তেরে ঘর কে সামনে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
টি. এ. দাউদ (আলোচনা | অবদান) |
টি. এ. দাউদ (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৮ নং লাইন:
| চিত্রনাট্যকার =
| কাহিনীকার =
| শ্রেষ্ঠাংশে = [[দেব আনন্দ]]<br>[[নূতন (ভারতীয় অভিনেত্রী)|
| সুরকার = [[শচীন দেব বর্মণ]]
| চিত্রগ্রাহক = ভি রাত্র<ref>{{Citation| title = Untitled Document| url = http://www.uiowa.edu/~incinema/tereghar.html| accessdate = 23 March 2012| আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20120322234930/http://www.uiowa.edu/~incinema/tereghar.html| আর্কাইভের-তারিখ = ২২ মার্চ ২০১২| অকার্যকর-ইউআরএল = হ্যাঁ}}</ref>
২৩ নং লাইন:
'''''তেরে ঘর কে সামনে''''' ({{lang-hi|तेरे घर के सामने}}, {{lang-bn|তোমার বাড়ির সামনে}}) হচ্ছে ১৯৬৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি হিন্দি চলচ্চিত্র।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thehindu.com/features/cinema/tere-ghar-ke-samne-1963/article840785.ece|শিরোনাম=Tere Ghar Ke Samne (1963)|লেখক=DEEPAK MAHAAN|কর্ম=The Hindu}}</ref> ১৯৬৩ সালের ১ জানুয়ারী, মঙ্গলবার, ছিলো চলচ্চিত্রটির মুক্তির দিন, ব্যাপক দর্শকপ্রিয়তা সহ অনেক আয় করে চলচ্চিত্রটি; ঐ বছরের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে ''তেরে ঘার কে ছামনে'' ছিলো ষষ্ঠ অবস্থানে।<ref name=Boxoffice/> চলচ্চিত্রটি প্রযোজিত হয়েছিলো অভিনেতা [[দেব আনন্দ]] দ্বারা এবং কাহিনী লিখেছিলেন আর পরিচালনা করেছিলেন তার ভাই বিজয় আনন্দ, চলচ্চিত্রটি ছিলো ভ্রাতাদ্বয়ের চতুর্থ কাজ, এর আগে তারা একসঙ্গে ''নাউ দো গিয়ারাহ'' (১৯৫৭), ''কালা বাজার'' (১৯৬০) এবং ''হাম দোনো'' (১৯৬১) বানান। বিজয় আনন্দ পরে সফল চলচ্চিত্র ''[[গাইড (চলচ্চিত্র)|গাইড]]'' (১৯৬৫), ''[[তিসরি মানযিল]]'' (১৯৬৬) এবং ''[[জনী মেরা নাম]]'' (১৯৭০) পরিচালনা করেন।<ref>{{Citation| title = Tere Ghar ke Saamne Upperstall.com| url = http://www.upperstall.com/films/1963/tere-ghar-ke-saamne#field_profile| accessdate = 26 March 2012}}</ref>
''তেরে ঘর কে সামনে''র মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন [[দেব আনন্দ]], [[নূতন (ভারতীয় অভিনেত্রী)|
চলচ্চিত্রটি কিছুটা রসিকতার ধাঁচের সহ একটি সামাজিক বার্তা দেয় যেঃ "সব নতুন খারাপ না, আবার সব পুরোনোও ভালো নয়"। চলচ্চিত্রটির মূল গল্প হচ্ছে বিদেশ থেকে একটা আর্কিটেক্ট ছেলে ভারতে এসেছে বিদেশী পড়াশোনা শেষ করে এবং একটা ভারতীয় আধুনিক মেয়ের প্রেমে পড়েছে যে ভারতীয় সংস্কৃতি এবং তার মাতাপিতার ইচ্ছাকে শ্রদ্ধা করে। ছেলেটার বাবা এবং মেয়েটার বাবা সবকিছুরই প্রতিদ্বন্দী, এবং কখনো ঝগড়া বন্ধ করেনা। ছেলেটাকে এবং মেয়েটাকে অবশ্যই তাদের বাবাদের মধ্যকার দ্বন্দ্ব মেটাতে হবে এবং শান্তি আনতে হবে।
|