প্রাথমিক উৎস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:উৎস অপসারণ; বিষয়শ্রেণী:মূল নথিপত্র যোগ |
|||
১ নং লাইন:
উচ্চশিক্ষায়তন ও গবেষণার ক্ষেত্রে '''প্রাথমিক উৎস''' বা '''মূল উৎস''' বলতে তথ্যের এমন কোনও উৎসকে বোঝায় যা অধীত ঘটনা ঘটার সময়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। মানববিদ্যার ক্ষেত্রে ঘটনাটিতে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণকারী বা সেটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণকারী ব্যক্তি পরবর্তীতে ঘটনাটির বিবরণ বা নথি লিখলে সেটিকে প্রাথমিক উৎস হিসেবে গণ্য করা হতে পারে। সামাজিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ঘটনার বিবরণের পাশাপাশি মানুষ, ঘটনা ও তাদের পরিবেশের মধ্যকার সম্পর্ক স্থাপনকারী সাংখ্যিক উপাত্তসমূহও প্রাথমিক উৎসের আওতায় পড়ে। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কোনও মৌলিক আবিষ্কার বা ধারণার উপরে প্রতিবেদনকে প্রাথমিক উৎস হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে, যেগুলি সচরাচর বিভিন্ন গবেষণা প্রবন্ধে পদ্ধতি ও ফলাফলসহ বর্ণিত থাকে।<ref>[http://library.lafayette.edu/help/primary/definitions "Primary Sources: what are they?"] {{
প্রাথমিক উৎস এবং দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎস তথা মাধ্যমিক উৎসের মধ্যে পার্থক্য আছে। মাধ্যমিক উৎসগুলি প্রাথমিক উৎসগুলি থেকে উদ্ধৃতি প্রদান করে, এগুলির উপরে মন্তব্য করে বা এগুলিকে ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করে। সাধারণত কোনও বাস্তব ঘটনা ঘটে যাওয়ার পরে পশ্চাৎদর্শনের সুবিধা ব্যবহার করে (এবং সম্ভাব্য বিকৃতিসহ) লিখিত কোনও বিবরণকে মাধ্যমিক উৎস বলা যায়।<ref>"[https://web.archive.org/web/20130726061349/http://www.lib.umd.edu/ues/guides/primary-sources Primary, secondary and tertiary sources]". University Libraries, University of Maryland.</ref> একটি মাধ্যমিক উৎসকে কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে, তার ভিত্তিতে সেটিকে প্রাথমিক উৎস হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।<ref>"[http://www.ithacalibrary.com/sp/subjects/primary Primary and secondary sources] {{
==তথ্যসূত্র==
|