শৈলজারঞ্জন মজুমদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
| name = শৈলজারঞ্জন মজুমদার
| image = Sailajaranjan_Majumdar.jpg
১০ নং লাইন:
| alma mater = [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]]
| occupation = রবীন্দ্র সংগীত বিশেষজ্ঞ, প্রশিক্ষক ও রসায়নের অধ্যাপক
| nationality =[[
| awards = [[দেশিকোত্তম
|parents = রমণীকিশোর দত্ত মজুমদার (পিতা)
|spouse = সরলাসুন্দরী দেবী (মাতা)
২০ নং লাইন:
==জন্ম ও শিক্ষা জীবন==
শৈলজারঞ্জন মজুমদারের জন্ম বৃটিশ ভারতের তথা অধুনা বাংলাদেশের [[নেত্রকোণা]] জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার বাহাম নামক গ্রামে ১৯০০ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ জুলাই তথা ৪ ঠা শ্রাবণ ১৩০৭ বঙ্গাব্দে। পিতা ছিলেন নেত্রকোনা সদরের আইনজীবী রমণীকিশোর দত্ত মজুমদার। মায়ের নাম ছিল সরলা সুন্দরী। ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে নেত্রকোনার উচ্চ বিদ্যালয় হতে ম্যাট্রিক এবং ১৯২০ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার মেট্রোপলিটন কলেজ (বর্তমানে [[
==কর্মজীবন==
২৮ নং লাইন:
==সঙ্গীতচর্চা ও অবদান==
ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীতের প্রতি শৈলজারঞ্জনের বিশেষ আগ্রহ ছিল । আট-নয় বছর বয়সে পাঠশালায় পড়ার সময়, তিনি তাঁর ঠাকুরমার (প্রখ্যাত লেখক [[নীরদচন্দ্র চৌধুরী |নীরদচন্দ্র চৌধুরীর]] পিসিমা) কাছে গান শেখেন এবং তাঁর কাছ থেকে প্রথম রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর গানের কথা শুনেছেন। এমনকি তিনি স্থানীয় শিল্পীদের কীর্তন, শ্যামাসংগীত, বাউল, ভাটিয়ালী, প্রভৃতি লোকসঙ্গীত শুনে শুনে কিছু কিছু গান আয়ত্ত করেন।বিদ্যাসাগর কলেজে আই.এসসি পড়ার সময়ে[[
১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে সঙ্গীতভবনের অধ্যক্ষপদে ইস্তফা দিয়ে তিনি শান্তিনিকেতন ছেড়ে স্থায়ীভাবে কলকাতায় চলে আসেন । এখানে তাঁর প্রধান শিক্ষাকেন্দ্র ছিল "সুরঙ্গমা"। তাঁরই পরিকল্পনায় ও সক্রিয় তত্ত্বাবধানে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে। এর আগে 'গীতবিতান' ও 'দক্ষিণী' প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তাঁর অনেক খানি অবদান ছিল। তিনি রবীন্দ্রনাথের বহু গানের স্বরলিপি রচনা স্বরবিতানের সম্পাদনা ও প্রকাশনার কাজ করতে থাকেন।প্রায় দেড়-শোটি গানের সুরকার তিনি। রবীন্দ্রনাথের প্রধানত শেষ যুগের গানগুলির তিনিই প্রধান স্বরলিপিকার। কয়েক খণ্ড স্বরবিতানের সম্পাদনাও করেছেন। তাঁর সঙ্গীতচর্চায় তানপুরা ও এস্রাজ- এ দুটি অনুষঙ্গ যন্ত্রই ব্যবহৃত হয়েছে ।তিনি শেষ জীবন পর্যন্ত রবীন্দ্র সংগীতে হারমোনিয়ামের বিরুদ্ধতা করে গেছেন । রবীন্দ্রসংগীতের সংরক্ষণ ও তার শুদ্ধতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অসামান্য । তিনি তাঁর সুদীর্ঘ জীবনে বহু ছাত্রছাত্রীকেও রবীন্দ্র-সঙ্গীতের শিক্ষাও দিয়েছেন। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন – [[কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়]], [[নীলিমা সেন]],[[
বিজ্ঞানের রসায়ন রাগ রাগিণীর
রসায়নেপূর্ণ হল তোমার জীবনে।
কর্মের ধারায় তব রসের প্রবাহ যেথা মেশে সেইখানে ভারতীর আশীর্ব্বাদ অমৃত বরষে।”}}
১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে শৈলজারঞ্জনই প্রথম নেত্রকোনায় রবীন্দ্র জয়ন্তী উদযাপন করেন এবং তাঁর উদ্যোগে ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয় । <ref name = ":1">{{
তাঁর রচিত গ্রন্থ হল -
| |||