দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ 103.86.200.18-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Al Riaz Uddin Ripon-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত ট্যাগ: পুনর্বহাল |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
{{WW2InfoBox}}
'''দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ'''
[[পূর্ব এশিয়া|পূর্ব এশিয়ায়]] একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তারের লক্ষে [[জাপান]] ইতোমধ্যেই ১৯৩৭ সালে [[প্রজাতন্ত্রী চীন (১৯১২-১৯৪৯)|প্রজাতন্ত্রী চীনে]] [[দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ|আক্রমণ]] করে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|প্রথমাংশ১=David P|শেষাংশ১=Barrett|শেষাংশ২=Shyu|শিরোনাম=China in the anti-Japanese War, 1937–1945: politics, culture and society. Volume 1 of Studies in modern Chinese history|প্রকাশক=Peter Lang|অবস্থান=New York|বছর=2001|আইএসবিএন=0-8204-4556-8|পাতা=6|প্রথমাংশ২=Lawrence N|unused_data=first2-Lawrence N}}</ref> পরবর্তীতে ১৯৩৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর [[নাৎসি জার্মানি|জার্মানি]] [[পোল্যান্ড আক্রমণ]] করে এবং তার ফলশ্রুতিতে [[ফ্রান্স]] ও [[যুক্তরাজ্য]] জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। দ্বিতীয় ঘটনাটিকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা বলে গণ্য করা হয়। ১৯৩৯ থেকে ১৯৪১ পর্যন্ত একনাগাড়ে বেশ কয়েকটি যুদ্ধ অভিযান পরিচালনা আর চুক্তি সম্পাদনার মাধ্যমে জার্মানি [[ইতালি|ইতালির]] সাথে একটি মিত্রজোট গঠন করে এবং ইউরোপ মহাদেশের অধিকাংশ অঞ্চল নিজের দখলে বা নিয়ন্ত্রণে আনতে সমর্থ হয়। [[Molotov–Ribbentrop Pact|মলোটভ- রিবেনট্রপ চুক্তি]] অনুসারে জার্মানি আর [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] তাদের দখলিকৃত [[পোল্যান্ড]], [[ফিনল্যান্ড]] ও [[বাল্টিক রাষ্ট্র|বাল্টিক রাষ্ট্রসমূহ]] নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নেয়। এই সময় শুধু যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য [[কমনওয়েলথ অফ নেশনস|ব্রিটিশ কমনওয়েলথভুক্ত]] দেশসমূহ অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছিল (যেমন 'উত্তর আফ্ৰিকার যুদ্ধসমূহ’ আর বহুদিন ধরে চলা ‘[[আটলান্টিকের যুদ্ধ]]’)। ১৯৪১ সালের জুন মাসে ইউরোপীয় অক্ষশক্তি [[অপারেশন বার্বারোসা|সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণ]] করে যার ফলশ্রুতিতে সমর ইতিহাসের সর্বাপেক্ষা বৃহৎ রণাঙ্গনের অবতারণা ঘটে। এই আক্রমণ অক্ষশক্তির সামরিক বাহিনীর একটা বড় অংশকে মূল যুদ্ধ থেকে আলাদা করে রাখে। ১৯৪১ সালের ডিসেম্বরে জাপান অক্ষশক্তিতে যোগদান করে এবং [[প্রশান্ত মহাসাগর|প্রশান্ত মহাসাগরে]] অবস্থিত [[পার্ল হারবার আক্রমণ|যুক্তরাষ্ট্র]] ও ইউরোপীয় উপনিবেশগুলো আক্রমণ করে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে পশ্চিম প্ৰশান্ত মহাসাগরের অধিকাংশ অঞ্চল জয় করতে সক্ষম হয়।
৭৯ নং লাইন:
[[পটসড্যাম সম্মেলন|পটসড্যাম সম্মেলনের]] সিদ্ধান্ত মিত্রশক্তি অনুমোদন না করায় [[যুগোস্লাভিয়া]] এবং [[রোমানিয়া|রোমানিয়ায়]] অবস্থানরত হাজার হাজার জাতিগত জার্মানদেরকে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নে]] দাস শ্রমের জন্য ফেরত পাঠানো হয়। বিশ্বের ইতিহাসে এটিই ছিল সবচেয়ে বেশি শরণার্থী স্থানান্তর প্রক্রিয়া। ১৫ মিলিয়ন জার্মানদের সবাই এতে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এছাড়াও, দুই মিলিয়নেরও অধিক জার্মান বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে বিতাড়িত হয়ে প্রাণ হারান।<ref>{{বই উদ্ধৃতি| শিরোনাম=Statistisches Bundesamt, Die Deutschen Vertreibungsverluste |অবস্থান=Wiesbaden |বছর= 1958}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Forced Resettlement", "Population, Expulsion and Transfer", "Repatriation" |কর্ম= Encyclopaedia of Public International Law |প্রকাশক=North Holland Publishers |সংস্করণ=Volumes 1–5 |অবস্থান=Amsterdam |তারিখ= 1993–2003}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি| লেখক=Norman Naimark |শিরোনাম= The Russians in Germany |প্রকাশক= Harvard University Press |বছর= 1995}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি| লেখক=Alfred de Zayas |শিরোনাম=Nemesis at Potsdam |প্রকাশক=Routledge |অবস্থান= London and Boston |বছর= 1977}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি| লেখক=Alfred de Zayas |শিরোনাম=A Terrible Revenge |প্রকাশক=Palgrave/Macmillan |বছর= 2006}}</ref>
== আরও দেখুন ==
* [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনাপঞ্জি]]
== টীকা ==
৯৩ নং লাইন:
== বহিঃসংযোগ ==
{{Sister project links|World War II}}
{{দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ}}
|