ভারতীয় সংবিধানের সংশোধনীসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৪ নং লাইন:
| জুন, ১৯৫১
| ১ম সংশোধন
| [[১৮ জুন]] ১৯৫১
| ভূসম্পত্তি ও মধ্যসত্ত্বভোগী সংক্রান্ত রাজ্য বিধানসভার আইনকে বৈধতা দান করা হয়।
|-
৩৯ নং লাইন:
| ১৯৫৬
| ৬ষ্ঠ সংশোধন
| [[১১ সেপ্টেম্বর]] ১৯৫৬
| পণ্য বিক্রয়ের উপর কর সংক্রান্ত বিষয়ে পরিবর্তনের জন্য সংবিধানের ২৬৯ ও ২৮৬ নং ধারা সংশোধন করা হয়।
|-
৯৪ নং লাইন:
| ১৯৬৪
| ১৭শ সংশোধন
| [[২০ জুন]] ১৯৬৪
| এই সংশোধনীর মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকার সংশ্লিষ্ট কয়েকটি বিষয় সংশোধন করা হয়।
|-
১১৯ নং লাইন:
| ১৯৬৯
| ২২তম সংশোধন
| [[২৫ সেপ্টেম্বর]] ১৯৬৯
| [[অসম]] রাজ্যের পুনর্গঠন করা হয়।
|-
১৫৪ নং লাইন:
| ১৯৭২
| ২৯তম সংশোধন
| [[৯ জুন]] ১৯৭২
| [[কেরল]] রাজ্যের দুটি ভূমিসংস্কার আইন সংবিধানের নবম তফসিলের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
|-
১৬৯ নং লাইন:
| ১৯৭৪
| ৩২তম সংশোধন
| [[১ জুলাই]] ১৯৭৪
| [[অন্ধ্রপ্রদেশ]] রাজ্যের জন্য বিশেষ সাংবিধানিক ব্যবস্থা গৃহীত হয়।
|-
১৭৯ নং লাইন:
| ১৯৭৪
| ৩৪তম সংশোধন
| [[৭ সেপ্টেম্বর]] ১৯৭৪
| ২০টি রাজ্য বিল সংবিধানের নবম তফসিলের অন্তর্ভুক্ত হয়। ফলে এই আইনগুলির সাংবিধানিক বৈধতা চ্যালেঞ্জের বিষয়টি আদালতের এক্তিয়ারের বাইরে চলে যায়।
|-
২১৪ নং লাইন:
| ১৯৭৬
| ৪১তম সংশোধন
| [[৭ সেপ্টেম্বর]] ১৯৭৬
| রাজ্য রাষ্ট্রকৃত্যকের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের অবসর গ্রহণের বয়স ৬০ থেকে ৬২ বছর করা হয়।
|-
২২৯ নং লাইন:
| ১৯৭৮
| ৪৪তম সংশোধন
| [[২০ জুন]] ১৯৭৯, <br /> [[১ আগস্ট|১অগস্ট]] ১৯৭৯, <br /> [[৬ সেপ্টেম্বর]] ১৯৭৯
| ৪২তম সংবিধান সংশোধনের কতকগুলি অংশ বাতিল করা হয়।
|-
| ১৯৮০
| ৪৫তম সংশোধন
| [[২৫ জানুয়ারি]] ১৯৮০
| তফসিলি জাতি ও উপজাতি এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান সম্প্রদায়ের জন্য লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভায় আসন সংরক্ষণের মেয়াদ আরও ১০ বছর বৃদ্ধি করা হয়।
|-
২৫৪ নং লাইন:
| ১৯৮৪
| ৪৯তম সংশোধন
| [[১১ সেপ্টেম্বর]] ১৯৮৪
| [[ত্রিপুরা]] রাজ্যের স্বায়ত্তশাসিত উপজাতীয় জেলার সাংবিধানিক স্বীকৃতির জন্য এই সংশোধনীটি আনা হয়।
|-
| ১৯৮৪
| ৫০তম সংশোধন
| [[১১ সেপ্টেম্বর]] ১৯৮৪
| গোয়েন্দাগিরি বা গোয়েন্দাগিরি প্রতিরোধের জন্য গঠিত ব্যুরো বা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তি এবং কোনও বাহিনীর জন্য গঠিত টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বা তৎসম্পর্কিত কোনও সংস্থায় কর্মরত ব্যক্তিদের দায়িত্বপালন ও শৃঙ্খলারক্ষার তাগিদে সংবিধানে স্বীকৃত মৌলিক অধিকার বাতিল ও সীমিতকরণের বিষয়টি যুক্ত হয়।
|-
| ১৯৮৪
| ৫১তম সংশোধন
| [[১৬ জুন]] ১৯৮৬
| এই সংশোধনী আইনে সংবিধানের ৩৩০ নং ধারাটি সংশোধন করে বলা হয় যে একমাত্র অসমের স্বশাসিত জেলা ছাড়া অন্যান্য রাজ্যে তফসিলি জাতি ও উপজাতির জন্য লোকসভার আসন সংরক্ষিত থাকবে।
|-
২৯৪ নং লাইন:
| ১৯৮৭
| ৫৭তম সংশোধন
| [[২১ সেপ্টেম্বর]] ১৯৮৭
| ভারতের সংবিধানের [[হিন্দি]] অনুবাদ প্রকাশের ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির হাতে ন্যস্ত করা হয়।
|-
৩২০ নং লাইন:
| ৬২তম সংশোধন
| [[২০ ডিসেম্বর]] ১৯৮৯
| এই সংশোধনী বলে লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভায় তফসিলি জাতি ও উপজাতি এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান সম্প্রদায়ের জন্য আসন সংরক্ষণের মেয়াদ ১০ বছর অর্থাৎ [[২৫ জানুয়ারি]] ১৯৯৯ অবধি বৃদ্ধি করা হয়।
