হার্বি টেলর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Suvray (আলোচনা | অবদান)
পরিমার্জন করা হলো!
২ নং লাইন:
| name = হার্বি টেলর
| image = Herby_Taylor.jpg
| alt =
| caption = ১৯৩১ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে হার্বি টেলর
 
| fullname = হার্বার্ট উইলফ্রেড টেলর
| nickname = হার্বি
২২ নং লাইন:
| internationalspan = ১৯১২ - ১৯৩২
| country = দক্ষিণ আফ্রিকা
| testdebutdate = ২৭ মে
| testdebutyear = ১৯১২
| testdebutagainst = অস্ট্রেলিয়া
| testcap = ৭৭
| testdebutdate = ২৭ মে
| testdebutyear = ১৯১২
| lasttestagainst = নিউজিল্যান্ড
| lasttestdate = ২৭ ফেব্রুয়ারি
| lasttestyear = ১৯৩২
 
| lasttestagainst = নিউজিল্যান্ড
| club1 = [[Westernওয়েস্টার্ন Provinceপ্রভিন্স cricketক্রিকেট team (South Africa)দল|ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স]]
| year1 = ১৯৩৬
| club2 = [[KwaZuluকোয়াজুলু-Natalনাটাল cricketক্রিকেট teamদল|নাটাল]]
| year2 = ১৯৩৩-১৯৩৫
| club3 = [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি]]
| year3 = ১৯৩২
| club4 = [[Gautengগটেং cricketক্রিকেট teamদল|ট্রান্সভাল]]
| year4 = ১৯২৫-১৯৩০
| club5 = [[KwaZuluকোয়াজুলু-Natalনাটাল cricketক্রিকেট teamদল|নাটাল]]
| year5 = ১৯১০-১৯২৪
 
৭৪ ⟶ ৭৫ নং লাইন:
}}
 
'''হার্বার্ট উইলফ্রেড টেলর''', <small>এমসি</small> ({{lang-en|Herbie Taylor}}; জন্ম: ৫ মে, ১৮৮৯ - মৃত্যু: ৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৩) ডারবানে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশাবিখ্যাত [[দক্ষিণ আফ্রিকা|দক্ষিণ আফ্রিকান]] আন্তর্জাতিক [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]] তারকা ছিলেন। [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের]] পক্ষে ৪২ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন তিনি। তন্মধ্যে, ১৮ টেস্টে দলের [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কের]] দায়িত্বে ছিলেন ‘হার্বি’ ডাকনামে পরিচিত '''হার্বি টেলর'''।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/records/individual/list_captains.html?class=1;id=3;type=team |শিরোনাম=List of captains: South Africa – Tests |প্রকাশক=Cricinfo |সংগ্রহের-তারিখ=3 February 2016}}</ref> ঘরোয়া [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] [[KwaZuluকোয়াজুলু-Natalনাটাল cricketক্রিকেট teamদল|নাটাল]], [[Gautengগটেং cricketক্রিকেট teamদল|ট্রান্সভাল]] ও [[Westernওয়েস্টার্ন Provinceপ্রভিন্স cricketক্রিকেট team (South Africa)দল|ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের]] প্রতিনিধিত্ব করেছেন। মূলতঃ ব্যাটিংয়ে অভিজ্ঞ ছিলেন তিনি। এক সময় দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাটিং [[Cricket pitch|পিচে]] নিজেকে একাকার করে ফেলেন। সংগৃহীত সাত [[শতক (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] ছয়টিই করেন নিজ দেশে। তার ব্যাটিংশৈলী খুব দ্রুত পায়ের কারুকাজের সাথে সম্পৃক্ত ও ব্যতিক্রমধর্মী ব্যাকপ্লের সাথে জড়িত ছিল।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Background of Cricket |শেষাংশ=Gordon |প্রথমাংশ=Home |লেখক-সংযোগ=Sir Home Gordon, 12th Baronet |বছর=1939 |প্রকাশক=Arthur Barker Ltd |অবস্থান=London |আইএসবিএন= |পাতাসমূহ=108–109}}</ref> প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার হিসেবে ২,৫০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। ১৯২৫ সালে [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক|উইজডেন]] কর্তৃক [[উইজডেন বর্ষসেরা ক্রিকেটার|বর্ষসেরা ক্রিকেটার]] মনোনীত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/Overall/Wisden_Cricketers_of_the_Year.html |শিরোনাম=Wisden Cricketers of the Year |সংগ্রহের-তারিখ=2009-02-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref>
 
