সেতার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MaharajaAD (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: বিষয়বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৬০ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
সেতারের উৎপত্তি নিয়ে নানা মত রয়েছে।আছে। একমতে প্রাচীনকালের ত্রিতন্ত্র বা কচ্ছপী বীণার আধুনিকতম রূপ হচ্ছে সেতার। আবার অন্যমতে বলা হয় যে বীণা যন্ত্রের অনুকরণে আমির খস্‌রু সেতার উদ্ভাবন করেছিলেন। তবে মোটামোটি গ্রহণযোগ্য ইতিহাস হলো যে, [[মোগল সাম্রাজ্য|মোগল সাম্রাজ্যের]] শেষদিকে উপমহাদেশে সেতারের প্রচলন হয়। [[মোগল]] [[সম্রাট|সম্রাটদের]] রাজ দরবারে পারসিয়ান ল্যূট (বীণা জাতীয় বাদ্য) বাজানো হতো। যাই হোক ত্রিতন্ত্রীর পরিবর্তে বর্তমান সাধারণ সেতারে সপ্ততন্ত্রী ব্যবহার করা হয়।
 
''সঙ্গীত সুদশর্ণা'' গ্রন্থে বলা আছে যে, অষ্টাদশ শতাব্দীতে [[ফকির আমীর খসরু]] (ইনি ১৩০০ শতকের সম্রাট [[আলাউদ্দীন খিলজী|আলাউদ্দীন খিলজীর]] সভাসদ সঙ্গীতজ্ঞ নন) সেতারের [[আবিষ্কার]] করেন। এই ফকির আমীর খসরু [[তানসেন|তানসেনের]] বংশধর। এটাই সবর্জনস্বীকৃত যে, পারস্যের ''সেহতার'' হতেই সেতারের সৃষ্টি করা হয়েছে। এরপর হতেই সেতারের উন্নয়ন ও পরিবর্তন হয়ে আসছে। ফকির আমীর খসরুর পৌত্র মসিদ খানের হাতেও সেতারের বিকাশ এবং পরিবর্তন ঘটেছে। মূলত বাজানোর ঢঙের সাথে সামঞ্জস্য রেখেই সেতারের উন্নয়ন ও পরিবর্তন ঘটেছে। পরবর্তীতে তার ছেলে [[বাহাদুর খান|বাহাদুর খানও]] তা বজায় রাখেন। তানসেনের আরেক বংশধর রাজা খান ১৮০০-১৮৫০ সাল সময়কালে লক্ষ্মৌতে বাস করছিলেন। তিনি সেতারকে দ্রুতগতির গৎ বাজানোর উপযোগী করেছিলেন।