এস ডি রুবেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dolon Prova (আলোচনা | অবদান) →পেশাগত জীবন: সংশোধন |
সম্প্রসারণ ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত ইমোজি দৃশ্যমান সম্পাদনা |
||
২৫ নং লাইন:
'''এস ডি রুবেল''' (জন্ম: ১৮ সেপ্টেম্বর) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একজন জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রুমান্টিক গায়ক এস ডি রুবেলের আজ জন্মদিন |ইউআরএল=http://shangetangon.com/?p=4885 |সংগ্রহের-তারিখ=২৭ আগস্ট ২০১৮ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171206174837/http://shangetangon.com/?p=4885 |আর্কাইভের-তারিখ=৬ ডিসেম্বর ২০১৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> তিনি ১৪০০ নতুন বাংলা গানে এবং শতাধিক বাংলা চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। তাঁর জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে ’অনেক বেদনা ভরা আমার জীবন’, ‘লাল বেনারসি জড়িয়ে তুমি যে’, ‘তোমার নীল নীল নীল চোখে’, ‘তুমি যুগ যুগ করেছ শাসন’, ‘আমার একটা সাথি ছিল দেশের বাড়িতে’, ‘মন যেন মায়াবী পাখী,বিধি রে আমার কোনো দুঃখ নাই’, ‘এলো বৈশাখ; এই শহরে আমি একা;দূরে চলে গেছো, অপরাধী প্রিয় ফুল, অনেক।
=='''জন্ম ও প্রাথমিক জীবন'''==
এস ডি রুবেল
উনি একজন সঙ্গীত শিল্পী হিসেবে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমী ও চাঁদপুর জেলা সঙ্গীত নিকেতনে যথাক্রমে ২ বছর ও ৫ বছরের ক্লাসিক্যাল সঙ্গীত এবং বিভিন্নমুখী গানের উপর প্রাতিষ্ঠানিক তালিম নিয়েছেন। এবং পরবর্তীতে ঢাকা ছায়ানট সঙ্গীত বিদ্যালয় থেকে নজরুল সঙ্গীত ও উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের উপর ৫ বছরের একটি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন। এমনিভাবে সঙ্গীতের বিভিন্নমুখী প্রশিক্ষন কার্যক্রমের মাধ্যমে বর্তমানে তিনি একজন জনপ্রিয় সঙ্গীত পরিচালক হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।
== পেশাগত জীবন ==▼
তিনি "অশ্রু "একক অ্যালবাম দিয়ে সংগীত শিল্পে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি "অনেক বেদনা ভরা জীবন" , 'লাল বেনরশী' গানের মধ্য দিয়ে দেশব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। গায়কের পাশাপাশি তিনি একাধারে একজন গীতিকার, সুরকার, অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক। তিনি প্রায় ৮-১০টির মত নাটক ও টেলিফিল্মের প্রযোজনা করেছেন। এস ডি রুবেল প্রায় ১৪০০ নতুন বাংলা গানে, অডিও অ্যালবাম এর জন্য কণ্ঠ দিয়েছেন। অন্যদিকে প্রায় ১০০ টি চলচিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, এছাড়া ২ টি চলচিত্রে সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। এস ডি রুবেল বাংলাদেশের প্রথম গায়ক যিনি প্রথম, গায়ক থেকে নায়ক হয়েছেন এবং বৃদ্ধাশ্রম নামক একটি চলচিত্র পরিচালনা করেছেন। এস ডি রুবেল অন্যদিকে নাটক, মিউজিক ভিডিও, বিজ্ঞাপন,ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান, ডকু ড্রামা পরিচালনা করেছেন এবং করেছেন বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রযোজনা ।▼
▲== '''পেশাগত জীবন''' ==
=== <u>'''সঙ্গীত শিল্পী:'''</u> ===
===অ্যালবাম===▼
