শার্ল লুই আলফোঁস লাভরঁ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
|||
১৪ নং লাইন:
|alma_mater = [[স্ত্রাসবুর বিশ্ববিদ্যালয়]]
|known_for = [[ঘুমন্ত ব্যাধি]] (Trypanosomiasis), [[ম্যালেরিয়া]]
|prizes = [[চিকিৎসাবিজ্ঞানের নোবেল
|spouse = সোফি মারি পিদঁসে
|signature = LaveranSignature.jpg
}}
'''শার্ল লুই আলফোঁস লাভরঁ''' ({{lang-fr|Charles Louis Alphonse Laveran}}, ১৮ই জুন, ১৮৪৫ – ১৮ই মে, ১৯২২) একজন ফরাসি চিকিৎসক যিনি ১৯০৭ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞান নোবেল
১৮৭০ সালে যখন ফ্রান্স-প্রুশিয়া যুদ্ধ শুরু হয়ে যায়, তখন তিনি ফরাসি সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। ২৯ বছর বয়সে তিনি ভাল-দ্য-গ্রাস চিকিৎসা বিদ্যালয়ের সামরিক রোগব্যাধি ও তাদের বিস্তার বিষয়ক চেয়ারের পদে আসীন হন। ১৮৭৮ সালে পদের মেয়াদের শেষের দিকে তিনি আলজেরিয়াতে কাজ করেন এবং সেখানে তাঁর জীবনের সেরা গবেষণাকর্মগুলি সাধন করেন। তিনি আবিষ্কার করেন যে প্লাসমোডিয়াম নামের একটি প্রোটোজোয়া জাতীয় পরজীবী ম্যালেরিয়া রোগের কারণ এবং ট্রিপানোসোমা নামের আরেকটি প্রোটোজোয়া প্রাণী আফ্রিকান ঘুমন্ত অসুখের কারণ।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | pmid=11956550 | ইউআরএল=| শেষাংশ=Nye | প্রথমাংশ=Edwin R | বছর=2002 | শিরোনাম=Alphonse Laveran (1845–1922): discoverer of the malarial parasite and Nobel laureate, 1907 | খণ্ড=10 | সংখ্যা নং=2 | সাময়িকপত্র=Journal of Medical Biography | পাতাসমূহ=81–7| ডিওআই=10.1177/096777200201000205}}</ref> ১৮৯৪ সালে তিনি ফ্রান্সে ফেরত আসেন এবং বিভিন্ন সামরিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কাজ করেন। ১৮৯৬ সালে তিনি পাস্তুর গবেষণা প্রতিষ্ঠানে সাম্মানিক বিভাগের প্রধান হিসেবে যোগদান করেন এবং সেখানে কর্মরত অবস্থাতে নোবেল
১৮৯৩ সালে লাভরঁকে ফরাসি বিজ্ঞান অ্যাকাডেমির সদস্য নির্বাচিত করা হয়। ১৯১২ সালে তাঁকে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ উপাধি (সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে) "লেজিওঁ দনর" প্রদান করা হয়।
৩২ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২২-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ফরাসি নোবেল
[[বিষয়শ্রেণী:ফরাসি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় চিকিৎসক]]
[[বিষয়শ্রেণী:ম্যালেরিয়া বিজ্ঞানী]]
|