মুসলিম লীগ (পাকিস্তান): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৫ নং লাইন:
{{পাকিস্তানের রাজনীতি}}
 
'''মুসলিম লীগ''' হচ্ছে [[নিখিল ভারত মুসলিম লীগ|নিখিল ভারত মুসলিম লীগের]] মূল উত্তরসূরি যা [[পাকিস্তান আন্দোলন|পাকিস্তান আন্দোলনে]] নেতৃত্ব দেয়ার মাধ্যমে ভারতের মুসলিমদের একাংশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিয়েছিল। পাকিস্তানের মোট পাঁচজন প্রধানমন্ত্রী এই দলের সাথে যুক্ত ছিলেন। তারা হলেন [[লিয়াকত আলী খান]], [[খাজা নাজিমউদ্দিন]], [[মোহাম্মদ আলী বগুড়া]], [[চৌধুরী মুহাম্মদ আলি]], এবং [[ইবরাহিম ইসমাইল চুন্দ্রিগড়]]। কিন্তু ১৯৫৫ সালের [[পাকিস্তান গণপরিষদ|পাকিস্তান গণপরিষদের]] নির্বাচনে তৎকালীন [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানের]] নেতাদের রাজনৈতিক জোট [[যুক্তফ্রন্ট|যুক্তফ্রন্টের]] কাছে মুসলিম লীগ পরাজিত হয়। তবে সংখ্যালঘু দলের নেতা হিসেবে [[চৌধুরী মুহাম্মদ আলি]] এবং [[ইবরাহিম ইসমাইল চুন্দ্রিগড়]]কে নিয়োগ দেওয়া হয়। ১৯৫৮ সালে [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]]র সর্বাধিনায়ক [[আইয়ুব খান|জেনারেল মুহাম্মদ আইয়ুব খান]] সামরিক আইন ঘোষণার পর দলটি ভেঙে দেওয়া হয়।<ref>{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.islamopediaonline.org/country-profile/pakistan/islam-and-politics/muslim-league |titleশিরোনাম=Archived copy |accessসংগ্রহের-dateতারিখ=2013-04-29 |archiveআর্কাইভের-urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160304042303/http://www.islamopediaonline.org/country-profile/pakistan/islam-and-politics/muslim-league |archiveআর্কাইভের-dateতারিখ=2016-03-04 |urlইউআরএল-statusঅবস্থা=dead }}</ref>
 
== ইতিহাস ==
৩৯ নং লাইন:
 
== দলের ভাঙ্গন ==
১৯৫৮ সালের সেপ্টেম্বরে [[মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ]] মৃত্যুবরণ করেন এবং ১৯৫১ সালের অক্টোবরে [[লিয়াকত আলি খান|লিয়াকত আলি খান]]কে হত্যা করা হয়। দুই প্রবীণ নেতার মৃত্যুর পর দলটি ভেঙে পড়তে শুরু করে। ১৯৫৩ সাল নাগাদ লীগের মধ্যে বিভেদ দলের সদস্যদের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল গঠনের দিকে পরিচালিত করে। ১৯৫৩ সালের এপ্রিলে [[লিয়াকত আলি খান|লিয়াকত আলি খানের]] স্থলাভিষিক্ত বাঙালি নেতা [[খাজা নাজিমুদ্দিন]]কে জোর করে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। এছাড়াও ১৯৫৫ সালের মে মাসে প্রথম জাতীয় নির্বাচনে (পরোক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে) [[যুক্তফ্রন্ট|যুক্তফ্রন্টের]] গঠিত রাজনৈতিক জোটের কাছে মুসলিম লীগ পরাজিত হয়। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করে এবং [[আইয়ুব খান|জেনারেল আইয়ুব খান]] প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হয়ে সব ধরনের রাজনীতি রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করে দেয়। এর ফলে পুরনো মুসলিম লীগের সমাপ্তি ঘটে।
 
== একই নামে অন্যান্য দল ==