সমাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২০ নং লাইন:
#[[তৎপুরুষ সমাস]]
#[[দ্বিগু সমাস]] এবং
#[[অব্যয়ীভাব সমাস]](বর্তমানে এই সমাস কে উপসর্গ তৎপুরুষ সমাস বলা হয়)
 
তবে দ্বিগু সমাসকে অনেক ব্যাকরণবিদ কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। আবার কেউ কেউ কর্মধারয়কে তৎপুরুষ সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এ হিসেবে সমাস মূলত চারটি। যথা: [[দ্বন্দ্ব সমাস|দ্বন্দ্ব]], [[তৎপুরুষ সমাস|তৎপুরুষ]], [[বহুব্রীহি সমাস|বহুব্রীহি]] ও [[অব্যয়ীভাব সমাস]](বর্তমানে এই সমাস কে উপসর্গ তৎপুরুষ সমাস বলা হয়)
 
এছাড়া আরও কিছু অপ্রধান সমাস আছে, যেমন: [[#প্রাদি সমাস|প্রাদি]], [[#নিত্য সমাস|নিত্য]], [[#অলোপ সমাস|অলুক]], [[#উপপদ সমাস|উপপদ]] ইত্যাদি।
১০৮ নং লাইন:
;(৬)সপ্তমী-তৎপুরুষ
সপ্তমী-বিভক্ত্যন্ত পদ পূর্বে থেকে সমাস হলে, তাকে সপ্তমী-তৎপুরুষ বলে। যেমনঃ দিবাতে নিদ্রা = দিবানিদ্রা।
 
;(৭)উপসর্গ-তৎপুরুষ সমাস (=অব্যয়ীভাব)
 
অনুবাদ অব্যয় পদ পূর্বে থেকে যে সমাস হয় এবং যাতে পূর্ব পদের অর্থেরই প্রাধান্য থাকে, তাকে উপসর্গ তৎপুরুষ বা '''অব্যয়ীভাব সমাস''' বলে।
যেমনঃ আত্মাকে অধি (অধিকার করিয়া) = অধ্যাত্ম।
 
এছাড়াও, নঞ্ অব্যয় পূর্বে থেকে যে সমাস হয়, তাকে '''''নঞ্তৎপুরুষ''''' বলে। যেমনঃ ন উক্ত = অনুক্ত।
১২৪ ⟶ ১২৯ নং লাইন:
''মূল নিবন্ধ'' [[অব্যয়ীভাব সমাস]]
 
অনুবাদ অব্যয় পদ পূর্বে থেকে যে সমাস হয় এবং যাতে পূর্ব পদের অর্থেরই প্রাধান্য থাকে, তাকে '''অব্যয়ীভাব সমাস''' বলে। এই সমাসকে বর্তমানে উপসর্গ তৎপুরুষ সমাস বলে।
যেমনঃ আত্মাকে অধি (অধিকার করিয়া) = অধ্যাত্ম।
 
'https://bn.wikipedia.org/wiki/সমাস' থেকে আনীত