ্নি , বশিষ্ঠ এবং সূর্য অস্ত হইলে যিনি উদিত হইয়া থাকেন , মাহাত্মশালী সেই অত্রিও সেখানে আসিলেন।আদিপর্ব, অধ্যায়_১১৭, শ্লোক_৫৫|শেষাংশ=হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ ভট্টাচার্য অনুদিত|প্রথমাংশ=মহাভারতম্|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
 
[[মহাভারত|মহাভারতের]] আদিপর্ব থেকে জানা যায় পাণ্ডুপুত্র [[অর্জুন|অর্জুনের]] জন্মােৎসবে যে সকল মহর্ষি সমবেত হন তাঁদের মধ্যে জমদগ্নি অন্যতম । এক্ষেত্রে বলতে হবে যে , জমদগ্নি স্বর্গলােকের অন্যান্য ঋষিদের সঙ্গে এসেছিলেন ।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ভরদ্বাজ , কশ্যপ , গৌতম , বিশ্বামিত্র , জমদগ্নি , বশিষ্ঠ এবং সূর্য অস্ত হইলে যিনি উদিত হইয়া থাকেন , মাহাত্মশালী সেই অত্রিও সেখানে আসিলেন।আদিপর্ব, অধ্যায়_১১৭, শ্লোক_৫৫|শেষাংশ=হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ ভট্টাচার্য অনুদিত|প্রথমাংশ=মহাভারতম্|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
 
[[মহাভারত|মহাভারতের]] সভাপর্বে [[নারদ]] [[যুধিষ্ঠির|যুধিষ্ঠিরকে]] [[ব্রহ্মা|ব্রহ্মার]] সভার সে বর্ণনা দিয়েছেন তা থেকে জানা যায় [[ব্রহ্মা|ব্রহ্মার]] সভায় সে সকল মহর্ষি উপস্থিত থেকে ব্রহ্মার উপাসনা করতেন তাঁদের মধ্যে জমদগ্নি অন্যতম।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বিশ্বামিত্রা জমদগ্নির্ভরদ্বাজো'থ গৌতমঃ ।বশিষ্ঠ কন্যপাে'ত্রিশ্চ ব্ৰহ্মলােকং নিনীষবঃ ॥সভাপর্ব, অধ্যায়_১১, শ্লোক_২১|শেষাংশ=হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ ভট্টাচার্য অনুদিত|প্রথমাংশ=মহাভারতম্|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
 
 
[[দ্রোণাচার্য|দ্রোণাচার্যের]] মৃত্যুর ঠিক আগে স্বর্গ থেকে বহু ঋষি-মুনি এসে উপস্থিত হয়েছিলেন তাঁর সামনে । দ্রোণকে যুদ্ধ বন্ধ করে স্বর্গলােকে যাবার অনুরােধ করেছিলেন তাঁরা । এদের সঙ্গে মহর্ষি জমদগ্নিও এসেছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=অগস্ত্যশ্চ মহাতেজা মার্কণ্ডেয়শ্চ বীৰ্য্যবান জমদগ্নিৰ্ভরদ্বাজঃ সংবৰ্তশ্চ্যবনস্তথা।।দ্রোণপর্ব, অধ্যায়_১৬৪, শ্লোক_২৪|শেষাংশ=হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ ভট্টাচার্য অনুদিত|প্রথমাংশ=মহাভারতম্|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
 
 
একদিন বহু মহর্ষি-রাজর্ষি গণ প্রভাসতীর্থে একত্রিত হয়ে পরামর্শ করলেন সবাই মিলে পৃথিবীর সমস্ত তীর্থস্থান পর্যটন করবেন। সমস্ত ঋষি-মুনি-রাজারা [[ইন্দ্র (দেবতা)|ইন্দ্রকে]] অগ্রবর্তী করে যাত্রা শুরু করলেন। এদের মধ্যে জমদগ্নি ও ছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে তাঁরা ব্রহ্ম সরোবরে উপস্থিত হলেন। সেখানে স্নান করে ঋষিরা পদ্মের মৃণাল(ডাঁটা) তুলে নিচ্ছিলেন। ঋষি অগস্ত্য একটি সুন্দর পদ্মফুল তুলেছিলেন। সেই পদ্মফুলটি কেউ চুরি করে নিয়েছিল(বোধ হয় ইন্দ্র)। মহর্ষি অগস্ত্য তখন সেই ঋষিদের দোষারোপ করলেন। তখন ঋষি ও রাজর্ষিরা নিজের নির্দোষ প্রমাণ করবার জন্য প্রকৃত অপরাধীর উদ্দেশ্যে দিলেন। মহর্ষি জমদগ্নি বলেছিলেন, 'যে লোক আপনার পদ্ম হরণ করেছে, সে লোক অনাধ্যায়(যা পড়া উচিৎ নয়) অধ্যয়ন করুক, শ্রাদ্ধে মিত্রকে ভোজন করাক(?) এবং নিজে শূদ্রের শ্রাদ্ধে ভোজন করুক।
 
সেকালের দিনে এসব কাজ নিন্দনীয় ছিল।<ref name="ReferenceA">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জমদগ্নি|শেষাংশ=নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী সম্পাদিত|প্রথমাংশ=পুরাণকোষ[ক-ণ]|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ভীষ্ম বলিলেন — এই বিষয়ে মনস্বীরা আব একটি প্রাচীন বৃত্তান্তের উল্লেখ করিয়া থাকেন । যুধিষ্ঠির! ঋষিগণের তীর্থযাত্রায় শপথ বিষয়ে যাহা ঘটিয়া ছিল,  তাহা তুমি শ্রবণ কর। অনুশাসন পর্ব, অধ্যায়_৮০, শ্লোক_৫-৯, ২৫|শেষাংশ=হরিদাস সিদ্ধান্তবাগীশ ভট্টাচার্য অনুদিত|প্রথমাংশ=মহাভারতম্|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জমদগ্নি|শেষাংশ=নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী সম্পাদিত|প্রথমাংশ=পুরাণকোষ[ক-ণ]|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
 
==বৌদ্ধধর্মে==
৭৭ ⟶ ৭৪ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
<references />
 
[[বিষয়শ্রেণী:পৌরাণিক চরিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু পৌরাণিক ঋষি]]
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দু পৌরাণিক চরিত্র]]