ফ্যারাড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৫৫ নং লাইন:
ধারকের মান সচরাচর ফ্যারাড, মাইক্রোফ্যারাড, ন্যানোফ্যারাড ও পিকোফ্যারাডে প্রকাশ করা হয়। ব্যবহারিক ক্ষেত্রে মিলিফ্যারাড তেমন ব্যবহৃত হয় না (৪.৭ মিলিফ্যারাড ধারকত্বকে সাধারণত ৪,৭০০ মাইক্রোফ্যারাড হিসেবে লেখা হয়), আবার উত্তর আমেরিকায় ন্যানোফ্যারাডের ব্যবহার কম। বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত ধারকের ধারকত্ব ০.১ পিকোফ্যারাড থেকে সুপারক্যাপাসিটরে ৫,০০০ ফ্যারাড (৫ কিলোফ্যারাড) পর্যন্ত হতে পারে। উন্নত মানের সমন্বিত বর্তনীর (ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট) প্যারাসাইটিক ধারকত্ব সাধারণত ফেমটোফ্যারাড মানের হয়ে থাকে। এছাড়া পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ব্যবহৃত ধারকগুলো ১০ অ্যাটোফ্যারাড (১ =১০<><>) ক্রমের ধারকত্ব পরিবর্তন শনাক্ত করতে পারে।
০.১ পিকোফ্যারাড মানের ধারকই মূলত সবচেয়ে ছোট মানের ধারক, কারণ এর চেয়ে ছোট মানের ধারকগুলো সমন্বিত বর্তনীতে প্যারাসাইটিক ধারক আকারে থাকে। দুটি অন্তরিত ছোট দৈর্ঘ্যের তার পেঁচিয়ে ১ পিকোফ্যারাড বা আরও কম মানের ধারকত্ব পাওয়া সম্ভব।
হিসাব করে দেখা গেছে, ভূমির সাপেক্ষে পৃথিবীর [[আয়নমণ্ডল|আয়নমণ্ডলের]] ধারকত্ব প্রায় ১ ফ্যারাড।
===অনানুষ্ঠানিক ব্যবহৃত শব্দ===
পিকোফ্যারাডকে কথ্য ভাষায় অনেক সময় "পাফ" বা "পিক" বলা হয়, যেমন- দশ পাফ ধারক। একইভাবে মাইক্রোফ্যারাডকে বলা হয় "মাইক"।
===সম্পর্কিত ধারণা===
ধারকত্বের বিপরীত রাশিকে ইলেকট্রিক্যাল ইলাস্ট্যান্স বলা হয়, এর একক দারাফ (এটি এসআই বা স্ট্যান্ডার্ড একক নয়)।
==সিজিএস একক==
|