এস ডি রুবেল বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী,গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক , চলচ্চিত্র ও টিভি অনুষ্ঠান নির্মাণ পরিচালক, অভিনেতা ও প্রযোজক । তিনি ১৪০০ নতুন বাংলা গানে এবং শতাধিক বাংলা চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। তাঁর জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে ’অনেক বেদনা ভরা আমার জীবন’, ‘লাল বেনারসি জড়িয়ে তুমি যে’, ‘তোমার নীল নীল নীল চোখে’, ‘বঙ্গবন্ধু তোমার জন্মশতবার্ষিকীতে কি দিবো বলো উপহার’, ‘শেখ হাসিনা তুমি জনতার কন্ঠস্বর‘, ‘সম্প্রীতি’, ‘পরিচয় বাঙ্গালী’ , ‘আমার একটা সাথি ছিল দেশের বাড়িতে’, ‘মন যেন মায়াবী পাখী’, ‘বিধি রে আমার কোনো দুঃখ নাই’, ‘এলো বৈশাখ, ‘এই শহরে আমি একা’, ‘দূরে চলে গেছো’, ‘রুপ কারিগর’, ‘বুকেতে পাথর বেধেছি’, ‘অনেক দিনের স্বপ্ন তুমি’, ‘এই সুন্দর পৃথিবীতে এসেছি আমি (ফিল্মগান)’, ‘আমার ভালোবাসা তোমার প্রতি রইল (ফিল্মগান)’, ‘এভাবেই ভালোবাসা হয় (ফিল্মগান)’, ‘আজ থেকে আমি তোমার হলাম (ফিল্মগান) ’, ‘দেখো নীল আকাশে পাখি উড়ে’, ‘আমি পারবোনা তোমাকে ভুলে যেতে’, ‘পৃথিবী ঘুমিয়ে গেছে’, ‘পাখিদের নীড়ে ফেরা গোধূলী বেলায়’, ‘ও চাঁদ তোমার মতো একটি চাঁদ আমারো আছে’, ‘তুমি এতো বছর পরে আইয়া’, ‘কাছে কীবা দূরে যেখানেই থাকো’, ‘তুমি কী ভোরের শেফালী’, ‘তুমি যুগ যুগ করেছ শাসন’ , ‘মনে কী পড়ে সেই আমাকে’, ‘অপরাধী প্রিয় ফুল’সহ আরো অসংখ্য জনপ্রিয় গান।
===একক অ্যালবাম===▼
▲তিনি "অশ্রু "একক অ্যালবাম দিয়ে সংগীত শিল্পে আত্মপ্রকাশ করেন। উক্ত অ্যালবামে উনার নিজের লেখা ও সুরারোপিত গান ছিল ৯ টি এবং বাকি ৩টি গান ছিল অন্যান্য গীতিকার ও সুরকারের। তিনি নিজের লেখা, সুর ও কন্ঠ দেয়া পরিচয় বাঙ্গালী গানটি দিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনায় আসেন। উল্লেখ্য যে এই পরিচয় বাঙ্গালী গানটি নিয়ে সংসদেও প্রাসঙ্গিক আলোচনা/সমালোচনা হয়েছিল। এরপর তিনি "অনেক বেদনা ভরা জীবন" , 'লাল বেনরশী' এবং উপরে উল্লেখিত গানের মধ্য দিয়ে দেশব্যাপী
২০১৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংস্কৃতিবিষয়ক উপকমিটির সহসম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান রুবেল । তিনি চাঁদপুর সরকারি কলেজে অধ্যয়নকালে কলেজ ছাত্রলীগের সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
=== <u>'''গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক:'''</u> ===
সঙ্গীত শিল্পীর পাশাপাশি এস ডি রুবেল গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক হিসেবেও জনপ্রিয় হয়েছেন। নিচে এ বিষয়ে আলোকপাত করা হলো:
♠ এস ডি রুবেলের কথা ও সুরে গান গেয়েছেন এই প্রজন্মের অনেক জনপ্রিয় শিল্পী।এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সুবীর নন্দি, মমতাজ, কনক চাঁপা, রিজিয়া পারভীন, আগুন, দিলশাত নাহার কণা, বেবী নাজনিন, সামিনা চৌধুরী, কানিজ সুবর্ণা, কলকাতা জিবাংলা স্টার খ্যাত তারকা অবন্তি সিথি, সানন্দা ঘোষ,ক্লোস আপ ওয়ান তারকা রন্টি দাশ, ক্লোস আপ ওয়ান তারকা সাব্বির, ক্লোস আপ ওয়ান তারকা রাজীব ও সিকৃতি সহ আরো অনেক গুণী তারকারা এসডি রুবেলের কথা, সুরে সঙ্গীত পরিচালনায় গান পরিবেশন করেছেন। এছাড়া উনার নিজের সুরারোপিত এবং নিজের গাওয়া উল্লেযোগ্য গানগুলো নিম্নরুপ:
‘বঙ্গবন্ধু তোমার জন্মশতবার্ষিকীতে কি দিবো বলো উপহার’, ‘শেখ হাসিনা তুমি জনতার কন্ঠস্বর‘, সম্প্রীতি, পরিচয় বাঙ্গালী’ , ‘আমার একটা সাথি ছিল দেশের বাড়িতে’, ‘মন যেন মায়াবী পাখী’, ‘বিধি রে আমার কোনো দুঃখ নাই’, ‘এলো বৈশাখ’, ‘এই শহরে আমি একা, রুপ কারিগর, বুকেতে পাথর বেধেছি’, ‘অনেক দিনের স্বপ্ন তুমি’, ‘মন বান্ধিয়ারে’, ‘আমার কাছে তোমার দাবি’, ‘মন চায় মন’, ‘মন চাইলে আইসো বন্ধ’ু, ‘দেয়ালের গায়ে নয়’, ‘এভাবেই ভালোবাসা হয় (ফিল্মগান)’, ‘আজ থেকে আমি তোমার হলাম (ফিল্মগান)’, ‘দেখো নীল আকাশে পাখি উড়ে’, ‘পৃথিবী ঘুমিয়ে গেছে’, ‘কাছে কীবা দূরে যেখানেই থাকো’, ‘তুমি কী ভোরের শেফালী’, ‘তুমি যুগ যুগ করেছ শাসন’, ‘মনে কী পড়ে সেই আমাকে’, ‘অপরাধী প্রিয় ফুল’সহ আরো অসংখ্য জনপ্রিয় গান।
