রাণীশংকৈল উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ঐতিহাসিক স্থান: পরিষ্কারকরণ
→‎ইতিহাস: সম্প্রসারণ
৪২ নং লাইন:
প্রাচীনকালে এই অঞ্চল বরেন্দ্র অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। ১৭৯৩ সালে রানীশংকৈল [[অবিভক্ত দিনাজপুর জেলা|অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার]] থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref>ধনঞ্জয় রায়, ''দিনাজপুর জেলার ইতিহাস'', কে পি বাগচী অ্যান্ড কোম্পানি কলকাতা, প্রথম প্রকাশ ২০০৬, পৃষ্ঠা ২১১</ref> পরর্বতীতে ১৯৪৭ সালে ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির সময় পূর্ব পাকিস্তান এবং পরে ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের অন্তর্গত হয়। ১৯৮৪ সালের আগ পর্যন্ত রানীশংকৈল উপজেলাটি দিনাজপুর জেলার অধীনেই ছিলো ৮৪ সালে ঠাকুরগাঁও কে নতুন জেলা করা হলে রানীশংকৈল ঠাকুরগাঁও জেলার মধ্যে আসে।
 
বালিয়াডাঙ্গীর লাহিড়ীহাটে জমিদারদের স্বেচ্ছাচারমূলক তোলা আদায়ের বিরুদ্ধে কৃষকগণ সংগঠিত হন, যা রাজনৈতিক ইতিহাসে "তোলাবাটি" আন্দোলন নামে খ্যাত হয়। এই আন্দোলনে নেতৃত্বদানের দায়ে গ্রেফতারবরন করেন এবং তিনমাস বন্দী জীবন কাটান কৃষক নেতা [[কম্পরাম সিং]]। তোলাবটি আন্দোলন শেষ না হতেই সমগ্র [[উত্তরবঙ্গ|উত্তরবঙ্গের]] সাথে ১৯৪৬ সালে রানীশংকৈল উপজেলায় [[তেভাগা আন্দোলন]] ছড়িয়ে পড়ে।পড়েএবং [[কম্পরাম সিং]] সেই আন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদান করেন। সে সময় কৃষক নারীরা লাঠি, ঝাঁটা, দা-বটি, কুড়াল যে যা হাতের কাছে পায় তাই দিয়ে পুলিশকে বাঁধা দেয়। একজন বন্দুকধারী পুলিস নারী ভলান্টিয়ারদের প্রতি অসম্মানজনক উক্তি করে গালি দেয়। কৃষক নেতা ও [[রাজবংশী]] নারী ভাণ্ডনীর নেতৃত্বে কৃষক নারীরা পুলিসটিকে গ্রেপ্তার করে সারারাত আটক রাখে। ভাণ্ডনী সারারাত বন্দুক কাঁধে করে তাকে পাহারা দেয়।<ref>সুপ্রকাশ রায়, ''তেভাগা সংগ্রাম''; র‍্যাডিক্যাল কলকাতা, সংশোধিত দ্বিতীয় প্রকাশ, জানুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ১১-১২</ref>
 
==নদনদী==