আবদুল জলিল শিকদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৩৮ নং লাইন:
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
১৯৭১ সালের
আবদুল জলিল শিকদার খবর পেলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরাট একটি দল সেনানিবাস থেকে বেরিয়ে রাস্তার দুপাশের বাড়িঘর জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে তাদের অবস্থানের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। তিনি এক দল মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে প্রতিরক্ষা অবস্থানে ছিলেন ঝিকরগাছার লাউজানিতে। তার দলের দুই প্লাটুন মুক্তিযোদ্ধা সামনের দিকে পাঠালেন পাকিস্তানি সেনাদের প্রতিরোধে। যশোর-বেনাপোল সড়ক ধরে তারা কিছুদূর অগ্রসর হতেই পড়ে গেলেন পাকিস্তানি সেনাদের সামনে। পাকিস্তানি সেনারা তাদের প্রচণ্ড গতিতে আক্রমণ করল। প্রবল আক্রমণে তারা পিছু হটতে বাধ্য হলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই পাকিস্তানি সেনারা হাজির হলো আবদুল জলিল শিকদারের প্রতিরক্ষা অবস্থানের সামনে। তার নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করতে থাকলেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর দল অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত। তার পরও তারা প্রতিরোধ চালিয়ে গেলেন। <ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম= একাত্তরের বীরযোদ্ধা, খেতাব পাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা (প্রথম খন্ড)|শেষাংশ= |প্রথমাংশ= |লেখক-সংযোগ= |coauthors= |বছর=এপ্রিল ২০১২ |প্রকাশক= প্রথমা প্রকাশন |অবস্থান= |আইএসবিএন= 9789843338884|পাতা=১৭১|পাতাসমূহ= |সংগ্রহের-তারিখ= |ইউআরএল=}}</ref>
|