আলিপুর বোমা মামলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
→‎বিচার ও রায়: ছোটো খাটো সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
৩০ এপ্রিল ১৯০৮-এ [[মুজাফফরপুর]], বিহারে রাত সাড়ে আটটায় ইওরোপিয়ান ক্লাবের সামনে বোমা ছুড়ে তিনজনকে হত্যা করেন [[ক্ষুদিরাম বসু]]। সেই ঘটনার পরা এই মামলা শুরু হয়। হত্যার দায়ে অভিযুক্তদের বিচার শুরু হয় ২১ মে ১৯০৮ তারিখে। বিচারক ছিলেন জনৈক ব্রিটিশ পি. সি. বিচক্রফট এবং দুইজন ভারতীয়, লাথুনিপ্রসাদ ও জানকিপ্রসাদ।
 
==বিচার ও রায়==
৩০ এপ্রিল, [[মুজাফফরপুর]] বোমা হামলার ঘটনার পরে ২ মে ৩২ নং মুরারিপুকুরের বাগানবাড়ি তল্লাশি করে পুলিশ বোমার কারখানা আবিষ্কার করে। পরে মামলা শুরু হয় ২১ মে ১৯০৮ তারিখে। ১৯০৯ সালের ৬ মে আলিপুর বোমা মামলার রায় দেয়াদেওয়া হয়। রায়ে বিচারক [[বারীন্দ্রকুমার ঘোষ]], ও [[উল্লাসকর দত্ত|উল্লাসকর দত্তকে]] মৃত্যুদণ্ড দেন। উপেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, [[হেমচন্দ্র কানুনগো]], [[বিভূতিভূষণ সরকার (বিপ্লবী)|বিভূতিভূষণ সরকার]], বীরেন্দ্র সেন, সুধীর ঘোষ, ইন্দ্রনাথ নন্দী, [[অবিনাশচন্দ্র ভট্টাচার্য]], শৈলেন্দ্রনাথ বসু, হৃষিকেশ কাঞ্জিলাল, [[ইন্দুভূষণ রায়|ইন্দুভূষণ রায়ের]], দ্বীপান্তর দণ্ড হয়। পরেশ মৌলিক, শিশির ঘোষ, নিরাপদ রায় ১০ বছর দ্বীপান্তর দণ্ড, অশোক নন্দী, বালকৃষ্ণ হরিকোণে, শিশির কুমার সেন ৭ বছর দ্বীপান্তর দণ্ড এবংকৃষ্ণএবং কৃষ্ণ জীবন সান্যাল ১ বছর কারাদণ্ড প্রাপ্ত হন। আপিলে বারীন্দ্রকুমার ঘোষ ও উল্লাসকর দত্তের মৃত্যুদণ্ড রহিত হয় এবং তার বদলে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়। [[অরবিন্দ ঘোষ]] মুক্তি পান এবং অনেকের সাজা হ্রাস করা হয়।<ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গণ, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ৭৯।</ref>
 
==তথ্যসূত্র==