|-
| ১৯৮৯
৩৩৯ নং লাইন:
| ১৯৯০
| ৬৬তম সংশোধন
| [[৭ জুন]] ১৯৯০
| বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভায় প্রণীত ৫৪টি ভূমিসংস্কার আইন আদালতের এক্তিয়ারের বাইরে সংবিধানের নবম তফসিলের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
|-
৩৭৯ নং লাইন:
| ১৯৯২
| ৭৪তম সংশোধন
| [[১ জুন]] ১৯৯৩
| এই সংবিধান সংশোধনী আইনবলে পুরসভার গঠন, কার্যাবলি, মেয়াদ, ওয়ার্ড কমিটি, তফসিলি জাতি, উপজাতি ও মহিলাদের জন্য আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা, জেলা পরিকল্পনা কমিটি ও মেট্রোপলিটান পরিকল্পনা কমিটি-সহ বিভিন্ন বিষয়ের উল্লেখ করা হয়। এছাড়াও দ্বাদশ তফসিল ও সংবিধানের ২৪৩-ডবলিউ ধারায় পুরসভার ১৮টি কার্যাবলি অন্তর্ভুক্ত হয়।
|-
৩৯৪ নং লাইন:
| ১৯৯৪
| ৭৭তম সংশোধন
| [[১৭ জুন]] ১৯৯৫
| এই সংবিধান সংশোধনী আইনবলে তফসিলি জাতি ও উপজাতির মানুষজনের চাকরিতে পদোন্নতির ক্ষেত্রে সংরক্ষণ বজায় রাখা হয়।
|-
৪০৪ নং লাইন:
| ২০০০
| ৭৯তম সংশোধন
| [[২৫ জানুয়ারি]] ২০০০
| তফসিলি জাতি, উপজাতি এবং অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান সম্প্রদায়ের জন্য লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভায় প্রতিনিধি মনোনয়নের মেয়াদ ১০ বছর বৃদ্ধি করা হয়।
|-
| ২০০০
| ৮০তম সংশোধন
| [[৯ জুন]] ২০০০
| এই সংবিধান সংশোধনী আইনবলে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের মধ্যে আদায়ীকৃত করের বণ্টনে নতুন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
|-
| ২০০০
| ৮১তম সংশোধন
| [[৯ জুন]] ২০০০
| এই সংবিধান সংশোধনী আইনবলে তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত আসন কোনও বছর পূরণ না হলে যাতে তা পরবর্তী বছরগুলিতে পূরণ করা যায়, তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে সর্বোচ্চ ৫০% সংরক্ষিত পদ পূরণের যে নিয়ম আছে তার মধ্যে ওই তালিকায় পূরণ হওয়া পদগুলিকে না ধরার ব্যবস্থাও নেওয়া হয়।
|-
| ২০০০
| ৮২তম সংশোধন
| [[৮ সেপ্টেম্বর]] ২০০০
| এই সংবিধান সংশোধনী আইনবলে তফসিলি জাতি ও উপজাতির জন্য পরীক্ষা বা চাকরির ক্ষেত্রে ন্যূনতম যোগ্যতায় ছাড় দেওয়ার ক্ষেত্রে রাজ্যগুলি যাতে সংবিধানের ৩৫৫ নং ধারায় বাধাপ্রাপ্ত না হয়, তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
|-
| ২০০০
| ৮৩ তম সংশোধন
| [[৮ সেপ্টেম্বর]] ২০০০
| সংবিধানের ২৪৩-এম ধারা সংশোধিত করে অরুণাচল প্রদেশের পঞ্চায়েত নির্বাচনে তফসিলি জাতি ও উপজাতির জন্য আসন সংরক্ষণ ব্যবস্থা না রাখার ব্যবস্থা নেওয়া হয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই রাজ্যের সমগ্র জনসংখ্যাই উপজাতি শ্রেণিভুক্ত।
|-
৪৪৪ নং লাইন:
| ২০০৩
| ৮৭তম সংশোধন
| [[২২ জুন]] ২০০৩
| এই সংবিধান সংশোধনী আইনবলে সংবিধানের ৮১ নং ধারার ৩ নং উপধারার অধীনে (ii) চিহ্নিত অংশে ‘১৯৯১’ স্থলে ‘২০০১’ করা হয়।
|-
৪৫৪ নং লাইন:
| ২০০৩
| ৮৯তম সংশোধন
| [[২৮ সেপ্টেম্বর]] ২০০৩
| এই সংশোধনীবলে সংবিধানের ৩৩৮ নং ধারাটি সংশোধন করা হয় এবং ৩৩৮-এ ধারাটি সংযোজিত হয়। এতে তফসিলি উপজাতিদের জন্য জাতীয় কমিশন গঠনের কথা বলা হয়।
|-
| ২০০৩
| ৯০তম সংশোধন
| [[২৮ সেপ্টেম্বর]] ২০০৩
| এই সংবিধান সংশোধনী আইনবলে অসম বিধানসভায় উপজাতি ও অনুপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত আসনগুলি বোড়োল্যান্ড আঞ্চলিক জেলা গঠনের আগে যে ভাবে বণ্টিত হয়েছিল সেইভাবে বজায় রাখা হয়।
|-