সিস পার্কিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৫৫ নং লাইন:
}}
'''সিসল হ্যারি সিস পার্কিন''' ({{lang-en|Cec Parkin}};
== কাউন্টি ক্রিকেট ==
৬৭ নং লাইন:
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১০টি [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ১৭ ডিসেম্বর, ১৯২০ তারিখে স্বাগতিক [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৯২১ সালে তিনি [[ওয়ারউইক আর্মস্ট্রং|ওয়ারউইক আর্মস্ট্রংয়ের]] নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলীয় দলের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্ট সিরিজে বোলিং গড়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেন। ১৯২১ সালের শীতকালে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]] গমনের উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ড দলের সদস্যরূপে মনোনীত হন। অ্যাডিলেড টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৫/৬০ নিলেও ইংল্যান্ডের কষ্টার্জিত [[অ্যাশেজ সিরিজের তালিকা|রাবার জয়ের]] স্বপ্নে তেমন ভূমিকা রাখতে পারেননি। ঐ সফরে তিনি ইংল্যান্ডের সর্বাপেক্ষা সফলতম বোলারে পরিণত হয়েছিলেন। সকল প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়ে ২১ গড়ে ৭৩ উইকেট দখল করেন।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৮ টেস্টে অংশ নিলেও কোনবারই বিজয়ের স্বাদ গ্রহণ করতে পারেননি। স্বল্প কয়েকজন ক্রিকেটারের অন্যতম হিসেবে বোলিং ও ব্যাটিং - উভয় বিভাগেই উদ্বোধনে নেমেছিলেন। অংশগ্রহণকৃত মাত্র ১০ টেস্ট খেলাকালে ওল্ড ট্রাফোর্ডে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অবিস্মরণীয় স্পিন বোলিং করেছিলেন সিস পার্কিন। ড্র হওয়া ঐ টেস্টে ৫/৩৮ পেয়েছিলেন। অস্ট্রেলীয় এইচ. এল. কলিন্স সাত
১৯২৪ সালে এজবাস্টন টেস্টে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা দলকে]] ইনিংস ও ১৮ রানের ব্যবধানে জয়ী ইংরেজ দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। [[আর্থার জিলিগান]] ৬/৭, [[মরিস টেট]] ৪/১২ পেলে সফরকারীরা মাত্র ৩০ রানে গুটিয়ে যায়। [[ফলো অন|ফলো অনের]] কবলে পড়লে আবারও তিনি এ সুযোগ পান।
|