মৃগেন্দ্রনাথ দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) 47.11.169.202-এর করা 4377354 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
| name = মৃগেন্দ্রনাথ দত্ত
| image =
| image caption= মৃগেন্দ্রনাথ দত্ত
| birth_date = ২৭ অক্টোবর, ১৯১৫
১৮ নং লাইন:
}}
'''মৃগেন্দ্রনাথ দত্ত''' ({{lang-en|Mrigendra Nath Dutta}}) ([[অক্টোবর ২৭|২৭ অক্টোবর]], ১৯১৫ -[[সেপ্টেম্বর ৩|৩ সেপ্টেম্বর]], ১৯৩৩) ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব। তিনি গোপন বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স দলের সদস্য ছিলেন। পেডি ও ডগলাস নিহত হবার পর বার্জ নামে এক ইংরেজ [[মেদিনীপুর|মেদিনীপুরের]] ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে আসেন। ১৯৩৩ সালে ২ সেপ্টেম্বর মৃগেন্দ্রনাথ ও তার সঙ্গী অনাথবন্ধু কর্তৃক বাজ নিহত হয়। কিন্তু পুলিসের গুলিতে অনাথবন্ধু ঘটনাস্থলেই এবং তিনি পরদিন হাসপাতালে মারা যান।<ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৫৮০, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref><ref name="Legacy">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Legacy of Midnapore|ইউআরএল=http://www.midnapore.in/freedomfighters/m3.html|সংগ্রহের-তারিখ=৭ মার্চ ২০১৬|কর্ম= http://www.midnapore.in}}</ref>
==জন্ম শিক্ষাজীবন==
মৃগেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম [[মেদিনীপুর জেলা|মেদিনীপুরের জেলার]] পাহাড়িপুরে। তার পিতার নাম বেণীমাধব দত্ত।<ref name="সংসদ"/> মৃগেন্দ্রনাথ মেদিনীপুর টাউন স্কুলের ছাত্র ছিলেন।
==ঘটনা==
১৯৩৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর শ্বেতাঙ্গ ম্যাজিস্ট্রেট বার্জ সাহেব মেদিনীপুর কলেজ মাঠে মোহামেডান স্পোর্টিং-এর বিরুদ্ধে মেদিনীপুর ক্লাবের হয়ে
▲ মৃগেন্দ্রনাথ ও তার সঙ্গী অনাথবন্ধু পাঁজা খেলা প্রাকটিসের ছল করে বল নিয়ে মাঠে নামেন। মাঠেই দুই বন্ধু বার্জ সাহেবকে আক্রমণ করলে বার্জ সাহেব মারা যান। জোন্স নামে একজন আহত হন। পুলিস প্রহরী দুজনের উপর পাল্টা গুলি চালায়। এতে তারা দুজন নিহত হন এবং অপর সঙ্গীরা পলায়ন করতে সক্ষম হন। এই ঘটনার পর ব্রজকিশোর চক্রবর্তী, রামকৃষ্ণ রায়, নির্মলজীবন ঘোষ, নন্দদুলাল সিং, কামাখ্যা ঘোষ, সুকুমার সেন, সনাতন রায়ের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের মামলা হয়। বিচারে ব্রজকিশোর, রামকৃষ্ণ ও নির্মলজীবনের ফাঁসি হয়। নন্দদুলাল, কামাখ্যা ঘোষ, সুকুমার সেন এবং সনাতন রায়-এর যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়।
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৯১৫-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৩-এ মৃত্যু]]
|