♠ এস ডি রুবেল ৭০০ এর ও বেশী গানের সুরকার হিসেবে সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন এবং প্রায় ১০০ এর মতো গান উনি গীতিকার হিসেবে লিখেছেন।
♠ এস ডি রুবেল এভাবেই ভালোবাসা হয় এবং বৃদ্ধাশ্রম চলচ্চিত্রে হিরো চরিত্রে অভিনয় ছাড়াও চলচ্চিত্র দুটির সঙ্গীত পরিচালনা করেও প্রসংশা কুড়িয়েছেন।
▲===<u>অ্যালবাম</u>===
▲======একক অ্যালবাম======
তার প্রায় এই পর্যন্ত ৩৭টির মত একক এ্যালবাম প্রকাশ পেয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/entertainment/article/74692/%E0%A6%8F%EF%BF%BD%C2%A6|শিরোনাম=এইডসবিষয়ক গানে এস ডি রুবেল|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-08}}</ref>
======মিশ্র ও দ্বৈত অ্যালবাম======
তার এই পর্যন্ত প্রায় ৪০০ (চারশত) মিশ্র অ্যালবাম প্রকাশ পেয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/todays-print-edition/tp-entertainment/article/19084154/%E0%A6%8F%E0%A6%B8-%E0%A6%A1%E0%A6%BF-%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AE%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F-|শিরোনাম=এস ডি রুবেলের 'আমার মন পাড়ায়'|ওয়েবসাইট=সমকাল|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2020-02-08}}</ref>
=== <u>চলচ্চিত্র</u> ===
♠ '''এভাবেই ভালোবাসা হয়-''' ২০১১ সালে মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘এভাবেই ভালোবাসা হয়’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে এস ডি রুবেলের। এ ছবিটিতে উনি একাধারে চিত্রনায়ক ও সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। এই চলচ্চিত্রটিতে এস ডি রুবেলসহ যারা অভিনয় করেন- চিত্র নায়িকা শাবনূর, অভিনেতা মিশা সওদাগর, কাবিলা, ইলিয়াস কোবরা , চিত্রনায়িকা নেহা ও দীঘি সহ আরো অনেকে। চলচ্চিত্রটি মুক্তির পর দর্শকের ভালোবাসায় জনপ্রিয় হয়।
♠ '''বৃদ্ধাশ্রম''' - ‘বৃদ্ধাশ্রম’ একটি সামাজিক প্রেম, পারিবারিক গল্প , এবং সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে সচেতনতামূলক একটি চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রটির মুল কাহিনীকার হিসেবে ছিলেন এস ডি রুবেল এবং পরবর্তীতে সংলাপ রচনা করেন জনাব কমল সরকার। এস ডি রুবেলের পরিচালনায় চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন হাসান ইমাম, প্রবীর মিত্র, এস ডি রুবেল, চিত্রনায়িকা ফারহানা হক ববি, আফজাল শরীপ, শম্পা রেজা, মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, জাহানারা আহমেদ, দীপক কর্মকার, হাফিজুর রহমান সুরুজ সহ আরো অনেকে। এছাড়াও চলচ্চিত্রটিতে গীতিকার, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন এসডি রুবেল। ইতোমধ্যেই চলচ্চিত্রটি সেন্সরবোর্ড কর্তৃক প্রশংসিত হয়ে আনকাট সেন্সর সনদ লাভ করে। বর্তমানে চলচ্চিত্রটি মুক্তির অপেক্ষায় আছে।
♠ এছাড়াও দীর্ঘদিন যাবত তিনি চলচ্চিত্র, নাটক, টিভি ম্যাগাজিন, টিভি বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও, ডকুমেন্টারি সহ বিভিন্নমুখী প্রযোজনা ও পরিচালনা করেছেন। এছাড়াও তিনি প্রায় দেড় শতাধিক চলচ্চিত্রে ও নাটকে গান পরিবেশন করেছেন।
== '''সমাজ সচেতনতামূলক কর্মকান্ডে উল্লেখযোগ্য গান ও কার্যাবলী:''' ==
