সাঁওতালি ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
আলবি রেজা (আলোচনা | অবদান)
নতুন তথ্য সংযোজন, বানান সংশোধন ও বিবিধ।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬৪ নং লাইন:
</ref>
 
পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িষা এবং ঝাড়খন্ডের সাঁওতালি সম্প্রদায়ে অলচিকি লিপিটি সার্বজনীন ভাবেসার্বজনীনভাবে গৃহীত হয়েছে<ref name="scriptsource">
{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|ইউআরএল=http://scriptsource.org/cms/scripts/page.php?item_id=script_detail&key=Olck
৭২ নং লাইন:
</ref>, কিন্তু বাংলাদেশে সাঁওতালি এখনও বাংলা লিপিতে লেখা হয়।
 
সাঁওতালি ভাষা ভারতের ২২টি তফসিলভুক্তঅনুসূচীভুক্ত ভাষার মধ্যে একটি।<ref name="2001census">
{{ওয়েব উদ্ধৃতি
|শিরোনাম=Distribution of the 22 Scheduled Languages
৩৫১ নং লাইন:
 
== সাঁওতালি ভাষার প্রভাব এবং প্রসার ==
অস্ট্রো-এশীয় ভাষাপরিবারের অন্তর্গত এবং প্রাক-আর্য যুগের ঐতিহ্যবাহিঐতিহ্যবাহী সাঁওতালি ভাষা আজও [[বৃহত্তর বাংলাদেশ|বাংলা]], [[ওড়িশা|উড়িষ্যা]], [[ঝাড়খণ্ড|ঝাড়খন্ড]] এবং অন্যান্য রাজ্যের ইন্দো-আর্য ভাষাগুলির মধ্যে তার স্বতন্ত্র পরিচয় বজায়অক্ষুণ্ন রেখেছে এবং তাদের সাথে একইসঙ্গে বিদ্যমান।
এই অন্তর্ভুক্তিটি সাধারণভাবে গৃহীত হলেও এর মধ্যে অনেক সমস্যা আছে।
 
সাঁওতালী এবং অন্যান্য ভারতীয় ভাষার মধ্যে শব্দঋণ সম্বন্ধে এখনো সম্পূর্ণরূপে গবেষণা করা হয়নি। [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] স্থাননামের ক্ষেত্রে সাঁওতালি ভাষার প্রভাব স্পষ্ট। এ অঞ্চলে স্থানের নামসমূহে এ ভাষার যথেষ্ট প্রভাব লক্ষণীয়।
১৯৬০-এর দশকে ভাষাবিদ [[ব্যোমকেশ চক্রবর্তী]] এই ক্ষেত্রের একটি উল্লেখযোগ্য কাজ শুরুআরম্ভ করেন।
তিনি [[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়]] অনার্য ভাষাগুলির, বিশেষত সাঁওতালি ভাষার, উপাদানগুলির অভিযোজনের জটিল প্রক্রিয়াটি নিয়ে অন্বেষণ করেন।
তিনি [[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়]] সাঁওতালি ভাষার প্রবল প্রভাবটি তুলে ধরেন। বাংলা ভাষায় সাঁওতালি শব্দগুলোকে প্রায়শই উৎপত্তি অনুসারে পঞ্চবিধ শব্দের "দেশি শব্দ" এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়।যেমন:চাল<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ব্যবহারিক বাংলা অভিধান|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|বছর=|প্রকাশক=বাংলা একাডেমি|অবস্থান=ঢাকা|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
তিনি বাংলা ভাষায় সাঁওতালি ভাষার প্রবল প্রভাবটি তুলে ধরেন।
তিনি উভয় ভাষার একে অপরের উপর যে প্রভাব ফেলেছে তা নিয়ে বিস্তারিত অধ্যয়নের উপর ভিত্তি করে তিনি এই সিদ্ধান্তে আসেন।
এছাড়াও প্রসিদ্ধ ভাষাবিদ [[ক্ষুদিরাম দাস]] তার ''সাঁওতালি বাংলা সমশব্দ অভিধান'' এবং ''[http://professorkhudiramdas.com/files/ebooks/Bangla-santali-vasa-samporko-by-khudiram-das.pdf বাংলা সাঁওতালী ভাষা-সম্পর্ক]'' বইগুলিতে বাংলা ভাষার উপর সাঁওতালি ভাষার প্রবাভেরপ্রভাবের বিষয় লিখেছেন।
 
২০১৩ সালে ভারতের [[বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ভারত)|বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন]] বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় ব্যবহারের জন্য [[জাতীয় যোগ্যতা পরিক্ষা]]য় সাঁওতালি ভাষাকে চালু করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Syllabus for UGC NET Santali, Dec 2013 |ইউআরএল=http://www.ugcnetonline.in/Subject_Code_95.pdf |সংগ্রহের-তারিখ=৭ জুন ২০১৮ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181106223817/https://ugcnetonline.in/Subject_Code_95.pdf |আর্কাইভের-তারিখ=৬ নভেম্বর ২০১৮ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>