[[English cricket team in South Africa in 1913-14|১৯১৩-১৪]] [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] সিরিজে স্মরণীয় ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেন তিনি। ৫০.৮০ [[ব্যাটিং গড়#Cricket|গড়ে]] ৫০৮ [[রান (ক্রিকেট)|রান]] তুলেন। ঐ সিরিজেই বিখ্যাত ইংরেজ বোলার [[সিডনি বার্নস]] মাত্র ১০.৯৩ [[বোলিং গড়|গড়ে]] ৪৯ [[উইকেট|উইকেটের]] রেকর্ড গড়েছিলেন। ক্রিকেট ইতিহাসবেত্তা [[Harry Altham|এইচ.এস. আল্থাম]] এ প্রসঙ্গে লিখেছেন যে, ‘তাঁর সুন্দরতম ব্যাটিং নৈপুণ্যের বিপক্ষে বার্নসের সেরা সময়কে একত্রে দেখার কথা ইংরেজ ক্রিকেটারগণ ভাবতেই পারেননি।’ [[নেভিল কারদাস]] মন্তব্য করেন যে, ‘ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি সকল টেস্টেই তাঁর সেরা দক্ষতা প্রকাশ করেছেন।’ এছাড়াও কারদাস টেলরকে [[ডব্লিউ. জি. গ্রেস|গ্রেস]]-উত্তর সময়কালে সেরা ছয় ব্যাটসম্যানের অন্যতম হিসেবে চিত্রিত করেন।
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
ডারবানে জন্মগ্রহণকারী টেলর ১৯০৩ থেকে ১৯০৭ সময়কালে মাইকেলহাউজ স্কুলে অধ্যয়ন করতেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Old Boys' International Colours |ইউআরএল=http://www.michaelhouse.org/Uploads/7fbba817-3c44-4f66-bd7b-a6d7cf37e4aa/INTERNATIONAL%20COLOURS.xls |প্রকাশক=Michaelhouse Old Boys |সংগ্রহের-তারিখ=2010-09-11 }}{{dead link|date=April 2017 |bot=InternetArchiveBot |fix-attempted=yes }}</ref> এ সময়ে তিনি [[Sussexসাসেক্স Countyকাউন্টি Cricketক্রিকেট Clubক্লাব|সাসেক্সের]] বোলার জর্জ কক্সের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।<ref name="profile">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content-uk.cricinfo.com/southafrica/content/player/47535.html |শিরোনাম=Players and Officials – Herbie Taylor |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> জানুয়ারি, ১৯১০ সালে সফরকারী [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি দলের]] বিপক্ষে নাটালের প্রতিনিধিত্ব করেন। এভাবেই তার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে। উভয় ইনিংসেই তিনি ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন ও যথাক্রমে ৫৫ ও ৩০ রান তুলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/8/8053.html |শিরোনাম=Natal v Marylebone Cricket Club |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref> ১৯১০-১১ মৌসুমে [[সানফয়েল সিরিজ|কারি কাপে]] দ্বিতীয় সর্বাধিক রান সংগ্রাহকের ভূমিকায় অবতর্ণ হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Events/RSA/Currie_Cup_1910-11/Batting_by_Runs.html |শিরোনাম=Batting and Fielding in Currie Cup 1910/11 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref> ফলশ্রুতিতে ১৯১২ সালে ইংল্যান্ড সফরে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের অন্যতম সদস্য মনোনীত হন টেলর।
 
== ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতা ==
[[১৯১২ ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতা|১৯১২]] সালে অনুষ্ঠিত ত্রি-দেশীয় প্রতিযোগিতা শুরুর পূর্বেকার শেষ প্রস্তুতিমূলক খেলায় [[Worcestershireওরচেস্টারশায়ার Countyকাউন্টি Cricketক্রিকেট Clubক্লাব|ওরচেস্টারশায়ারের]] বিপক্ষে টেলর ৮৩ রান তুলে দলের [[ইনিংস]] বিজয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। স্বাগতিক দলের ৫০ রানে গুটিয়ে যাবার পর [[Geraldজেরাল্ড Hartiganহার্টিগান|জেরাল্ড হার্টিগানের]] সাথে উদ্বোধনী [[partnership (cricket)|জুটিতে]] ১৪৬ রান সংগ্রহ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/8/8674.html |শিরোনাম=Worcestershire v South Africans |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref> [[ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড|ওল্ড ট্রাফোর্ডে]] [[প্রতিযোগিতা|প্রতিযোগিতার]] প্রথম খেলা অনুষ্ঠিত হয়। [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে খেলতে নামেন ও টেস্ট অভিষেক ঘটান টেলর। অস্ট্রেলিয়ার সংগৃহীত ৪৪৮ রানের জবাবে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস উদ্বোধনে নামেন। কিন্তু তিনি [[শূন্য রান|শূন্য রানে]] বিদায় নেন। দক্ষিণ আফ্রিকা [[ফলো-অন|ফলো-অনের]] কবলে পড়ে। ৯৮ রানে অল-আউট হলে দল ইনিংস ব্যবধানে [[ফলাফল (ক্রিকেট)|পরাভূত]] হয়। তবে, দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি দলের পক্ষে সর্বাধিক রান সংগ্রহ করেন। এবার তিনি [[ব্যাটিং অর্ডার]] পরিবর্তন করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content-uk.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62387.html |শিরোনাম=Australia v South Africa, 1912, First Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> পরবর্তী দুই টেস্টে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হয় তার দল। তবে রান সংগ্রহ করার জন্য তাকে সংগ্রাম করতে হয়। চার ইনিংসে তিনি মাত্র ৩৯ রান তুলেন।<ref name="innings">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/statsguru/engine/player/47535.html?class=1;template=results;type=batting;view=innings |শিরোনাম=Statsguru – HW Taylor – Test matches – Batting analysis by innings |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> [[লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ডসে]] অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] দ্বিতীয় টেস্টে প্রথমবারের মতো অর্ধ-শতক করেন। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংসে সংগৃহীত ২৬৩ রানের মধ্যে তিনি সর্বোচ্চ ৯৩ রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content-uk.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62391.html |শিরোনাম=Australia v South Africa, 1912, Second Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> দক্ষিণ আফ্রিকার ৭৪/৫ থাকা অবস্থায় [[লুইস স্ট্রিকার|লুইস স্ট্রিকারের]] সাথে মূল্যবান ৯৭ রানের জুটি গড়ে এক ঘণ্টারও কিছুটা বেশি সময় নিয়ে। উইজডেন মন্তব্য করে যে, টেলরের ড্রাইভিংগুলো খুবই দর্শনীয় ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/237048.html |শিরোনাম=Australia v South Africa, 1912, Second Test – Match Report |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1913 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref> প্রতিযোগিতার বাদ-বাকী দুই খেলায় তিনি আরও ৩১ রান তুলতে পেরেছেন। এ সিরিজে ১৯.৪০ গড়ে ১৯৪ রান তুলেন তিনি।<ref name="series">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/statsguru/engine/player/47535.html?class=1;template=results;type=batting;view=series |শিরোনাম=Statsguru – HW Taylor – Test matches – Batting analysis by series |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> এ সিরিজটি দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য হতাশাব্যঞ্জক ছিল। ছয় টেস্টের পাঁচটিতে হেরে বসে দক্ষিণ আফ্রিকা। অন্যটি বৃষ্টির কারণে ড্রয়ে পরিণত হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/ci/engine/series/60296.html |শিরোনাম=Triangular Tournament, 1912 – Matches |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> পুরো সফরে টেলর ১৩৪০ রান করেন যার তুলনায় কেবলমাত্র [[ডেভ নোর্স]] এগিয়ে ছিলেন।<ref name="1912series">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/236225.html |শিরোনাম=The South Africans in England, 1912 – Series Report |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1913 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref>
 
