আয়িশা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩২ নং লাইন:
প্রখ্যাত [[শিয়া ইসলাম|শিয়া]] মনিষী [http://en.mobile.wikishia.net/view/Al-Sayyid_Ja%27far_Murtada_al-%27Amili আল সাঈদ জাফর মুর্তাযা আল-আমিলী] এ ব্যপার অস্বীকার করেন যে আইশা বাল্যবিবাহ করেছেন। তাঁর মতে [[বিবাহ|আকাদের]] সময় আয়িশা ১৩-১৭ বছর বয়সী ছিলেন। তিনি [[ইবনে ইসহাক|ইবনে ইসহাকের]] বিবৃত এক তথ্য ( যেখানে উল্লেখ আছে যে আইশা সে লোকদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন যারা নবুয়তের অল্প সময় পরে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন )  অনুসারে ঘোষণা করেন যে আইশা নিশ্চয় বিয়ের সময় ১৭ বছর বয়সী ছিলেন, নবুয়তের সময় তিনি ৭ বছর বয়সী ছিলেন এবং হিজরতের সময় তিনি ২০ বছর বয়সী ছিলেন অন্যথায় আইশা বয়সে ইসলাম গ্রহণের সময় ৭ বছরের নিচে ছিলেন।
 
== মুহাম্মদ (সা.) এর সাথে সম্পর্ক == স্ত্রীদের মধ্যে খাদীজা(রা.) পরেই হযরত মুহাম্মদসল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম আয়িশা (রা.) অত্যাধিক ভালোবাসতেন।
আইশা নবি [[মুহাম্মাদ]] ( সা. ) এর হিংসুক স্ত্রীদের মধ্যে অন্যতম। [[মুহাম্মাদ|রাসুলুল্লাহ্]] ( সা. ) ও বেশিরভাগ সময় তাঁকে ঘৃণার চোখে দেখতেন।
 
একদা আইশার নিকটে [[মুহাম্মাদ|রাসুলুল্লাহ্]] ( সা. ) [[খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ|খাদিজার]] প্রসংসা করলে, আইশা ( ঈর্ষান্বিত  হয়ে ) জবাব দেন,
 
" তিনি এরকম সেরকম এক বুড়ো মহিলা ছাড়া কিছুই ছিলেন না এবং [[আল্লাহ|আল্লাহ্]]  তাঁর বদলি হিসেবে ( আমাকে ) আরও অধিকতর উত্তম একজনকে পাঠিয়েছেন। "
 
নবি ( সা. ) এ মন্তব্য শুনে উত্তর দেন,
 
" সত্যিহ আল্লাহ্ আমার জন্য তাঁর হতে উত্তম কাওকে পাঠান নি। যখন সবাই আমাকে অস্বীকার করেছে, তখন তিনি আমাকে গ্রহন করেছেন, তিনি তখন আমাকে বিশ্বাস করেছেন যখন লোকজন আমার প্রতি সন্দেহপ্রবন ছিল৷ তিনি আমাকে অর্থসম্পদ দিয়েছিলেন যখন সকলে আমাকে বঞ্চিত করেছিল এবং তাঁর দ্বারাই আল্লাহ্ আমাকে সন্তান সন্তনি উপহার দিয়েছেন। " [https://www.kobo.com/us/en/ebook/al-isti-ab-fi-ma-rifat-al-ashab]
 
এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে নবি ( সা. ) আইশকে শয়তানের সঙ্গে তুলনা করেছেন। এ ব্যপারে নিম্নে এই হাদীস সহিহ [[সহীহ বুখারী|আল-বুখারিতে]] লিপিবদ্ধ :
 
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا جُوَيْرِيَةُ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ قَامَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم خَطِيبًا فَأَشَارَ نَحْوَ مَسْكَنِ عَائِشَةَ فَقَالَ ‏ "‏ هُنَا الْفِتْنَةُ ـ ثَلاَثًا ـ مِنْ حَيْثُ يَطْلُعُ قَرْنُ الشَّيْطَانِ ‏"‏‏.‏
 
[[আবদুল্লাহ ইবনে উমর|‘আব্দুল্লাহ্ ইবনু 'উমর]] (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
 
তিনি বলেন, একবার নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) [[খুতবা]] দিতে দাঁড়িয়েছিলেন। এ সময় তিনি ‘আয়িশা (রাঃ) -এর ঘরের দিকে ইশারা করে তিনবার বললেন, এ দিক থেকেই ফিত্‌না, যে দিক হতে সূর্য উদয়ের কালে [[শয়তান]] দাঁড়িয়ে থাকে। [http://ihadis.com/books/bukhari/chapter/57]
 
[[উমর ইবনুল খাত্তাব|উমর ইবনে খাত্তাব]] হতে বিবৃত এক হাদীস অনুযায়ী আল-কোরানে [[সূরা আত-তাহরীম|সুরাহ্ আল-তাহরিমায়]] রাসুলুল্লাহ সাঃ এর যে দুজন স্ত্রী উল্লিখিত রয়েছে ( যাদের অন্তর অন্যায়ের দিকে ঝুকে পড়েছে ) তাঁরা হলেন আইশা এবং হাফসা।
 
" তোমাদের অন্তর অন্যায়ের দিকে ঝুঁকে পড়েছে বলে যদি তোমরা উভয়ে তওবা কর, তবে ভাল কথা। আর যদি নবীর বিরুদ্ধে একে অপরকে সাহায্য কর, তবে জেনে রেখ আল্লাহ [[জিবরাঈল]] এবং সৎকর্মপরায়ণ [[মুমিন]] তাঁর সহায়। উপরন্তুত ফেরেশতাগণও তাঁর সাহায্যকারী। " ( আল-কোরান ৬৬:৪ )
 
যদিও কিছু হাদীসে উল্লিখিত যে আইশাকে নবি মুহাম্মাদ ( সা. ) খুবই স্নেহ করতেন।
 
==ব্যভিচারের অপবাদ ও ওহি নাজিলের মাধ্যমে সতীত্বের প্রমাণ==