উৎসব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tirtha Debnath (আলোচনা | অবদান)
ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২ নং লাইন:
 
[[চিত্র:Pohela boishakh 2.jpg|right|thumb| 220px|পহেলা বৈশাখের বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, ঢাকা]]
'''উৎসব''' বলতে সাধারণত সামাজিক, ধর্মীয় এবং ঐতিহ্যগত প্রেক্ষাপটে পালিত আনন্দ অনুষ্ঠানকে বোঝায়।
 
বাংলায় প্রচলিত লোকায়িত উৎসবের মধ্যে রয়েছে [[পহেলা বৈশাখ]], [[চৈত্র সংক্রান্তি]], [[নবান্ন]], [[পৌষ মেলা]] ইত্যাদি। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বার্ষিক উৎসবের মধ্যে রয়েছে [[জন্মাষ্টমী]], [[রথযাত্রা]], [[দুর্গা পূজা]], [[সরস্বতী পূজা]]।মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে রয়েছে [[ঈদুল ফিতর]] ও [[ঈদুল আজহা]]।
৯৮ নং লাইন:
কালে কালে এ নববর্ষের সঙ্গে জড়িত হয়েছে আরও অনেক আনুষঙ্গিক বিষয়। সেসবের কোনোটি এখন বিলুপ্ত, কোনোটি লুপ্তপ্রায় এবং কোনো কোনোটি আবার অঞ্চলবিশেষে প্রচলিত আছে। লুপ্তপ্রায় একটি অনুষ্ঠান হচ্ছে পুণ্যাহ। এর উদ্ভবকাল সঠিকভাবে জানা যায় না, তবে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বিলুপ্ত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এটি প্রচলিত ছিল। এদিন প্রজারা ভালো পোশাক-পরিচ্ছদ পরে জমিদারের কাচারিতে যেতেন খাজনা-নজরানা দিতে, যেন পুণ্য কাজ করতে যাচ্ছেন। তাই এর নাম হয়েছে পুণ্যাহ।
 
হালখাতা অনুষ্ঠানটি অবশ্য এখনও প্রচলিত আছে। প্রধানত ব্যবসায়ী মহল এটি পালন করে। নববর্ষের দিন ব্যবসায়ীরা পুরনো বছরের হিসাব-নিকাশ সমাধা করেন। এ জন্য অনেকে লাল কাপড়ের মলাটের এক বিশেষ খাতা ব্যবহার করেন, যাকে বলা হয় খেরো পাতা। এদিন ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের মিষ্টিমুখ করান। শুধু তাই নয়, সাধারণ লোকদের মধ্যেও অনেকেই আজকাল নববর্ষ পলক্ষে মিষ্টিসহ ভালো খাবারের আয়োজন করেন। এ উপলক্ষে আঞ্চলিক অনুষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে চট্টগ্রামের জববারের বলীখেলা বা কুস্তি। রাজশাহীর গম্ভীরাও এমনি একটি অনুষ্ঠান। ঢাকার মুন্সিগঞ্জে এক সময় গরু দৌড় প্রতিযোগিতার প্রচলন ছিল। তবে পহেলা বৈশাখের সবচেয়ে বড়ো অনুষ্ঠান মেলা। কোথাও কোথাও এ মেলা সপ্তাহ কিংবা পক্ষকালব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়। নববর্ষের এ মেলাগুলি দেশের প্রাচীন আর্তব উৎসব, কৃষি উৎসব প্রভৃতির বিবর্তিত রূপ; কেননা এগুলিতে এখন পর্যন্ত স্থানীয় কৃষিজাত ও কুটিরশিল্পজাত দ্রব্যাদির বেচাকেনা হয়। বৈশাখী মেলার আরও একটি বৈশিষ্ট্য হলো অন্যান্য মেলার মতো এতে ধর্মীয় প্রভাব নেই। সমগ্র বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ ও বৈশাখের প্রথম সপ্তাহে প্রায় ২০০ মেলা অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকাসহ অন্যান্য শহর বা শহরাঞ্চলে আয়োজিত মেলায় মাটির ও কুটিরজাত পণ্যের সঙ্গে সঙ্গে গ্রন্থমেলারও আয়োজন করা হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান নববর্ষের শুভেচ্ছা হিসেবে মক্কেলদের বই উপহার দেয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jugantor.com/todays-paper/sub-editorial/38242/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%89%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%AC|শিরোনাম=বাঙালির সামাজিক উৎসব|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|কর্ম=দৈনিক যুগান্তর|সংগ্রহের-তারিখ=|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
 
[[বিষয়শ্রেণী:উৎসব]]
'https://bn.wikipedia.org/wiki/উৎসব' থেকে আনীত