সমুদ্রমন্থন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
সমুদ্র মন্থনের ফলে মথিত সমুদ্র তথা ক্ষীরসাগর থেকে একাধিক দ্রব্যাদি উত্থিত হয়েছিলো তাদের মধ্যে একটি ছিলো মারণ বিষ, যা [[হলাহল]] বা কালকূট নামে পরিচিত৷ আবার অন্যান্য একাধিক সংস্করণে বর্ণিত রয়েছে যে হলাহল সমুদ্রমন্থনে নয় বরং মন্থন রজ্জু হিসাবে ব্যবহৃৎ নাগরাজ বাসুকীনাগই অত্যধিক ঘুর্ণন ও দেবাসুরে অবিরত টানাটানির কারণে ঐ বিষোদ্গার করে৷ ফলে দেবতা এবং অসুররা বেশ আতঙ্কিত হয়েছিলেন কারণ অমৃত প্রাপ্তির পূর্বেই এরকম মারণ বিষ সমস্ত সৃৃষ্টিকে বিনাশ করার ক্ষমতা রাখে৷ দেবগণ তখন ভগবান [[শিব|শিবের]] দ্বারস্থ হন এবং আত্মরক্ষার নিবেদন জানান৷ শিব তখন ত্রিভূবন রক্ষার্থে ঐ বিষ পান করলে তিনি কণ্ঠে অগ্নিসম জ্বলন অনুভব করেন৷
 
আবার অন্যকিছু আঞ্চলিক সংস্করণ অনুসারে শিব ঐ হলাহল পান করলে তার সমস্ত শরীরজুড়ে অসহ্য যন্ত্রনা করা শুরু হয়৷ স্বামী শিবের এরূপ দশা তার স্ত্রী [[পার্বতী]]র পক্ষে দেখা সম্ভব ছিলো না৷ ফলে তিনি তৎক্ষণাৎ শিবের কণ্ঠে আঙ্গুল রাখেন এবং পান করা বিষ শিবের কণ্ঠ থেকে গ্রাসনালীতে নামতে বাধা সৃৃষ্টি করেন এবং নিজ মায়াবলে তা ঐ স্থলেই শাশ্বতভাবে আটক করেন৷ ফলস্বরূপ তার কণ্ঠ নীল হয়ে ওঠে এবং এজন্য তিনি "নীলকণ্ঠ" নামনামপান৷ পান৷তার পরেও তারা জ্বালা না কমলে মহামায়া পার্বতী তারা তারিণী রূপ ধারণ করেন ও শিব কে শিশু বানিয়ে নিজের মাতৃ সুধা পান করান<ref>https://mdaily.bhaskar.com/news/JM-why-lord-shiva-is-called-neelkantha-1703387.html</ref>
 
==রত্নসমূহ==