চামারা সিলভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
বিতর্কিত ভূমিকা - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ক্রিকেটার
{{Infobox cricketer
| name = চামারা সিলভা<br>චාමර සිල්වා
| image =
১২০ নং লাইন:
 
== প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট ==
পানাদুরা রয়্যাল কলেজে অধ্যয়ন করেছেন তিনি।<ref>[http://www.sundayobserver.lk/2013/03/10/spo20.asp St. John's vs Royal Panadura clash will be interesting] {{webarchiveওয়েব আর্কাইভ|urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130316103352/http://www.sundayobserver.lk/2013/03/10/spo20.asp |dateতারিখ=16 March 2013 }}</ref><ref>[http://www.dailynews.lk/2013/03/11/spo13.asp St John's and Panadura Royal clash on March 15 and 16] {{webarchiveওয়েব আর্কাইভ |urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130315032441/http://www.dailynews.lk/2013/03/11/spo13.asp |dateতারিখ=15 March 2013 }}</ref> পানাদুরা স্পোর্টস ক্লাবে খেলেন। এ ক্লাবে অবস্থানকালে বেশ সমৃদ্ধ রেকর্ড রয়েছে তার। ১৯৯৮ সাল থেকে লিস্ট এ ক্রিকেট ও ২০০৪ সাল থেকে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট খেলে আসছেন। মাঝারিমানের সফলতাসহ বেশ ভালোমানের গড়ের অধিকারী তিনি।
 
১৯৯৬-৯৭ মৌসুম থেকে চামারা সিলভা’র [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রয়েছে। বাঁকানো অবস্থায় পা রেখে ব্যাটিংয়ে অগ্রসর হতেন যা অনেকাংশেই বিখ্যাত ক্রিকেটার [[অরবিন্দ ডি সিলভা|অরবিন্দ ডি সিলভা’র]] সাথে তাকে তুলনা করা হতো।
 
পানাদুরা ক্রিকেট ক্লাবের অধিনায়কত্ব করেন। পরবর্তী চার বছর নিয়মিতভাবে রান সংগ্রহকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। ২০০৪-০৫ মৌসুমে [[Sebastianites Cricket and Athletic Club|সেবাস্টিয়ানিটেজ]] স্থানান্তরের পর নিজেকে আরও মেলে ধরতে সচেষ্ট হন।
 
২০১৭-১৮ মৌসুমের সুপার ফোর প্রভিন্সিয়াল টুর্নামেন্টকে ঘিরে মার্চ, ২০১৮ সালে তাকে [[Colombo Cricket Club|কলম্বো দলের]] সদস্যরূপে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।<ref name="STimes">{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.sundaytimes.lk/article/1041112/cricket-mixed-opinions-on-provincial-tournament |titleশিরোনাম=Cricket: Mixed opinions on Provincial tournament |publisherপ্রকাশক=Sunday Times (Sri Lanka) |dateতারিখ=26 March 2018 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=27 March 2018}}</ref><ref name="DailyS">{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=https://dailysports.lk/all-you-need-to-know-about-the-sl-super-provincial-tournament/ |titleশিরোনাম=All you need to know about the SL Super Provincial Tournament |publisherপ্রকাশক=Daily Sports |dateতারিখ=26 March 2018 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=27 March 2018 |archiveআর্কাইভের-urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180327213128/https://dailysports.lk/all-you-need-to-know-about-the-sl-super-provincial-tournament/ |archiveআর্কাইভের-dateতারিখ=27 March 2018 |urlইউআরএল-statusঅবস্থা=dead }}</ref> এছাড়াও, পরের মাসে ২০১৮ সালের সুপার প্রভিন্সিয়াল ওয়ান ডে টুর্নামেন্টের জন্যে কলম্বো দলে তাকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।<ref name="2018ODT">{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.thepapare.com/slc-super-provincial-50-tournament-squads-fixtures/ |titleশিরোনাম=SLC Super Provincial 50 over tournament squads and fixtures |workকর্ম=The Papare |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=27 April 2018}}</ref> মার্চ, ২০১৯ সালে সুপার প্রভিন্সিয়াল ওয়ান ডে টুর্নামেন্টের জন্যে তাকে কলম্বো দলের সদস্য করা হয়।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.thepapare.com/squads-fixtures-announced-for-slc-provincial-50-overs-tournament-2019/ |titleশিরোনাম=Squads, Fixtures announced for SLC Provincial 50 Overs Tournament |workকর্ম=The Papare |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=19 March 2019}}</ref>
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
১৩৩ নং লাইন:
১৯৯৯ সালে ঐ সময়ের [[শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট|দল নির্বাচকমণ্ডলীর]] সভাপতি [[সিদাথ ওয়েতিমুনি|সিদাথ ওয়েতিমুনি’র]] গৃহীত যুব নীতির মাধ্যমে চামারা সিলভাকে প্রথম পরিচিতি এনে দেয়। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অভিষেক ওডিআইয়ে ৫৪ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। ১৯৯৯ সালে শারজাহ ও জিম্বাবুয়ে, ২০০০ সালে পাকিস্তান ও ২০০২ সালে ইংল্যান্ডে গমন করেও দলে নিয়মিতভাবে স্থান করে নিতে ব্যর্থ হন।
 
ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী স্বীকৃতিস্বরূপ [[টম মুডি|টম মুডি’র]] সুদৃষ্টিতে পড়েন ও জাতীয় দলে তার না থাকার বিষয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন। শ্রীলঙ্কা এ দলের পক্ষে খেলার পর ভারতে সফলতার সাথে সফর শেষ করেন। এরপর আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পুণর্যাত্রা শুরু হয় তার। ২৭ বছর বয়সে বিস্ময়করভাবে নিউজিল্যান্ড গমনের জন্যে মনোনীত হন ও ক্রাইস্টচার্চে প্রথমবারের মতো টেস্টে অংশ নেন। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। দলীয় সঙ্গী [[মারভান আতাপাত্তু|মারভান আতাপাত্তু’র]] ন্যায় তার অভিষেক পর্বটি একেবারেই বাজেভাবে কেটেছে। [[টেস্ট ও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে জোড়া শূন্য রান|উভয় ইনিংসে শূন্য রানে]] তাকে প্যাভিলিয়নের পথে ফিরে আসতে হয়েছিল। খেলায় তার দল ৫ উইকেটে পরাভূত হয়।
 
তাসত্ত্বেও, পরের টেস্টে তাকে রাখা হয়। ওয়েলিংটনে নিজেকে মেলে ধরেন। দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৬১ রানের বিনোদনধর্মী ইনিংস উপহার দিতে সমর্থ হন। এ পর্যায়ে [[কুমার সাঙ্গাকারা|কুমার সাঙ্গাকারা’র]] সাথে ১২১ রানের জুটি গড়েন। দ্বিতীয় ইনিংসে আরও মারমুখী ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ২০টি চারের মারে অপরাজিত ১৫২ রান তুলেন। এ পর্যায়ে নিচেরসারির ব্যাটসম্যান [[চামিন্দা ভাস|চামিন্দা ভাসের]] সাথে ৮৮ রানের জুটি গড়েন।
 
== ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ ==
[[২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|২০০৭]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের রানার্স আপ হয় তার দল। এছাড়াও, ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত [[২০০৯ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০|২০০৯]] সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ও [[২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|২০১১]] সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছিলেন তিনি।
 
২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরুর মাত্র তিন সপ্তাহ পূর্বে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বিপক্ষে ওডিআইয়ে নিজস্ব প্রথম শতরানের ইনিংস খেলেন।<ref>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/374233.html|titleশিরোনাম=India v Sri Lanka 2006-07|dateতারিখ=2008-10-16|workকর্ম=Cricinfo|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2017-03-28}}</ref> চমৎকার ও ফুরফুরে মেজাজে অবস্থান করায় ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে তাকে দলে রাখা হয়। এখানেও তিনি স্বীয় যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখেন। ৪৩.৭৫ গড়ে চারটি অর্ধ-শতরান সহযোগে ৩৫০ রান তুলেন। সর্বোচ্চ করেন ৬৪ রান। মাঝারিসারিতে ব্যাটিংয়ে সফলতা লাভের প্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কা দল একদিনের ও টেস্টে উজ্জ্বীবিত হতে শুরু করে। ঐ বিশ্বকাপ শেষে মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান [[রাসেল আর্নল্ড]] তার অবসরের কথা ঘোষণা করলে এ শূন্যতা পূরণে তিনি এগিয়ে আসেন।
 
তবে, খেলোয়াড়ী জীবনের শেষদিকে দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের ছাঁপ পড়লে জাতীয় দলের বাইরে তাকে রাখা হয়। তাসত্ত্বেও, ঘরোয়া ক্রিকেটে পানাদুরা স্পোর্টস ক্লাবের পক্ষে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন।
 
== বিতর্কিত ভূমিকা ==
সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সালে চামারা সিলভাকে দুই বছরের জন্যে সকল স্তরের ক্রিকেট থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়। পানাদুরা ক্রিকেট ক্লাব ও [[Kalutara Physical Culture Club|কালুতারা ফিজিক্যাল কালচার ক্লাবের]] মধ্যকার ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে মনোজ দেশপ্রিয়ের<!-- Manoj Deshapriya --> সাথে পাতানো খেলায় অংশগ্রহণের কারণে এ নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েন। জানুয়ারি, ২০১৭ সালে পানাদুরা ক্রিকেট ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব থাকাকালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অপ্রত্যাশিত রান রেটের জের ধরে পাতানো খেলার অভিযোগে দোষীসাব্যস্ত হন।<ref>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.thepapare.com/chamara-silva-suspended-local-match-fixing-verdict-released/|titleশিরোনাম=Chamara Silva suspended; Local match fixing verdict released|lastশেষাংশ=Weerasinghe|firstপ্রথমাংশ=Damith|dateতারিখ=2017-09-16|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2017-09-19|languageভাষা=en-US}}</ref><ref>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/story/_/id/20724896/chamara-silva-banned-two-years-cricket|titleশিরোনাম=Chamara Silva banned for two years from cricket|workকর্ম=ESPNcricinfo|accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2017-10-16}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==