শারদা শ্রীনিবাসন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
 
{{তথ্যছক ব্যক্তি
| name = ডঃড. শারদা শ্রীনিবাসন
| image =
| image_size =
১২ নং লাইন:
| awards = [[পদ্মশ্রী]]
}}
'''শারদা শ্রীনিবাসন''' [[শিল্পকলা|শিল্প]], [[প্রত্নতত্ত্ব]] ও সংস্কৃতির বৈজ্ঞানিক গবেষণায় বিশেষজ্ঞ একজন ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক। তিনি [[ভারত|ভারতের]] [[বেঙ্গালুরু|বেঙ্গালুরুতে]] ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্সড স্টাডিসের একজন অধ্যাপক এবং যুক্তরাজ্যের এক্সেটর ইউনিভার্সিটির একজন সাম্মানিক ফেলো<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://humanities.exeter.ac.uk/archaeology/staff/ssrinivasan/|শিরোনাম=Professor Sharada Srinivasan|প্রকাশক=University of Exeter|সংগ্রহের-তারিখ=20 July 2016}}</ref>। শ্রীনিবাসন একজন [[ভরতনাট্যম]] নৃত্যশিল্পী এবং নৃত্যকলা প্রচারক<ref>http://leonardo.info/rolodex/srinivasan.sharada.html From Sharada Srinivasan's profile page on the official website of [[Leonardo Electronic Directory]].</ref>। প্রাচীন পুরাতত্বের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অবদানের জন্যে, ২০১৯ সালে তিনি ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক পুরষ্কারপুরস্কার [[পদ্মশ্রী]] অর্জন করেছিলেন<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thenewsminute.com/article/padma-awards-2019-announced-full-list-awardees-95673|শিরোনাম=Padma awards for 2019 announced: Full list of awardees|তারিখ=25 January 2019|প্রকাশক=[[The News Minute]]|সংগ্রহের-তারিখ=25 January 2019}}</ref>।
<br />
 
১৯ নং লাইন:
 
 
১৯৮৬ সালে শারদা আরও চারজন সতীর্থর সাথে ইংরেজি ছায়াছবি 'নিউক্লিয়ার উইন্টার'-এর জন্যে সহ-পরিচালনা, নৃত্য পরিকল্পনা এবং অভিনয় করেছিলেন; এই ছায়াছবিটি ১৯৮৮ সালের কান চলচ্চিত্র উতসবে বিশেষ বিভাগে বিজয়ী হয়েছিল।ছায়াছবিটি প্রযোজনা করেছিলেন হোমি শেঠনা এবং পরিচালনায় ছিলেন জুল ভেল্লানি। শারদা ছাড়া, অভিনয়ে ছিলেন বিজয় কৃষ্ণ এবং মিশু ভেলানি।ছায়াছবিটিভেলানি। ছায়াছবিটি ভারতীয় প্রযুক্তিবিদ্যা প্রতিষ্ঠানের পাওয়াই ক্যাম্পাসে চিত্রায়িত করা হয়েছিল। এই চলচ্চিত্রটি শারদার জন্য একটি সফল নৃত্য কেরিয়ারেরজীবনের সূচনা হিসাবে চিহ্নিত করা যায়।
 
 
২৬ নং লাইন:
 
== নাচ ==
আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের ঘোষিত বর্ষ ২০০৯ তে বিজ্ঞানী-নৃত্যশিল্পী শারদা শ্রীনিবাসন দ্বারা সজ্জিত আলোকচিত্র -মন্তাজ প্রদর্শনী 'ড্যান্সেড্যান্স ই-টয়লেট: নটরাজ এবং লে কসমোসকসমস' এলায়েন্স ফ্রান্সাইজ বেঙ্গালুরু প্রদর্শন কক্ষে প্রদর্শিত হয়েছে<ref>[http://www.k-danse.net K-Dance Website]</ref>।
 
 
শারদা দক্ষিণ ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্য ভারতনাট্যমের নৃত্যশিল্পী। তিনি চোল প্রদর্শনীর জন্য রয়্যাল এশিয়াটিক সোসাইটি, রয়্যাল একাডেমি অফ আর্টস-এ বক্তৃতা দিয়েছেন এবং নৃত্যপরিবেশনা করেছেন।এছাড়াকরেছেন। এছাড়া তিনি জ্যোতির্বিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক অকাদেমি, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক কেন্দ্র, আইএনটিসিএইচ-বেলজিয়াম,লন্ডনের নেহেরু সেন্টার, চীন কনজারভেটরি অফ মিউজিক ,হায়দ্রাবাদে জাতীয় বিজ্ঞানের ইতিহাস সেমিনারে ,জাপানের টয়োমা বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য অনেক জায়গায় নৃত্য পরিবেশনা করেছেন। ২০০৮ সালের জুনে তিনি দক্ষিণ ভারতীয় ব্রোঞ্জ এবং নটরাজ সম্পর্কিত শিল্প-বিজ্ঞান-নৃত্যের দৃষ্টিভঙ্গিতে 'শিবের কসমিক নৃত্য' শিরোনামে অ্যালায়েন্স ফ্রেঞ্চাইজ বেঙ্গালুরুতে একটি [[আলোকচিত্র]] প্রদর্শনী করেছিলেন<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Sharada Srinivasan performs Bharatanatyam At international conference on Southeast Asian Archaeology 1 September 2008 Leiden, Holland |ইউআরএল=http://www.narthaki.com/info/prv08/prv171.html |সংগ্রহের-তারিখ=২২ মার্চ ২০২০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090428204359/http://www.narthaki.com/info/prv08/prv171.html |আর্কাইভের-তারিখ=২৮ এপ্রিল ২০০৯ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>।
 
''ড্যান্সে ই-টোয়েল: নটরাজ এট লে কসমস'' (তারার নৃত্য: নটরাজ এবং কসমস) ছিল শারদা শ্রীনিবাসনের পরিচালনায় একটি মিথস্ক্রিয় সঙ্গীত ও নৃত্যের অনুষ্ঠান যা ভারত ও ইউরোপের মধ্যে প্রথম এই ধরণের অনুষ্ঠান যা সরাসরি আনতর্জালেরআন্তর্জালের মাধ্যমে সম্প্রচারিত হয়েছিল। আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান বর্ষ- ২০০৯ উদযাপনের অংশ হিসাবে ২০০৯ সালের ১লা অক্টবর অক্টোবর ভারতের বেঙ্গালুরুতে এই অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সৃজনশীল নৃত্য পরিকল্পনা, শিল্প, বিজ্ঞান এবং উন্নত প্রযুক্তির আশ্চর্য সংশ্লেষ এটিকে আরও আকর্ষক করে তুলেছিল<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Cosmic Ball- The Week, Nov8 2009 |ইউআরএল=http://www.manoramaonline.com/cgi-bin/MMOnline.dll/portal/ep/theWeekContent.do?sectionName=Entertainment&contentId=6170688&programId=1073754907&pageTypeId=1073754893&contentType=EDITORIAL&BV_ID=@@@ |সংগ্রহের-তারিখ=২২ মার্চ ২০২০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120223141507/http://www.manoramaonline.com/cgi-bin/MMOnline.dll/portal/ep/theWeekContent.do?sectionName=Entertainment&contentId=6170688&programId=1073754907&pageTypeId=1073754893&contentType=EDITORIAL&BV_ID=@@@ |আর্কাইভের-তারিখ=২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>।
<br />