গোবিন্দপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ, রচনাশৈলী
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ, পরিষ্কারকরণ
১৬ নং লাইন:
| yearbook =
| testname = [[এস.এস.সি.]]
| accreditation = [[মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, সিলটসিলেট|সিলেট বোর্ড]]
| address = দেবপুর, [[ধর্মঘর ইউনিয়ন|ধর্মঘর]], [[মাধবপুর উপজেলা|মাধবপুর]]
| city = [[হবিগঞ্জ জেলা|হবিগঞ্জ]]
২৪ নং লাইন:
}}
 
'''গোবিন্দপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়''' [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[হবিগঞ্জ জেলা]]র একটি উচ্চ বিদ্যালয়। ১৮৩২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যালয়টি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।<ref name="ইত্তে">[https://archive1.ittefaq.com.bd/print-edition/country/2017/01/14/168853.html ১৮৪ বছর ধরে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে গোবিন্দপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়বিদ্যালয়।]</ref>
 
== অবস্থান ==
গোবিন্দপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[হবিগঞ্জ জেলা]]র [[মাধবপুর উপজেলা]]র [[ধর্মঘর ইউনিয়ন]]ের দেবপুর গ্রামে অবস্থিত। ঐতিহ্যবাহী এ বিদ্যালয়টি উপজেলা সদর থেকে ১৫ কি.মি দক্ষিণে জেলা পরিষদ কর্তৃক নির্মিত মাধবপুর-ধর্মঘর সগকেরসড়কের পার্শবর্তী দেবপুর গ্রামে অবস্থিত।<ref name="ইত্তে"/>
 
== ইতিহাস ==
ব্রিটিশ শাসনামলে পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রাদেশিক সরকার ১৮৩২ সালে গোবিন্দপুর মধ্যবঙ্গ বিদ্যালয় নামে এটির প্রতিষ্ঠা করে।<ref name="ইত্তে"/>
 
ব্রিটিশ শাসনামলে পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রাদেশিক সরকার ১৮৩২ সালে গোবিন্দপুর মধ্যবঙ্গ বিদ্যালয় নামে এটির প্রতিষ্ঠা করে।
 
== অবকাঠামো ==
 
তিন একর জায়গা জুড়ে এর অবস্থান।
১৮৩২ সালে গোবিন্দপুর মধ্যবঙ্গ বিদ্যালয় নামে এর যাত্রা শুরু হয়।
 
== তথ্যসূত্র ==
শুরুতে এ বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ছিল প্রথম থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত। ১৯৬০ সালে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীতকরণের মধ্য দিয়ে জুনিয়র স্কুলে রূপান্তরিত হয় এবং শিক্ষা কার্যক্রম দু’ পর্যায়ে বিভক্ত হয়। প্রথম পর্যায় প্রাইমারি যা প্রথম থেকে পঞ্চম এবং অপরটি জুনিয়র যা ছিল ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত। ১৯৭৭ সালে নবম-দশম শ্রেণি চালু করে গোবিন্দপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় নাম ধারণ করে পূর্ণাঙ্গ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। ১৯৭৯ সালে এ বিদ্যালয় থেকে প্রথমবারের মতো মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা। আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থায় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থী ও দক্ষ জনশক্তি তৈরিসহ মানসম্মত শিক্ষায় এ বিদ্যালয় পালন করছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
 
{{সূত্র তালিকা}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
 
[[বিষয়শ্রেণী:হবিগঞ্জ জেলার বিদ্যালয়]]