সিস পার্কিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫৫ নং লাইন:
}}
 
'''সিসল হ্যারি সিস পার্কিন''' ({{lang-en|Cec Parkin}}; [[জন্ম]]: [[১৮ ফেব্রুয়ারি]], [[১৮৮৬]] - [[মৃত্যু]]: [[১৫ জুন]], [[১৯৪৩]]) স্টকটন-অন-টিসের ঈগলসক্লিফ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন। [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯২০ থেকে ১৯২৪ সময়কালে ইংল্যান্ড দলের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে [[ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ল্যাঙ্কাশায়ারের]] প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি অফ ব্রেক বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে কার্যকরী ব্যাটিং করতেন '''সিস পার্কিন'''।
 
== কাউন্টি ক্রিকেট ==
৬৭ নং লাইন:
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১০টি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ১৭ ডিসেম্বর, ১৯২০ তারিখে স্বাগতিক [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৯২১ সালে তিনি [[ওয়ারউইক আর্মস্ট্রং|ওয়ারউইক আর্মস্ট্রংয়ের]] নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলীয় দলের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে বোলিং গড়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেন। ১৯২১ সালের শীতকালে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]] গমনের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ড দলের সদস্যরূপে মনোনীত হন। অ্যাডিলেড টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৫/৬০ নিলেও ইংল্যান্ডের কষ্টার্জিত [[অ্যাশেজ সিরিজের তালিকা|রাবার জয়ের]] স্বপ্নে তেমন ভূমিকা রাখতে পারেননি। ঐ সফরে তিনি ইংল্যান্ডের সর্বাপেক্ষা সফলতম বোলারে পরিণত হয়েছিলেন। সকল প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়ে ২১ গড়ে ৭৩ উইকেট দখল করেন।
 
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৮ টেস্টে অংশ নিলেও কোনবারই বিজয়ের স্বাদ গ্রহণ করতে পারেননি। স্বল্প কয়েকজন ক্রিকেটারের অন্যতম হিসেবে বোলিং ও ব্যাটিং - উভয় বিভাগেই উদ্বোধনে নেমেছিলেন। অংশগ্রহণকৃত মাত্র ১০ টেস্ট খেলাকালে ওল্ড ট্রাফোর্ডে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অবিস্মরণীয় স্পিন বোলিং করেছিলেন সিস পার্কিন। ড্র হওয়া ঐ টেস্টে ৫/৩৮ পেয়েছিলেন। অস্ট্রেলীয় এইচ. এল. কলিন্স সাত ঘন্টায়ঘণ্টায় ৪০ রান তোলার পর এলবিডব্লিউতে বিদায় করেন। ১৮৭ রানে এগিয়ে থেকে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন তিনি।
 
১৯২৪ সালে এজবাস্টন টেস্টে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে]] ইনিংস ও ১৮ রানের ব্যবধানে জয়ী ইংরেজ দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। [[আর্থার জিলিগান]] ৬/৭, [[মরিস টেট]] ৪/১২ পেলে সফরকারীরা মাত্র ৩০ রানে গুটিয়ে যায়। [[ফলো অন|ফলো অনের]] কবলে পড়লে আবারও তিনি এ সুযোগ পান।