গোবিন্দপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ, রচনাশৈলী
২৭ নং লাইন:
 
== অবস্থান ==
গোবিন্দপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[হবিগঞ্জ জেলা]]র [[মাধবপুর উপজেলা]]র [[ধর্মঘর ইউনিয়ন]]ের দেবপুর গ্রামে অবস্থিত। ঐতিহ্যবাহী এ বিদ্যালয়টি উপজেলা সদর থেকে ১৫ কি.মি দক্ষিণে দেবপুরজেলা গ্রামেরপরিষদ কর্তৃক নির্মিত মাধবপুর-ধর্মঘর জেলাসগকের পরিষদেরপার্শবর্তী মূল রাস্তারদেবপুর পাশেগ্রামে অবস্থিত।<ref name="ইত্তে"/>
 
== ইতিহাস ==
 
ব্রিটিশ শাসনামলে পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রাদেশিক সরকার ১৮৩২ সালে গোবিন্দপুর মধ্যবঙ্গ বিদ্যালয় নামে এটির প্রতিষ্ঠা করে।
হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ গোবিন্দপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। উপজেলা সদর থেকে ১৫ কি.মি দক্ষিণে দেবপুর গ্রামে মাধবপুর-ধর্মঘর জেলা পরিষদের রাস্তার পাশে বিস্তীর্ণ সবুজ মাঠের বৃক্ষরাজির শ্যামল ছায়ায় বিদ্যালয়ের অবস্থান। এর রয়েছে পৌনে ২’শ বছরেরও অধিক সময়ের স্মরণীয় ও সুদীর্ঘ ইতিহাস।
 
== অবকাঠামো ==
 
তিন একর জায়গা জুড়ে এর অবস্থান।
১৮৩২ সালে তিন একর জায়গা জুড়ে গোবিন্দপুর মধ্যবঙ্গ বিদ্যালয় নামে এর যাত্রা শুরু হয়। ব্রিটিশ শাসনামলে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেছিল পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রাদেশিক সরকার। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত ঘেঁষা বৃহত্ জনগোষ্ঠীর মাঝে ১৮৪ বছর ধরে শিক্ষা আর সংস্কৃতির আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে এ বিদ্যালয়টি। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় বিদ্যালয়ের অসংখ্য শিক্ষার্থী আজ দেশ-বিদেশে সম্মানজনক অবস্থানসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ পদে আছেন।
১৮৩২ সালে গোবিন্দপুর মধ্যবঙ্গ বিদ্যালয় নামে এর যাত্রা শুরু হয়।
 
শুরুতে এ বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ছিল প্রথম থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত। ১৯৬০ সালে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত উন্নীতকরণের মধ্য দিয়ে জুনিয়র স্কুলে রূপান্তরিত হয় এবং শিক্ষা কার্যক্রম দু’ পর্যায়ে বিভক্ত হয়। প্রথম পর্যায় প্রাইমারি যা প্রথম থেকে পঞ্চম এবং অপরটি জুনিয়র যা ছিল ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত। ১৯৭৭ সালে নবম-দশম শ্রেণি চালু করে গোবিন্দপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় নাম ধারণ করে পূর্ণাঙ্গ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। ১৯৭৯ সালে এ বিদ্যালয় থেকে প্রথমবারের মতো মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা। আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থায় কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থী ও দক্ষ জনশক্তি তৈরিসহ মানসম্মত শিক্ষায় এ বিদ্যালয় পালন করছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।