নটর ডেম কলেজ, ঢাকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mrb Rafi (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Mrb Rafi (আলোচনা | অবদান)
Mrb Rafi (আলাপ)-এর সম্পাদিত 4121804 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১০৯ নং লাইন:
ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের দ্বারা পরিচালিত হওয়ায় কলেজের [[খ্রিষ্টান]] ছাত্রদেরকে প্রতি [[রবিবার]] বিশেষ প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করতে হয়। তবে সকল ধর্মাবলম্বী ছাত্রদেরই নিজ নিজ ধর্ম পালনের পূর্ণ স্বাধীনতা কলেজে রয়েছে। কলেজ প্রাঙ্গণে বাস্কেটবল মাঠের পাশেই বাগানের মধ্যে একটি একতলা [[পাঞ্জেগানা মসজিদ]] এবং ওজুখানা রয়েছে। এছাড়া, কলেজের ''গাঙ্গুলি ভবন''-এর নিচতলায় একটি ধর্মবিষয়ক পাঠাগার রয়েছে। সেখানে সকল ধর্মের পুস্তকাদি সংরক্ষিত রয়েছে।
==প্রকৃতি ও পরিবেশ==
নটর ডেম কলেজকে সুদীর্ঘ সময় নিয়ে বিরল প্রজাতির গাছের এক সংগ্রহশালা হিসেবেও তৈরি করা হয়েছে। বিস্তৃত ক্যাম্পাসের বিভিন্ন অংশে পরিকল্পনা করে লাগানো হয়েছে গাছগুলো। ২০০৫ সালের ১৯ নভেম্বর 'নটর ডেম ইংলিশ ক্লাব' ইংরেজি ভাষা নিয়ে কাজ করা বাংলাদেশের প্রথম ও কলেজের ১৯ তম সহশিক্ষা সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
কলেজ ক্যাম্পাসে গাছ লাগানো শুরু হয় প্রখ্যাত পরিবেশবিদ অধ্যাপক [[দ্বিজেন শর্মা]]রশর্মার হাত ধরে ১৯৬৫ সালের দিকে। ১৯৬২ সালে তিনি নটর ডেম কলেজে উদ্ভিদবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। প্রথমে শুধুমাত্র ছাত্রদের ব্যবহারিক পাঠের জন্য সীমিত আকারে বৃক্ষরোপণ করা হলেও পরবর্তীতে কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ [[রিচার্ড উইলিয়াম টিম|ফাদার টিম]] ও ফাদার বেনাসের উৎসাহে কলেজে বিস্তৃত পরিসরে সবুজায়ন করা হয়। এমনকি এর রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন মালিকে নিয়ে আসা হয়।<br>
সংগঠনটির শ্লোগান হলো - Whole universe in one soul, Learn English to reach the goal. শুরুতেই এর সাংগঠনিক প্রতীক নির্ধারণের জন্য সাধারণ ছাত্রদের মধ্যে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রায় ৩০০ প্রতিযোগীর ভেতর থেকে কলেজের তৎকালীন ছাত্র শুভাশিষ রায়ের নকশাটি এর তাৎপর্যপূর্ণতার জন্য নির্বাচিত হয়। প্রতীকটির চারদিকের চারটি রেখা ভাষাশিক্ষার চারটি স্তরকে নির্দেশ করে। ভেতরে সরলরেখা দ্বারা কৌশলে সংগঠনটির সংক্ষিপ্তরূপ লেখা হয়েছে। পুরো প্রতীকটি রংধনুর সাতটি রঙে রাঙানো হয়েছে, যা বিশ্বের সাতটি মহাদেশ এবং ইংরেজি ভাষার বিশ্বজনীনতার প্রতিনিধিত্ব করে।
সংগঠনটির বার্ষিক প্রকাশনা হলো 'The Glowing Wick'। এছাড়া 'Odyssey' নামে আরেকটি ম্যাগাজিন ও 'Insight' নামে একটি দেয়ালপত্রিকা রয়েছে।
২০১৬ সালে কলেজের নবীনতম সহশিক্ষা সংগঠন হয়েও এটি কলেজের প্রথম ক্লাব হিসেবে সহস্রাধিক সদস্যের মাইলফলক অতিক্রম করে। সর্বশেষ ২০১৯ সাল পর্যন্ত সদস্যসংখ্যার বিচারে এটি নটর ডেম কলেজের সর্ববৃহৎ সহশিক্ষা সংগঠন। ২০১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রদের মধ্যে ক্লাবটির সদস্যসংখ্যা ছিল তেরোশতাধিক। ইতোমধ্যে ২০২০ সাল পর্যন্ত সংগঠনটি ছয়টি জাতীয় উৎসব আয়োজন করেছে, যেগুলোতে সারাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অংশগ্রহণকারীর সমাগম দেখা গেছে। বর্তমানে সংগঠনটির মডারেটরের দায়িত্ব পালন করছেন কলেজের ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক সুরঞ্জিতা বড়ুয়া এবং সহ-মডারেটর হিসেবে রয়েছেন ইংরেজি বিভাগের জনাব হুমায়ুন কবির। [১২] <br>
কলেজ ক্যাম্পাসে গাছ লাগানো শুরু হয় প্রখ্যাত পরিবেশবিদ অধ্যাপক [[দ্বিজেন শর্মা]]র হাত ধরে ১৯৬৫ সালের দিকে। ১৯৬২ সালে তিনি নটর ডেম কলেজে উদ্ভিদবিজ্ঞানের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। প্রথমে শুধুমাত্র ছাত্রদের ব্যবহারিক পাঠের জন্য সীমিত আকারে বৃক্ষরোপণ করা হলেও পরবর্তীতে কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ [[রিচার্ড উইলিয়াম টিম|ফাদার টিম]] ও ফাদার বেনাসের উৎসাহে কলেজে বিস্তৃত পরিসরে সবুজায়ন করা হয়। এমনকি এর রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন মালিকে নিয়ে আসা হয়।<br>
<ref>"[http://www.naturestudysociety.org/%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE/ অধ্যাপক দ্বিজেন শর্মার সাক্ষাৎকার]", ন্যাচার স্টাডি সোসাইটি, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৩। </ref>
<ref>"[https://www.banglatribune.com/literature/news/215307/%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B8%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A6%BF-%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE আমি ঢাকার প্রায় সব গাছপালাই চিনি : দ্বিজেন শর্মা]", বাংলা ট্রিবিউন, ১৩ জুন ২০১৭ খ্রি.। </ref>