প্রতিবাদী মতবাদ (খ্রিস্টধর্ম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
বানান ও বাক্যের অসম্পূর্ণতা সংশোধন, রচনাশৈলীর ধারাবাহিকতা সংরক্ষণ ইত্যাদি।
১ নং লাইন:
[[খ্রিস্ট ধর্ম|খ্রিস্টানদের]] মধ্যে যে প্রধান তিনটি ভিন্নমতাবলম্বী গোষ্ঠী রয়েছে, তাদের একটি গোষ্ঠীর বিশ্বাসকে বলা হয় '''প্রোটেস্ট্যান্ট মতবাদ''', যা আসলে কোনো বিশেষ বা নির্দিষ্ট বিশ্বাস নয়, বরং বিভিন্ন ছোটছোটো গোষ্ঠী বা ব্যক্তিবর্গের সমষ্টি। অনেকক্ষেত্রে [[ক্যাথলিক]] বা [[অর্থোডক্স খ্রিস্টান|গোঁড়া খ্রিস্টান]] (গোঁড়াবাদী খ্রিস্টান ধর্ম) ছাড়া বাকীবাকি খ্রিস্টানদের প্রোটেস্ট্যান্ট বলা হয়। ইউরোপে ১৬ শতকে সংঘটিত প্রোটেস্ট্যান্ট সংস্কার-আন্দোলন থেকে এর গোড়াপত্তন।গোড়াপত্তন হয়েছিল।
 
==রোমান ক্যাথলিক ও প্রোটেস্ট্যান্টদের মধ্যে পার্থক্য==
 
এই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রযেছে। প্রোটেস্ট্যান্টগন মনে করেন ঈশ্বর কর্তৃক প্রদত্ত পবিত্র বাইবেল হল একটি সম্পূর্ণ বিধান এবং একমাত্র বাইবেলের শিক্ষাই জগতের পাপীগণের মুক্তিলাভ করার জন্য যথেষ্ট। তাদেরতাঁদের মতে সকল ধর্মীয় বিশ্বাস ও নৈতিকতার চূড়ান্ত কর্তৃপক্ষ হল বাইবেল। প্রোটেস্ট্যান্টদের এই ধারনার উৎস হল ‘Five Scriptura’ বা পাঁচ প্রত্যাদেশ। এই পাঁচ প্রত্যাদেশের একটি হল ‘Sola Scriptura’। এছাড়া পাবিত্র বাইবেলের বিভিন্ন জায়গায়ও একাধিকবার তাদেরতাঁদের মতবাদের পক্ষে যুক্তি আছে বলে প্রোটেস্ট্যানগন মনে করেন। কিন্তু ক্যাথলিকগণ এই ধারণা সঠিক বলে মনে করেনকরেননা। না। তাদেরতাঁদের মতে পবিত্র বাইবেলের পাশাপাশি রোমান ঐতিহ্যগত অনুশাসনও একজন খ্রীস্টানেরখ্রিস্টানের জন্য সমান ভাবেসমানভাবে প্রযোজ্য।[http://www.gotquestions.org/difference-Catholic-Protestant.html] আর একটি পার্থক্য হলোহল খ্রীষ্টখ্রিস্ট সম্প্রদায়ের ধর্মীয় প্রধান হিসাবেহিসেবে পোপের কর্তৃত্ব স্বীকার। ক্যাথলিকগণ মনে করেন পোপ সকল চার্চের প্রধান এবং যীশুযিশু খ্রীষ্টেরখ্রিস্টের বিকল্প [[Vicar of Christ]]। তারাতাঁরা মনে করেন পোপপোপের শিক্ষা ও বচন হল অভ্রান্ত এবং খ্রীস্টখ্রিস্ট বিশ্বাস ও ধর্ম জ্ঞান চর্চায় তিনি কোনকোনো ভুল করতে পারেন না।পারেননা। অন্যদিকে প্রোটেস্ট্যান্টগনপ্রোটেস্ট্যান্টগণ মনে করেন যে, কোনকোনো মানুষ ভুলের উর্ধেঊর্ধ্বে নন। আর একমাত্র যীশুইযিশুই হল সকল চার্চের প্রধান। প্রোটেস্টানরাপ্রোটেস্ট্যান্টরা ক্যাথলিকদের মতো পৌরহিত্য করেনপৌরোহিত্য না।করেননা। যাজকদের বিয়ের প্রথা প্রটেস্টান্টদেরপ্রোটেস্ট্যান্টদের মধ্যে দেখা যায়। যাজক হিসাবেহিসেবে তারাতাঁরা সর্বজন বিশ্বাসভাজন কারওকারো উপরওপর তার দায়িত্ব অর্পণ করেন। ক্যাথলিকরা ঈশ্বর-যীশুযিশু ছাড়াও অনেক সাধু -সন্তদের উদ্দেশ্যউদ্দেশ্যে প্রার্থনা করেন। প্রোটেস্ট্যান্টরা সাধু সন্তদের উপরওপর বিশ্বাস রাখলেও তাদেরতাঁদের উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করেন না।করেননা। এছাড়া হলিওয়াটারহোলিওয়াটার, সেলিবাচি, যন্ত্রনাভোগযন্ত্রণাভোগ ও নানে শুধুমাত্র ক্যাথলিকরা বিশ্বাস করেন। [http://www.gotquestions.org/difference-Catholic-Protestant.html] গট কোশ্চেনস্‌
 
==ইতিহাস==
প্রোটেস্ট্যান্ট আন্দোলন প্রথম শুরু হয় জার্মানিতে। ১৫২৭ সালেখ্রিস্টাব্দে মার্টিন লুথার প্রনিতপ্রণীত গ্রন্থ ‘দ্য নাইন্টি ফাইভ থিসিস’ গ্রন্থে তিনি রোমন যাজকীয় নীতি, তাদেরতাঁদের প্রচলিত খ্রীস্টখ্রিস্ট বিশ্বাস নিয়ে অনেক ভিন্ন মতামত প্রকাশ করেন। ষোলশষোড়শ শতকে তারতাঁর অনুসারীরাঅনুসারণকারীরা জার্মান স্ক্যান্ডিনেভিয়ার প্রতিষ্ঠা করে লুথিয়ান চার্চ। হাঙ্গেরীহাঙ্গেরি, স্কটল্যান্ড, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ডসুইৎজারল্যান্ড প্রভৃতি দেশেও একই আদলে চার্চের সংস্কার করা হয়। ১৫৫৩ সালেখ্রিস্টাব্দে চার্চ অব ইংল্যান্ড পোপের কর্তৃত্ব থেকে নিজেদের সরিয়ে নেয়। [https://books.google.pl/books?id=gswCAAAAQAAJ&pg=PA400&dq=church+of+england+1529&hl=pl&sa=X&ei=HGiXU5SvG8rnygPLuoAY#v=onepage&q=church%20of%20england%201529&f=false] রিফর্মেশন অব চার্চ অব ইংল্যান্ড।
 
==তথ্য উৎস==
<ref>https://books.google.pl/books?id=gswCAAAAQAAJ&pg=PA400&dq=church+of+england+1529&hl=pl&sa=X&ei=HGiXU5SvG8rnygPLuoAY#v=onepage&q=church%20of%20england%201529&f=false<r/ef>রিফর্মেশন অব চার্চ অব ইংল্যান্ড।
 
==বহির্সংযোগ==
==বহিঃসংযোগ==
{{Wiktionary|প্রোটেস্ট্যান্ট মতবাদ|Protestantism|evangelical}}
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|প্রোটেস্ট্যান্ট মতবাদ}}