বীরেশচন্দ্র গুহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
 
বীরেশচন্দ্র গুহর জন্ম পিতার কর্মস্থল তৎকালীন অবিভক্ত বাংলার (বর্তমানের বাংলাদেশের) ময়মনসিংহে। পিতার নাম রাসবিহারী গুহ । অবশ্য আদি বাড়ি ছিল বাংলাদেশের বরিশালের বানারিপাড়ায় । মহাত্মা [[অশ্বিনীকুমার দত্ত]] ছিলেন তাঁর মাতুল ।<ref name="সংসদ">সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬, পৃষ্ঠা ৪৯৯, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
বীরেশ চন্দ্র গুহ কলকাতার শ্রীকৃষ্ণ পাঠশালা থেকে ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে প্রবেশিকা ও সিটি কলেজ থেকে আই.এসসি.পাশ করে প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন । কিন্তু বি.এসসি. পড়ার সময়ই অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেওয়ার অপরাধের ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে কলেজ হতে বিতাড়িত হন। পরে সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে থেকে ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে রসায়নে অনার্স-সহ প্রথম স্থান অধিকার করে বি. এসসি. পাশ করেন । ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে এম.এসসি তেও প্রথম হন। ছাত্রাবস্থায় ঘোষ ট্রাভেলিং বৃত্তি লাভ করে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করে আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা পদ্ধতির সঙ্গে পরিচিত হন। এম.এসসি পাঠের সময় তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রখ্যাত রসায়ন বিজ্ঞানী আচার্য [[প্রফুল্ল চন্দ্রপ্রফুল্লচন্দ্র রায়| প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের]] সংস্পর্শে আসেন। আচার্যের বিজ্ঞানের প্রতি অবদান, নিঃস্বার্থ আদর্শবাদ ও স্বদেশেপ্রেম পরবর্তীতে তাঁকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করেছিল । পড়াশোনা শেষে, এক বছর [[বেঙ্গল কেমিক্যালস এণ্ড ফার্মাসিউটিক্যালস| বেঙ্গল কেমিক্যালস এণ্ড ফার্মাসিউটিক্যালসে]] কাজ করার পর ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে 'টাটা স্কলারশিপ' পেয়ে বিলেত যান। [[লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে পিএইচ.ডি. এবং ডি.এসসি. ডিগ্রি লাভ করেন । তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল ষণ্ডের যকৃতের মধ্যে ভিটামিন বি-২ র অস্তিত্ব অনুসন্ধান । এরপর কেমব্রিজের বিখ্যাত প্রাণ-রসায়নবিদ এফ. সি. হপ্ কিন্সের অধীনেও গবেষণা করেন । রাশিয়ার দূতের সঙ্গে প্রবাসী ভারতীয় ছাত্রদের যে যোগাযোগ ঘটত এবং স্বাধীনতা আন্দোলন নিয়ে বীরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ প্রবাসী ভারতীয়দের সাথে প্রত্যক্ষ ভাবে অংশগ্রহণ করতেন।
 
==কর্মজীবন==