প্রতিপদার্থ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৩ নং লাইন:
সাধারণভাবে, প্রতিপদার্থ কনাদের তাদের নেগেটিভ বেরিয়ন সংখ্যা (Baryon Numbers) বা লেপটন সংখ্যা (Lepton Numbers) দিয়ে সংগায়িত করা যায়। যেখানে সাধারন কনাগুলোর বেরিয়ন সংখ্যা পজিটিভ।
 
প্রতিকণাগুলো পরস্পর যুক্ত হয়ে প্রতিপদার্থ গঠন করে। উদাহরন হিসেবে বলা যায়, পজিট্রন ( ইলেকট্রন এর বিপরীত কনা) এবং অ্যান্টি-প্রোটন মিলে গঠন করে অ্যান্টি- হাইড্রোজেন পরমানু।পরমাণু। কিছু কিছু ঘটনা থেকে দেখা যায়, প্রতিপদার্থের পারমানবিকপারমাণবিক কনা থাকা সম্ভব। অনেক অতিপরিচিত রাসায়নিক পদার্থের মৌলের পরমানুরপরমাণুর প্রতিপরমানু আছে বলে অনুমান করা হয়।
 
এই মহাবিশ্বে এখনো যতটুকু পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হয়েছে, তাতে সাধারণ পদার্থই বেশি। কেন মহাবিশ্বে সাধারন ও প্রতিপদার্থ এর মিশ্রন সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় সে ব্যাপারে উল্লেখযোগ্য গবেষণা হয়েছে। এই পদার্থ ও প্রতিপদার্থ এর অসামঞ্জস্যতা পদার্থবিদ্যার অন্যতম একটি সমস্যা যার সমাধান এখনো করা যায়নি। এই অসামঞ্জস্যতা যে উপায়ে তৈরি হয় তাকে বলে বেরিওজেনেসিস (Bariogenesis)।
২৯ নং লাইন:
গবেষকগণ মনে করেন, কিছু নির্দিষ্ট ধর্ম ( যেমন: আধান, ঘূর্ণন ও অন্যান্য কোয়ান্টাম সংখ্যা) ছাড়া কনা ও প্রতিকনার সকল ধর্ম একই। এর অর্থ এই যে, একটি কনা ও তার প্রতিকনার ভর এবং আয়ুষ্কাল (যদি অস্থিত হয়) একই । এই তত্ত্ব থেকে আরও দেখা যায়, একটি তারা যা প্রতিপদার্থ দ্বারা গঠিত অর্থাৎ একটি প্রতিতারা, একটি সাধারণ তারার মতই উজ্জ্বল হয়ে জ্বলবে।
 
এই তত্ত্বটি ২০১৬ সালে প্রথম পরীক্ষা করা হয়। যার নাম দেওয়া হয় [[Antiproton Decelerator#ALPHA|ALPHA]] experiment। এই পরীক্ষা দুইটি নিম্ন শক্তির প্রতি হাইড্রোজেন পরমানুরপরমাণুর মধ্যে শক্তির স্থানান্তর দেখায়। এ থেকে প্রাপ্ত ফলাফল হাইড্রোজেন এর সাথে মিলে যায় এবং এটা প্রমাণ করে যে, প্রতিপদার্থের জন্যও কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যার সূত্রগুলো প্রযোজ্য।
 
'''<big>উৎস ও অপ্রতিসমতা</big>'''