এসডি রুবেল তার সঙ্গীত কর্মের পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষে অনেক কাজ করেছেন এবং নিজের সার্বিক তত্বাবধানে সামাজিক সচেতনতামুলক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন এবং করে যাচ্ছেন। নিচে এ বিষয়ে আলোকপাত করা হলো:
♠♠ এস ডি রুবেল পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করার লক্ষে “ছেলের বয়স একুশ হলে, মেয়ের যে আঠারো, আইন মেনে তবেই ওদের, বিয়ে দিতে পারো” শিরোনামে একটি গান পরিবেশন করেন।
♠♠ স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্মেলনে মরণঘাতী রোগ ”এইডস” এর উপর এসডি রুবেল সম্মিলিতভাবে দিলশাত নাহার কণা, দিনাত জাহান মুন্নি ও ড. সোহেলী আহমেদ সুইটি সহ একটি গান পরিবেশন করেন। গানটির গীতিকার ও সুরকার ছিলেন এস ডি রুবেল।
♠♠ পরিবার পরিকল্পনার বিভিন্ন জনসচেতনতামূলক বার্তাগুলো নিয়ে এস ডি রুবেল তাঁর কথা ও সুরে কলকাতা জিবাংলা স্টার খ্যাত তারকা অবন্তি সিথি, ক্লোস আপ ওয়ান তারকা রন্টি দাশ, ক্লোস আপ ওয়ান তারকা সাব্বির, ক্লোস আপ ওয়ান তারকা রাজীবসহ এই প্রজন্মের জনপ্রিয় শিল্পীদের নিয়ে একটি গান পরিচালনা করেন।
♠♠ এস ডি রুবেল সমাজ কল্যান মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করার লক্ষে “একটি কলি একটি শিশু” শিরোনামে একটি গান পরিবেশন করেন।
♠♠ এস ডি রুবেল সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির করার লক্ষে “সন্ত্রাস বিরোধী” একটি গান পরিবেশন করেন।
♠♠ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে এস ডি রুবেল একটি গান পরিবেশন করেন। গানটির গীতিকার ও সুরকার এস ডি রুবেল নিজেই।
♠♠ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে এস ডি রুবেল একটি গান পরিবেশন করেন। গানটির গীতিকার ও সুরকার এস ডি রুবেল নিজেই।
♠♠ এস ডি রুবেল সফল দেশনেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে নিয়ে একটি গান পরিবেশন করেন। গানটির গীতিকার ও সুরকার এস ডি রুবেল নিজেই।
♠♠ প্রিন্সেস ডায়না কে নিয়ে এস ডি রুবেল একটি গান পরিবেশন করেন।
♠♠ মাইকেল জেকসন স্মরনে তার গাওয়া গানে এস ডি রুবেল কন্ঠ দিয়ে গান পরিবেশন করেন।
♠♠ সামাজিক সচেতনতা ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির লক্ষে এস ডি রুবেল “সম্প্রীতি“ শিরোনামে একটি গান পরিবেশন করেন।
♠♠ মরণঘাতী মারাতœক রোগ এইডস সচেতনতায় এস ডি রুবেল একটি গান পরিবেশন করেন।
♠♠ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে মানুষকে সচেতন করার লক্ষে এস ডি রুবেল “কুষ্ঠ“ রোগ নিয়ে একটি গান পরিবেশন করেন।
♠♠ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে মানুষকে সচেতন করার লক্ষে এস ডি রুবেল “সড়ক দুর্ঘটনা“ নিয়ে একটি গান পরিবেশন করেন।
♠♠ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে মানুষকে সচেতন করার লক্ষে এস ডি রুবেল “ডেঙ্গু“ নিয়ে একটি গান পরিবেশন করেন।
=='''পুরস্কার ও সম্মাননা'''==▼
♠ এস ডি রুবেল পরপর '''৩ বার(২০১৭-২০১৮-২০১৯) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড''' থেকে বাংলাদেশের সঙ্গীত শিল্পীদের মাঝে '''শ্রেষ্ঠ করদাতা হিসেবে জাতীয় সম্মাননা ও
♠ এসডি রুবেল '''বিশ্বের ২৭ টির''' ও বেশি দেশে কনসার্ট করেছেন এবং মানুষের ভালোবাসা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।
▲==পুরস্কার ও সম্মাননা==
▲এস ডি রুবেল পরপর ৩ বার(২০১৭-২০১৮-২০১৯) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে বাংলাদেশের সঙ্গীত শিল্পীদের মাঝে শ্রেষ্ঠ করদাতা হিসেবে জাতীয় সম্মাননা ও" সি আই পি 'সম্মাননা পেয়েছেন । এছাড়া বাচসাস পুরস্কার সহ শতাধীক সরকারি বেসরকারি সংস্থা থেকে পুরস্কৃত হয়েছেন দেশে বিদেশে বারবার ।
==তথ্যসূত্র==
|