সিরিজ শেষে উইজডেন তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করে যে, ‘সুন্দর ব্যাটিং ভঙ্গীমা ও শক্তিশালী মারের সাহায্যে কিছুটা পুরনো হবার পূর্বেই তিনি প্রতিশ্রুতিশীলতার স্বাক্ষর রেখেছেন।’<ref name="1912series"/> ১৯১২-১৩ মৌসুমে টেলর নাটালের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন ও কারি কাপ জয়ে ভূমিকা রাখেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Events/Tables/Currie_Cup_1912-13.html |শিরোনাম=Currie Cup 1912/13, Table |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref> ট্রান্সভালের বিপক্ষে খেলা দিয়ে অধিনায়কত্বের সূত্রপাত ঘটান তিনি। দ্বিতীয় ইনিংসে ২২৫ মিনিটে [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ২৫০* রান সংগ্রহ করেন ও দলকে ৩৮৪/৫ তুলে দলের ইনিংস ঘোষণা করেন। ঐ খেলায় কেবলমাত্র আর একজন খেলোয়াড় অর্ধ-শতকের কোটা অতিক্রম করতে পেরেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/8/8924.html |শিরোনাম=Transvaal v Natal, Currie Cup 1912/13 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref> এই রানটিই তার প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বোচ্চ সংগ্রহ হিসেবে রয়ে যায়।
৮৯ ⟶ ৯০ নং লাইন:
[[English cricket team in South Africa in 1913-14|১৯১৩-১৪]] মৌসুমে ইংল্যান্ড (মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব) দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যায়। টেস্ট খেলা শুরুর পূর্বে পিটারমারিৎজবার্গের সিটি ওভালে নাটালের বিপক্ষে সফরকারী দল খেলতে নামে। টেলর দলের ১২৪ রানের মধ্যে [[carry the bat|শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত]] ৮৩ রান তুলে অপরাজিত থাকেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও অপরাজিত ৪২* তুলে খেলাটিকে ড্রয়ের দিকে নিয়ে যান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/9/9187.html |শিরোনাম=MCC v Natal, MCC in South Africa 1913/14 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref> ফলশ্রুতিতে [[Lord's No. 1 Ground|ডারবানে]] অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্টে খেলার জন্য মনোনীত হন। ঐ খেলায় তিনি প্রথমবারের মতো দক্ষিণ আফ্রিকা দলের অধিনায়কত্ব করেন। টসে জয়লাভ করে ব্যাটিং বেছে নেন ও অভিষেক টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকান। তিন ঘণ্টা ২০ মিনিট সময় নিয়ে ১০৯ রান তুলেন তিনি।<ref name="maidencentury">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/154064.html |শিরোনাম=England v South Africa, 1913–14, Second Test – Match Report |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1915 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref> উইজডেন তার ইনিংসটিকে অপূর্ব ব্যাটিংশৈলীর প্রদর্শনরূপে ঘোষণা করে ও মন্তব্য করে যে, তিনি যথাযথভাবে [সিডনি] বার্নসকে আত্মবিশ্বাসের সাথে মোকাবেলায় সমর্থ হয়েছিলেন।<ref name="maidencentury"/> কিন্তু দলীয় সঙ্গীদের কাছ থেকে তিনি খুব কমই সহযোগিতা পেয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ১৮২ রানে অল-আউট হয়। দ্বিতীয় ইনিংসে স্বাগতিক দল মাত্র ১১১ রান তুললে ইংল্যান্ড ইনিংস ব্যবধানে জয় তুলে নেয়। দ্বিতীয় ইনিংসে টেলর করেছিলেন আট রান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62516.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1913/14, First Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> [[Old Wanderers|জোহেন্সবার্গের]] দ্বিতীয় টেস্টেও ইংল্যান্ড দল ইনিংস ব্যবধানে জয়লাভ করে। সিডনি বার্নস খেলায় ১৭/১৫৯ রান তুলে তৎকালীন বিশ্বরেকর্ড স্থাপন করেন। দুইবারই টেলর তার হাতে ধরা পড়েন ২৯ ও ৪০ রানে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62517.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1913/14, Second Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref>
 
