তিতুমীর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
Bedangshullx (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৪৭ নং লাইন:
 
== বিশ্লেষণ ==
অনেক ঐতিহাসিক তিতুমীরের লড়াইকে সাম্প্রদায়িক ও ধর্মীয় আখ্যা দেন কারণ মূলত হিন্দু জমিদারদের বিরুদ্ধে তিতুমীর যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। একথা সত্য তিতুমীর প্রজাদের একজোট করেছিলেন ধর্ম এবং জেহাদের ডাক দিয়ে। ঐতিহাসিক বিহারীলাল সরকার, [[নদীয়া কাহিনী]]<nowiki/>র রচয়িতা কুমুদ নাথ মল্লিক তিতুমিরকে ধর্মোন্মাদ ও হিন্দু বিদ্বেষী বলেছেন। অত্যাচারী হিন্দু জমিদার কৃষ্ণদেব রায়কে আক্রমন, দেবনাথ রায় হত্যা, গো হত্যা ইত্যাদির উদাহরণ হিসেবে টানা যায়। অপরপক্ষে অমলেন্দু দে'র ভাষায় তিতুমীরের লক্ষ্য ও পথ ছিল ইসলামে পূর্ন বিশ্বাস এবং হিন্দু কৃষকদিগকে সাথে নিয়ে ইংরেজ মদতপুষ্ট জমিদার ও নীলকরদের বিরোধিতা। তিতুমীরের আক্রমের লক্ষ্যবস্তু হিন্দুদের পাশাপাশি ধনী মুসলমানও ছিল। তার বক্তৃতা শোনার জন্যে দলে দলে হিন্দু মুসলিম কৃষক জমা হতো। ঐতিহাসিক [[সুপ্রকাশ রায়|সুপ্রকাশ রায়ে]]<nowiki/>র ভাষায় তিতুমীরের এই সংগ্রাম ছিল প্রকৃত কৃষক বিদ্রোহ যার অভিমুখ ছিল অত্যাচারী জমিদার ও নীলকর সাহেবরা<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সাম্প্রদায়িক তিতুমীর! মিথ্যাচারের উৎস সন্ধানে|শেষাংশ=সেইসব শহীদেরা|প্রথমাংশ=পিনাকী বিশ্বাস|প্রকাশক=অতিরিক্ত পাবলিকেশন|বছর=২০১৪|আইএসবিএন=978-81-928741-0-4|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=২০, ২১}}</ref>।অধ্যাপক অসিত কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষায় তিতু ধর্ম বিদ্বেষকেই মুলধন করেছিল। তার প্রচলিত শিক্ষা কিছু ছিল না।[[অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়]]
 
== বাঁশের কেল্লা ==