জেল হত্যা দিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৩ নং লাইন:
 
== বিচারকার্য ==
জেলহত্যার প্রায় ২৯ বছর পর এর বিচারকার্য শুরু হয়। ২০০৪ সালের ২০শে অক্টোবর বিচারের রায়েঅক্টোjfjfkfjgfjgkgjfjgkgkkggjgjgjjg তিনজন পলাতক সাবেক সেনা কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড, ১২  জন সেনা কর্মকর্তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়। [[বিএনপি|বিএনপির]] চারজন সিনিয়র নেতাসহ পাঁচজনকে খালাস দেওয়া হয়।<ref name="বিবিসি">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.bbc.com/bengali/news/2013/04/130417_mrk_jailkilling_court.shtml |শিরোনাম=জেল হত্যা মামলার রায় ৩০শে এপ্রিল |তারিখ=17 এপ্রিল, 2013 |ওয়েবসাইট=বিবিসি বাংলা |অবস্থান=ঢাকা}}</ref>
 
২০০৮ সালের ২৮শে আগস্ট বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ জেলহত্যা মামলায় অভিযুক্ত ছয়জন সামরিক কর্মকর্তাকে খালাস দেয়। খালাসীদের মধ্যে [[সৈয়দ ফারুক রহমান]], সুলতান শাহরিয়ার রশীদ খান, বজলুল হুদা এবং এ কে এম মহিউদ্দীন আহমেদকে ২০১০ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। রাষ্ট্রপক্ষ খালাসীদের সর্বোচ্চ শাস্তির আবেদন করে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করে।<ref name="বিবিসি" />