জোহেন্সবার্গে পুণরায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় টেস্টে নিজস্ব সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন টেলর। ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে তিনি ১০ ওভারে ৩/১৫ লাভ করেন। তন্মধ্যে, [[উইলফ্রেড রোডস|উইলফ্রেড রোডসকে]] [[লেগ বিফোর উইকেট|লেগ বিফোর উইকেটের]] ফাঁদে ফেলে নিজস্ব প্রথম টেস্ট উইকেট লাভ করেন। [[ফ্রাঙ্ক ওলি]] ও [[Morice Bird|মরিস বার্ড]] তার অন্য দুই শিকারে পরিণত হন। দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি বোলিং উদ্বোধনে নামেন। যদিও বেশ রান দিয়ে ফেলেন, তবুও উইলফ্রেড রোডসকে পুণরায় আউট করেন তিনি। ব্যাটিংয়ে নেমে তিনি ১৪ ও ৭০ রান তুলেন। তন্মধ্য, শেষ ইনিংসটিতে [[বিলি জাল্ক|বিলি জাল্কের]] সাথে ১৫৩ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62518.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1913/14, Third Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টের মাঝখানে ছয় সপ্তাহের বিরতি ছিল। এ সময়ে এমসিসি সাতটি সফরকালীন খেলায় অংশ নেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Seasons/RSA/1913-14_RSA_Marylebone_Cricket_Club_in_South_Africa_1913-14.html |শিরোনাম=MCC in South Africa 1913/14 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100426062652/http://cricketarchive.com/Archive/Seasons/RSA/1913-14_RSA_Marylebone_Cricket_Club_in_South_Africa_1913-14.html |আর্কাইভের-তারিখ=26 April 2010 |df=dmy-all }}</ref> শেষ তিনটি খেলায় নাটালের বিপক্ষে অবতীর্ণ হয় তারা। শুরুর দিকে নির্ধারিত খেলাগুলোর ন্যায় স্বাগতিক দলের রান সংগ্রহেও টেলর তার ভূমিকা অব্যাহত রাখেন। নিম্নমুখী রানের খেলায় দলের ১৫৩ রানের মধ্যে তিনি ৯১ ও ২১৬/৬-এর মধ্যে তিনি করেন ঠিক ১০০ রান যাতে নাটাল দল ৪ উইকেটের ব্যবধানে জয় তুলে নেয়। কেবলমাত্র অপর একজন ব্যাটসম্যানই অর্ধ-শতকের সন্ধান পান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/9/9216.html |শিরোনাম=MCC v Natal, MCC in South Africa 1913/14 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref>
 
