অলঙ্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
হীরা সহ নানা ধরনের মণি-মুক্তা দিয়ে গহনার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে। বিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে '''কৃত্রিম গহনা''' বা '''''ইমিটেশান জুয়েলরীর''''' প্রচলন হয়।
 
শরীররের বিভিন্ন অঙ্গের জন্য পৃথক পৃথক ধরনের গহনা ব্যবহার করা হয়। গহনা প্রধানত নারীর আভরণ হলেও পুরুষরাও কিছু কিছু গহনা ব্যবহার করে থাকে। যেমন আংটি নারী-বিশেষ নির্বিশেষে সমান জনপ্রিয়।জনপ্রিয়।ব্যাক্তির সম্পত্তি,যশ, প্রাচুর্য, ঐশ্বর্য , সামাজিক অবস্থান ও সৌন্দর্য বর্ধনে অলংকার ব্যবহার করে। অলংকার পুরুষ-নারী উভয় ব্যবহার করে। আঙুল,হাত,বাহু,নাক, ঠোঁট,কন্ঠ,কপাল,মাথা,কান,কোমর, নাভী, উরু,কাপড়ে প্রভৃতিতে অলংকারে অলংকৃত হয়।
=অলংকার তৈরীতে ব্যবহৃত উপকরণ=
অলংকার সোনা,রূপা, হীরা,লোহা,গ্লাস,পাথর,কাঠ,হাড়,ঝিনুক-শামুক,পাথর ও কাপড় দিয়ে তৈরী করা হয়‌।
 
=ইতিহাস=
অলংকার ব্যবহার ইতিহাস প্রাচীন। নিদর্শন মোতাবেক ধারণা করা হয়, ১১৫০০০ বছর পূর্বে ইউরোপীয়রা হাড়,কাঠ সামুদ্রিক ঝিনুক,শামুক,পাথর ব্যবহার করে অলংকার তৈরী করেন।রাশিয়ায় সমসাময়িকে মার্বেলের তৈরী আংটির প্রচলন হওয়ার কথা জানা যায়। মোসোপটমিয়,গ্রিক,মিশর,চীন ও ভারতে পাওয়া অলংকার নিদর্শন গুলোও অনেক প্রাচীন। খ্রিস্টিয় অব্দিগুলোতে যিশুর ক্রস তৈরী বিভিন্ন ধাতু দিয়ে যিশুর ক্রস চিহ্ন তৈরীতে ব্যবহার করা হয় এবং সেটি গলায় পরার জন্য ধাতু তৈরী চেইন ব্যবহার শুরু হয়। এসময় এসব চেইন বিয়েতে উপহার দেয়ার প্রচলন হওয়ার কথা জানা যায়‌ । এছাড়াও বিভিন্ন ধর্মে তাবিজ ,দেবতা ও প্রভৃতি শয়তানের হাত থেকে রক্ষায় পবিত্র চিহ্ন ব্যবহার করা হতো।
 
সমসাময়িকে বিভিন্ন রাজা বাদশাহদের হাত ধরে অলংকার সাজসজ্জা ও যশ ও সাহসিকতার চিহ্ন হিসেবে ব্যবহার শুরু হয়। যা বর্তমানে চলছে…
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
== বিভিন্ন ধরনের গহনা ==