আখাউড়া–কুলাউড়া–ছাতক রেলপথ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Abdullah8031 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
→‎ইতিহাস: https://web.archive.org/web/20111220203245/http://www.railway.gov.bd/brief_history.asp
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৮ নং লাইন:
|সম্পাদক১-শেষাংশ=ইসলাম|সম্পাদক১-প্রথমাংশ=সিরাজুল|সম্পাদক১-সংযোগ=সিরাজুল ইসলাম|সম্পাদক২-শেষাংশ=জামাল|সম্পাদক২-প্রথমাংশ=আহমেদ এ. |শিরোনাম=বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ|সংস্করণ=দ্বিতীয়|প্রকাশক=[[বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি]]}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল = https://books.google.com/books?id=pL_GfLfK3lYC&pg=PA46&lpg=PA46 |শিরোনাম = Report on the administration of North East India (1921–22) |কর্ম= পৃ- ৪৬| প্রকাশক=গুগোল বই/ মিত্তাল পাবলিশার্স ডিস্ট্রিবিউশন| সংগ্রহের-তারিখ = 2011-12-16 }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল = https://books.google.com/books?id=7OsLGZKYP5MC&pg=PA105 |শিরোনাম = Socio Economic and Political Problems of Tea Garden Workers: A Study of Assam, Published 2006, ISBN 81-8324-098-4|কর্ম=পৃ- ১০৫| লেখকগণ= এস.এন.সিংহ, অমরেন্দ্র নারায়ণ, পূর্ণেন্দু কুমার|প্রকাশক= মিত্তাল পাবলিকেশন্স, নয়া দিল্লী| সংগ্রহের-তারিখ = 2011-12-16 }}</ref>
 
'''কুলাউড়া-সিলেট''' অংশটি ১৯১২-১৫ সালে উদ্বোধন করা হয়, শায়েস্তাগঞ্জ-হবিগঞ্জ শাখা লাইন ১৯২৮সালে, শায়েস্তাগঞ্জ-বল্লা শাখা লাইন ১৯২৮১৯২৯ সালে এবং সিলেট-ছাতক বাজার লাইন ১৯৫৪ সালে প্রবর্তন করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.railway.gov.bd/brief_history.asp |শিরোনাম=সংক্ষিপ্ত ইতিহাস |প্রকাশক=বাংলাদেশ রেলওয়ে|সংগ্রহের-তারিখ=2011-12-16 |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20111220203245/http://www.railway.gov.bd/brief_history.asp |আর্কাইভের-তারিখ=20 December 2011 }}</ref>
 
'''কুলাউড়া-শাহবাজপুর''' রেলপথটির দৈর্ঘ্য ৪২ কিলোমিটার।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/সংস্কারে-প্রকল্প-নেওয়া-হলেও-আটকে-আছে-অনুমোদন|শিরোনাম=সংস্কারে প্রকল্প নেওয়া হলেও আটকে আছে অনুমোদন|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=2015-02-17|ওয়েবসাইট=[[প্রথম আলো]]|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-21}}</ref> এর মধ্যে [[জুড়ী রেলওয়ে স্টেশন|জুড়ী]], [[দক্ষিণভাগ রেলওয়ে স্টেশন|দক্ষিণভাগ]], [[কাঁঠালতলী রেলওয়ে স্টেশন|কাঁঠালতলী]], [[বড়লেখা রেলওয়ে স্টেশন|বড়লেখা]] ও [[মুড়াউল রেলওয়ে স্টেশন|মুড়াউল]] রেলওয়ে স্টেশন অন্তর্ভুক্ত।<ref name=":0" /> পূর্বে [[শাহবাজপুর রেলওয়ে স্টেশন|শাহবাজপুর রেলওয়ে স্টেশনের]] সাথে [[ভারত|ভারতের]] [[মহিশাষণ রেলওয়ে স্টেশন|মহিশাষণ রেলওয়ে স্টেশনের]] সংযোগ ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল = http://www.irfca.org/faq/faq-inter.html |শিরোনাম = ভূগোল– আন্তর্জাতিক| প্রকাশক= [[IRFCA]]| সংগ্রহের-তারিখ = 2011-12-16 }}</ref> ১৯৮৮ সালে রেলপথটি ট্রেন চলাচলের অনুপযোগী হিসেবে চিহ্নিত হয়।<ref name=":0" /> এর ১৪ বছর পর ২০০২ সালের ৮ জুলাই এ পথে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।<ref name=":0" />