ডারবানে অনুষ্ঠিত সিরিজের চতুর্থ টেস্টে [[সিডনি বার্নস|সিডনি বার্নসের]] অবিস্মরণীয় ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন স্বত্ত্বেও দক্ষিণ আফ্রিকা দল পরাজয় এড়াতে সক্ষমতা দেখায়। বার্নস আরও ১৪ উইকেট নিয়ে সিরিজে প্রাপ্ত উইকেট সংখ্যাকে ৪৯-এ নিয়ে যান। উভয় ইনিংসেই তিনি বার্নসের শিকারে পরিণত হয়েছিলেন। প্রথম ইনিংসে ১৬ ও দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৯৩ রান। এ প্রসঙ্গে উইজডেন মন্তব্য করে যে, ‘প্রত্যাশার তুলনায়ও তিনি অধিক রান তুলেছেন তিনি।’<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/154067.html |শিরোনাম=England v South Africa, 1913–14, Fourth Test – Match Report |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1915 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref> দ্বিতীয় ইনিংসে টেস্ট অভিষেক ঘটা জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা [[Danielড্যান Taylor (cricketer)টেলর|ড্যানিয়েল টেলরের]] সাথে ৬৯ রানের মূল্যবান জুটি গড়েন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62519.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1913/14, Fourth Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> [[St George's Park, Port Elizabeth|পোর্ট এলিজাবেথে]] পঞ্চম ও চূড়ান্ত টেস্টে টেলর ৪২ ও ৮৭ রান করেন। তাস্বত্ত্বেও দল দশ উইকেটে পরাজিত হয়েছিল। এ ইনিংসে বিলি জাল্কের সাথে শতরানের জুটি গড়েন যা সিরিজে দ্বিতীয়বারের মতো ছিল। এবার তারা ১২৯ রানের জুটি গড়েন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62520.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1913/14, Fifth Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> সিরিজে দল ৪-০ ব্যবধানে পরাজিত হলেও টেলর উভয় দলের পক্ষে ১০ ইনিংসে ৫০৮ রান তুলে উভয় দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ২২৭ রান নিয়ে দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহকারী হন [[Philip Hands|ফিলিপ হ্যান্ডস]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/ci/engine/records/batting/most_runs_career.html?id=41;type=series |শিরোনাম=England in South Africa Test Series, 1913/14 – Most runs |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> ১০.৯৩ গড়ে ৪৯ উইকেট লাভকারী ও টেস্ট রেকর্ড সৃষ্টিকারী বার্নসের বোলিং মোকাবেলা করে তিনি এ সক্ষমতা দেখান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/ci/content/records/122207.html |শিরোনাম=Test match records – Most wickets in a series |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> ক্রিকেট ইতিহাসবেত্তা এইচ. এস. আল্থাম এ প্রসঙ্গে লিখেন যে, ‘ইংরেজ ক্রিকেটারগণ একমত যে, তাঁর ব্যাটিং বার্নসের সেরা বোলিংয়ের বিপক্ষে ছিল যা কেউ দেখবেন আশা করেননি।’<ref name="profile"/> নেভিল কারদাস ১৯৫৫ সালে উইজডেনে লিখেন যে,
<blockquote>তাঁর মৃত্যুদূত বার্নসের বিপক্ষে এইচ. ডব্লিউ. টেলর যেভাবে বোলিং মোকাবেলা করে অগ্রসর হয়েছেন ও প্রত্যেক টেস্টেই খুব সহজে রান তুলতে পেরেছেন তা নিশ্চয়ই প্রশংসার দাবীদার। অমর ব্যাটসম্যান হিসেবে বহুবার বার্নসকে মোকাবেলা করেছেন ও সর্বদাই তাঁকে অন্যপ্রান্তে দলের উইকেট পতন দেখতে হয়েছে। এইচ. ডব্লিউ. টেলরকে অবশ্যই গ্রেস-উত্তর যুগের ছয়জন শীর্ষসারির ব্যাটসম্যানের অন্যতম হিসেবে বিবেচনায় আনতে হবে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/150215.html |শিরোনাম=South Africa offer serious challenge |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1955 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref></blockquote>
 
৯৭ ⟶ ৯৮ নং লাইন:
 
== যুদ্ধ পরবর্তী সময়কাল ==
[[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধে]] অংশগ্রহণকারী টেলর <!-- [[Military Cross| -->মিলিটারি ক্রস]] প্রাপক হন। ১৮ মাস <!-- [[Royal Field Artillery| -->রয়্যাল ফিল্ড আর্টিলারি]] বিভাগে ও দুই বছর <!-- [[Royal Flying Corps| -->রয়্যাল ফ্লাইং কোরে]] কর্মরত ছিলেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/154711.html |শিরোনাম=Cricketer of the Year – 1925 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1925 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref> ১৯১৯-২০ মৌসুমে ক্রিকেট পুণরায় শুরু হলে এপ্রিল, ১৯২০ সালে নাটালের সদস্যরূপে ট্রান্সভালের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত খেলার মাধ্যমে খেলার জগতে ফিরে আসেন তিনি। খেলায় তিনি ৭৬ রান সংগ্রহ করলেও ডেভ নোর্সের অপরাজিত ৩০৪* রানের কল্যাণে তা চোখেই পড়েনি কারোরই।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/9/9747.html |শিরোনাম=Transvaal v Natal, Other First-Class matches in South Africa 1919/20 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref> ঐ মৌসুমে এটিই একমাত্র খেলা ছিল। তবে, ১৯২০-২১ মৌসুমে আনুষ্ঠানিক প্রতিযোগিতা কারি কাপের পুণঃপ্রচলন ঘটে। [[Freeফ্রি Stateস্টেট cricketক্রিকেট teamদল|অরেঞ্জ ফ্রি স্টেটের]] বিপক্ষে উদ্বোধনী খেলায় তিনি ১৫০ রান তুলেন ও ৫৩.১৪ গড়ে ৩৭২ রান রান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Events/RSA/Currie_Cup_1920-21/Batting_by_Runs.html |শিরোনাম=Batting and Fielding in Currie Cup 1920/21 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref>
 
