পৃত্থিমপাশা জমিদার বাড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৭২ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
এই এলাকাটি এক সময় ছিল ত্রিপুরা রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত। এখানকার পাহাড়ি এলাকায় ''নওগা কুকি উপজাতির'' বেশ প্রতাপ ছিল। শ্রীহট্ট সদরে (বর্তমানে সিলেট) সেই সময় একজন কাজী ছিলেন যার নাম মোহাম্মদ আলী। ১৭৯২ সালে ইংরেজ শাসকদের পক্ষ হয়ে নওগা কুকিদের বিদ্রোহ দমনে মোহাম্মদ আলী আমজাদ খাঁনগুরত্বিপূর্ন ভূমিকা রাখেন। ইংরেজ সরকার এতে খুশি হয়ে মোহাম্মদ আলীর পুত্র নবাবগাউস আলী আমজাদ খাঁনকে ১২০০ হাল বা ১৪,৪০০ বিঘা জমি দান করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bahumatrik.com/%E0%A6%AA%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF/49|শিরোনাম=পৃত্থিমপাশা জমিদার বাড়ি|ওয়েবসাইট=বহুমাত্রিক|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2014-03-27}}</ref>1857 সালের সিপাহী বিদ্রোহের সময় চট্টগ্রাম থেকে [[রজব আলী|হাবিলদার রজব আলীর]] নেতৃত্বে একদর বিদ্রোহী সৈন্য সিলেট আসলে তার সমর্থন চান। তিনি সরাসরি সাহায্য না করে তাদেরকে পাহাড়ী এলকায় অবস্থান করার পরামর্শ দেন। যুদ্ধ শেষে গাউস আলী খানকে বিদ্রোহে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করে তবে প্রমানের অভাবে ছেড়ে দেয়া হয়।<ref>chapter – iv chittagong mutineers and the battle of latoo</ref>উত্তরাধিকার সূত্রে এউ জমিদারীর মালিক হন আলী আমজাদ খান। তখনকার সময়ে বৃহত্তর সিলেটের মধ্যে সবচেয়ে স্বনামধন্য এবং প্রভাবশালী অন্যতম জমিদার ছিলেন নবাব আলী আমজাদ খাঁন। সিলেটের বিখ্যাত [[আলী আমজাদের ঘড়ি]] ও [[সুরমা নদী|সুরমা নদীর]] তীরে চাঁদনীঘাটের সিঁড়ি সমাজসেবায় তার একটি অন্যতম দৃষ্টান্ত। ঐ সময় পৃত্থিমপাশা জমিদার বাড়িতে ত্রিপুরার মহারাজা রাধা কিশোর মানিক্য বাহাদুরসহ বহু ইংরেজ ভ্রমণ করে গেছেন। ইরানের রাজাও ভ্রমণ করে গেছেন। জমিদার বাড়ির ঐতিহ্য ধরে রাখতে আলী আমজাদ খাঁন মৌলভীবাজার ও কুলাউড়ায় বিভিন্ন স্কুল-কলেজ এবং সুপেয় পানির জন্য দীঘি খনন করেন। <ref name=":0" /><ref name=":1" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/733441/%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%98%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0|শিরোনাম=আলী আমজাদের ঘড়ি সংস্কার হবে আবার|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2019-07-13}}</ref>
 
== বর্তমান অবস্থা ==