যুদ্ধ পরবর্তীকালে দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম আন্তর্জাতিক খেলায় অস্ট্রেলিয়ার মোকাবেলা করে। [[Australian cricket team in South Africa in 1921–22|১৯২১-২২]] মৌসুমে দলটি দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে আসে। সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেয়ার আট বছরের বিরতি থাকা স্বত্ত্বেও হার্বি টেলর [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়কদের তালিকা|অধিনায়কের দায়িত্বে]] ছিলেন। ডারবানের প্রথম টেস্টে এক রানে আউট হন। দ্বিতীয় ইনিংসে অবস্থান পরিবর্তন করে [[ব্যাটিং অর্ডার|চার নম্বরে]] নামেন যা সিরিজের সকল টেস্টে এ অবস্থান বজায় রাখেন। অপরিচিত অবস্থানে থেকে তিনি ২৯, ৪৭, ৮০, ২৬ ও ১৭ রান<ref name="innings"/> তুলে সিরিজে সর্বমোট ২০০ রান করেন ৩৩.৩৩ গড়ে।<ref name="series"/> প্রথম দুই টেস্ট ড্র হলেও [[নিউল্যান্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড|কেপ টাউনের]] তৃতীয় খেলায় দশ উইকেটের বিজয়ে অস্ট্রেলিয়া সিরিজ জয় করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/series/60303.html |শিরোনাম=Australia in South Africa Test Series, 1921/22 – Matches |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref>
১০৪ ⟶ ১০৫ নং লাইন:
পরের বছর ইংল্যান্ড দল দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যায়। নয় বছর পূর্বেকার টেলরকে তার সেরা সময়ে অবস্থানে থাকতে দেখা যায়। জোহেন্সবার্গে সিরিজের প্রথম টেস্টে তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তিনি। দ্বিতীয় ইনিংসে মনোমুগ্ধকর ১৭৬ রানের ইনিংস উপহার দেন তিনি। দলের পরবর্তী সেরা সংগ্রহ ছিল ৫০।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62534.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1922/23, First Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> এ ইনিংসে টেলর ২৫ বাউন্ডারির মার মেরেছিলেন ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকান যে-কোন ব্যাটসম্যানের সেরা সংগ্রহ ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/statsguru/engine/stats/index.html?class=1;opposition=1;team=3;template=results;type=batting;view=innings |শিরোনাম=Statsguru – Test matches – Highest innings for South Africa against England |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা ১৬৮ রানের ব্যবধানে জয় তুলে নেয়। এটিই টেলরের অধিনায়কসহ টেস্ট খেলোয়াড় হিসেবে প্রথম টেস্ট জয় ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/statsguru/engine/player/47535.html?class=1;template=results;type=allround;view=results |শিরোনাম=Statsguru – HW Taylor – Test matches – Match results |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> দ্বিতীয় টেস্টে করেন ৯ ও ৬৮ রান, যাতে ইংল্যান্ড নাটকীয়ভাবে এক উইকেটের ব্যবধানে জয়ী হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62535.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1922/23, Second Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> ডারবানে অনুষ্ঠিত তৃতীয় টেস্টে পুণরায় ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন। খেলায় তিনি ৯১ রান তুলেন ও [[বব ক্যাটারল|বব ক্যাটারলের]] সাথে ১১০ রানের জুটি গড়েন। তৃতীয় দিন বৃষ্টির কারণে খেলা পণ্ড হলে নিশ্চিতরূপেই চারদিনের টেস্ট খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62536.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1922/23, Third Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> চতুর্থ টেস্টও ড্র হয়। চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে তিনি ১১ তুলেন ও দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং উদ্বোধন করতে এসে ১০১ রানের ইনিংস গড়েন। উইজডেন মন্তব্য করে যে, ‘পরাজয়ের ভয় না থাকলে তিনি আনন্দচিত্তে ব্যাটিংয়ে মনোনিবেশ ঘটান টেলর, খেলায় প্রভূত্বঃ দেখান। কিন্তু খুব কমই ভাগ্যের সহায়তা পেয়েছেন তিনি।’<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/151696.html |শিরোনাম=England v South Africa, 1922–23, Fourth Test – Match Report |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1924 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref>
 
১-১ ব্যবধানে সিরিজ এগিয়ে যায়। পঞ্চম ও চূড়ান্ত টেস্টটি সিরিজের জয় নির্ধারণে [[Timelessঅসীম Testসময়ের টেস্ট|অসীম সময়ের]] করা হয়। ইংল্যান্ডের [[জ্যাক রাসেল (ক্রিকেটার, জন্ম ১৮৮৭)|সি. এ. জি. রাসেল]] খেলায় দুইটি শতরান করেন। চতুর্থ ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের জন্য ৩৪৪ রানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। টেলর নামেন চার নম্বরে। দীর্ঘ সাড়ে চার ঘণ্টারও বেশি সময় নিয়ে ১০২ রানের ইনিংস খেললেও সতীর্থদের কাছ থেকে খুব কমই সহায়তা পেয়েছেন তিনি। ফলশ্রুতিতে দক্ষিণ আফ্রিকা দল ১০৯ রানের ব্যবধানে পরাজিত হতে বাধ্য হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62538.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1922/23, Fifth Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> ৬৪.৬৬ গড়ে ৫৮২ রান সংগ্রহ করে উভয় দলের মধ্যে শীর্ষস্থানে আরোহ করেন। দক্ষিণ আফ্রিকানদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের ছিল ২৭৮ রান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/ci/engine/records/batting/most_runs_career.html?id=45;type=series |শিরোনাম=England in South Africa Test Series, 1922/23 – Most runs |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> অধিনায়ক হিসেবে সিরিজে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহের দিক দিয়ে রেকর্ড গড়েন যা পরবর্তীতে ১৯৩৬ সালে [[ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান|ডন ব্র্যাডম্যান]] ভেঙ্গে ফেলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/statsguru/engine/stats/index.html?captain=1;class=1;filter=advanced;orderby=runs;template=results;type=batting;view=series |শিরোনাম=Statsguru – Test matches – Most runs in a series by captain |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> এ সিরিজে তিনি তিনটি সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান রেকর্ড গড়েন। কেবলমাত্র [[জ্যাক ক্যালিস|জ্যাকুয়েস ক্যালিস]] ২০০৩-০৪ মৌসুমে তার তুলনায় ভালো করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/statsguru/engine/stats/index.html?class=1;filter=advanced;orderby=start;qualmin1=3;qualval1=hundreds;team=3;template=results;type=batting;view=series |শিরোনাম=Statsguru – Test matches – Three or more hundreds in a series by a South African |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> উইজডেন এ সিরিজ সম্পর্কে প্রতিবেদনে উল্লেখ করে যে, ‘এইচ. ডব্লিউ. টেলর ব্যাটসম্যান হিসেবে স্বয়ং নিজের শ্রেণীকেই পরিচিতি ঘটিয়েছেন।’<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/155202.html |শিরোনাম=England M. C. C. team in South Africa 1922–23 – Series Report |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1924 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref>
 
=== ১৯২৪ ইংল্যান্ড সফর ===
১১৪ ⟶ ১১৫ নং লাইন:
|শিরোনাম= Stump the Bearded Wonder No 150 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=BBC Sport | তারিখ=13 July 2007}}</ref> দ্বিতীয় ইনিংসে দল ৩৯০ রান তুললেও ইনিংস ও ১৮ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয় দক্ষিণ আফ্রিকা দল। লর্ডসের দ্বিতীয় টেস্টেও দল একই ব্যবধানে পরাজয়বরণ করে। এ টেস্টে টেলর চার ও আট রান তুলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62540.html |শিরোনাম=England v South Africa, 1924, Second Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref>
 
দ্বিতীয় ও তৃতীয় টেস্টের বিরতিতে তিনটি প্রস্তুতিমূলক খেলার আয়োজন করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Seasons/ENG/1924_ENG_South_Africa_in_British_Isles_1924.html |শিরোনাম=South Africa in British Isles 1924 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive |অকার্যকর-ইউআরএল=yes |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20091001194835/http://www.cricketarchive.com/Archive/Seasons/ENG/1924_ENG_South_Africa_in_British_Isles_1924.html |আর্কাইভের-তারিখ=1 October 2009 |df=dmy-all }}</ref> দ্বিতীয় খেলায় [[Northamptonshireনর্দাম্পটনশায়ার Countyকাউন্টি Cricketক্রিকেট Clubক্লাব|নর্দাম্পটনশায়ারের]] বিপক্ষে ১১৬ রানের সেঞ্চুরিসহ দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান তুলেন। এ সেঞ্চুরিটি সফরে তার দ্বিতীয় শতক ছিল। তৃতীয় খেলা শেষে দক্ষিণ আফ্রিকা এজবাস্টনে খেলে। এবার দলটি [[ওয়ারউইকশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ওয়ারউইকশায়ারের]] মুখোমুখি হয়। উভয় ইনিংসেই তিনি ৯৪ ও ১১৬ রান তুলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/11/11233.html |শিরোনাম=Warwickshire v South Africans |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref> তৃতীয় টেস্টও তার এই চমৎকার ক্রীড়ানৈপুণ্য অব্যাহত থাকে। খেলায় তিনি অপরাজিত ৫৯ ও ৫৬ রান সংগ্রহ করেন। এ সময়ে বব ক্যাটারলের সাথে ৫৪ ও ৯৯ রানের জুটি গড়েন যারা ধারাবাহিকভাবে তিনটি ইনিংস পরাজয় দেখেন। কিন্তু এবার তারা নয় উইকেটে হেরে বসেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62541.html |শিরোনাম=England v South Africa, 1924, Third Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> বৃষ্টির কারণে সিরিজের শেষ দুই টেস্টে প্রভাববিস্তার করে ও ড্রয়ে পরিণত হয়। ওল্ড ট্রাফোর্ডে তিনি অপরাজিত ১৮* ও ওভালে ১১ রান তুলেছিলেন টেলর।<ref name="innings"/> সিরিজে তিনি ৩২.৮৩ গড়ে ১৯৭ রান পান।<ref name="series"/> উইজডেন তার অবদানকে হতাশাব্যঞ্জকরূপে আখ্যায়িত করে তবে মন্তব্য করে যে, ‘সন্দেহ নেই যে, পরাজিত দলের অধিনায়ক হিসেবে তিনি দুঃশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন। যদি তিনি নিজ ব্যাটিং নিয়ে চিন্তা না করতেন তাহলেই বেশ ভাল করতেন।’<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/154069.html |শিরোনাম=The South Africans in England, 1924 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1925 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref> এ সফরে তিনি ৩৪টি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নেন। ১,৮৯৮ রান তুলেন যা ডেভ নোর্সের তুলনায় কিছুটা কম ছিল। তবে, ৪২.১৭ গড়ে শীর্ষস্থানে ছিলেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.cricketarchive.com/Archive/Events/ENG/South_Africa_in_British_Isles_1924/f_South_Africans_Batting.html |শিরোনাম=South Africa in British Isles 1924 – First-class Batting and Fielding for South Africans |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=CricketArchive}}</ref>
[[চিত্র:Herbie Taylor 1924-04-29.jpg|thumb|right|250px|১৯২৪ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে হার্বি টেলর]]
 
১২২ ⟶ ১২৩ নং লাইন:
১৯২৭-২৮ মৌসুমে ইংল্যান্ড দক্ষিণ আফ্রিকায় পাঁচ-টেস্টের সিরিজ খেলার জন্য আসে। টেলর তখন অধিনায়কের দায়িত্বের বাইরে অবস্থান করেন ও [[নামি ডিন]] তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে অধিনায়ক হিসেবে সফলতা লাভের প্রেক্ষিতে নামি ডিনকে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের অধিনায়ক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। [[English cricket team in South Africa in 1927-28|১৯২৭-২৮]] মৌসুমে সফরকারী ইংরেজ দলের বিপক্ষে পূর্বেকার সফরে নেতৃত্বদানকারী হার্বি টেলরকে বড় ধরনের খেলায় চাপ অনুভব করায় নামি ডিনকে এ অধিনায়কত্ব প্রদান করা হয়েছিল।<ref name="wis25"/>
 
তাস্বত্ত্বেও তিনি দেশের শীর্ষসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে সর্বসমক্ষে তুলে ধরেন ও সিরিজে রান সংগ্রহের দিক দিয়ে শীর্ষে ছিলেন। জোহেন্সবার্গের প্রথম টেস্টে তিনি ৩১ ও ৪ রান তুলেন যাতে সফরকারী দল দশ উইকেটে জয় পায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62554.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1927/28, First Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> কেপ টাউনের দ্বিতীয় টেস্টে ৬৮ ও ৭১ করেন। তন্মধ্যে, দ্বিতীয় ইনিংসে [[Mickমিক Commailleকোমেইল|মিক কোমেইলের]] সাথে ১১৫-রানের জুটি গড়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62555.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1927/28, Second Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> তৃতীয় টেস্টে অর্ধ-শতক করার পর চতুর্থ টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন। এরফলে দল চার উইকেটে জয় তুলে নেয় এবং সিরিজকে ১-১ ব্যবধানে এগিয়ে নিয়ে যায় ও সজীব রাখে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/statsguru/engine/match/62557.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1927/28, Fourth Test, Scorecard |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref> উইজডেন টেলরের ১০১ রানের ইনিংস সম্পর্কে মূল্যায়ণ করে যে, ‘তিনি বোলিংয়েরবোলারদের উপর ছড়ি ঘুরিয়েছেন ও তারপর স্বাভাবিকভাবে রান তুলতে থাকেন। ১৭০ রানের মধ্যে তার ১০১ রানটি এসেছিল দুই ঘণ্টা ও পঁচিশ মিনিটে।’<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://content.cricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/151721.html |শিরোনাম=South Africa v England, 1927–28, Fourth Test – Match Report |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |বছর=1929 |কর্ম=Wisden Cricketers' Almanack – online archive |প্রকাশক=John Wisden & Co.}}</ref> পঞ্চম ও চূড়ান্ত টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকা আট উইকেটে বিজয়ী হয় ও সিরিজ জয় করে। তার টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনের প্রথমবারের মতো সিরিজে পরাজিত দলের সদস্য হননি। সিরিজ শেষে টেলর দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন ৪১২। তবে, কিছুটা ব্যবধানে ব্যাটিং গড়ে বব ক্যাটারল এগিয়েছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://stats.cricinfo.com/ci/engine/records/averages/batting_bowling_by_team.html?id=49;team=3;type=series |শিরোনাম=England in South Africa Test Series, 1927/28 – South Africa averages |সংগ্রহের-তারিখ=2009-05-21 |প্রকাশক=Cricinfo}}</ref>
 
=== ১৯২৯ ইংল্যান্ড সফর ===
২৩৭ ⟶ ২৩৮ নং লাইন:
| '''[৬]''' || ১২১ || ৩২ || [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড]] || লন্ডন, ইংল্যান্ড || [[দি ওভাল]] || ১৯২৯
|-
| '''[৭]''' || ১১৭ || ৩৩ || [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড]] || কেপটাউন, দক্ষিণ আফ্রিকা || [[Newlandsনিউল্যান্ডস Cricketক্রিকেট Groundগ্রাউন্ড|নিউল্যান্ডস]] || ১৯৩১
|}