জওহরলাল নেহেরু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→পাদটীকা: references > সূত্র তালিকা ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
|||
৩১ নং লাইন:
|children = [[ইন্দিরা গান্ধী]]
}}
'''পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু''' ({{lang-hi|जवाहरलाल नेहरू}} ''জাভ়াহার্লাল্ নেহ্রু''; [[আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালা|আ-ধ্ব-ব]]: [dʒəvaːhərlaːl nehruː]) ([[১৪ই নভেম্বর]],
তার পিতা [[মতিলাল নেহেরু]] একজন ধনী ব্রিটিশ ভারতের নামজাদা ব্যারিস্টার ও রাজনীতিবিদ ছিলেন। মহাত্মা গান্ধীর তত্ত্বাবধানে নেহেরু ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অন্যতম প্রধান নেতা হিসেবে আবির্ভূত হন। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি ১৯৪৭ সালের
== প্রথম জীবন ==
[[গঙ্গা]] নদীর তীরে [[এলাহাবাদ]] শহরে জওহরলাল নেহেরু জন্মগ্রহণ করেন
ভারতে ফিরে আসবার পরে ১৯১৬ সালের
== নবীন নেতা নেহেরু ==
৪৫ নং লাইন:
[[চিত্র:Nehru Gandhi 1937.jpg|right|thumb|মহাত্মা গান্ধীর সাথে নেহরু (বামে), ১৯৩৭]]
[[চিত্র:Jawaharlal Nehru Signature.svg|thumb]]
মহাত্মা গান্ধীর প্রভাবে নেহেরু পরিবার তাদের ভোগ-বিলাসের জীবন ত্যাগ করেন। তখন থেকে নেহেরু খাদির তৈরি কাপড় পড়তেন। গান্ধীর প্রভাবে নেহেরু ভগবত [[গীতা]] পাঠ এবং যোগ-ব্যায়াম শুরু করেন। তিনি ব্যক্তিগত জীবনেও গান্ধীর কাছ থেকে পরামর্শ নিতেন এবং গান্ধীর সাথেই বেশির ভাগ সময় কাটাতেন। একজন বিশিষ্ট সংগঠক হিসেবে নেহেরু উত্তর ভারতে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেন, বিশেষ করে [[যুক্ত প্রদেশ]], [[বিহার]] ও কেন্দ্রীয় প্রদেশগুলোতে। পিতা মতিলাল ও গান্ধী গ্রেফতার হবার পর নেহেরু তার মা ও বোনদের সহ কয়েক মাস কারাবরণ করেন। গান্ধী ঐ সময় কারাগারে অনশন ধর্মঘট পালন করেন। ১৯২২ সালের
জাতীয়তাবাদী কর্মকাণ্ড স্থগিত রেখে সামাজিক সমস্যা ও স্থানীয় সরকারের প্রতি নজর দেন। তিনি ১৯২৪ সালে এলাহাবাদ মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি দুই বছর এই পদে আসীন থাকেন।
৫৭ নং লাইন:
১৯৩৫ সালে জেল থেকে মুক্ত হয়ে নেহেরু সপরিবারে ইউরোপ যান। সেখানে কমলা নেহেরু চিকিৎসা নেন। ১৯৩৬ সালে নেহেরু ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন এবং এর লক্ষ্মৌ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। সে সম্মেলনে ভবিষ্যত ভারতের জাতীয় অর্থনৈতিক নীতি হিসেবে [[সমাজতন্ত্র]]কে গ্রহণ করার পক্ষে নেহেরু বক্তব্য রাখেন। ১৯৩৮ সালে কমলা নেহেরু মৃত্যু মুখে পতিত হন।
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের]] সময় [[ভারতের ভাইসরয়]] জনপ্রতিনিধিদের সাথে কোন রূপ আলোচনা ছাড়াই, ভারতের পক্ষে [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি|মিত্রশক্তির]] বিরূদ্ধে যুদ্ধে যোগদানের ঘোষণা দেন। এর প্রতিবাদে সকল কংগ্রেসী জনপ্রতিনিধি তাদের পদ থেকে ইস্তফা দেন। যুদ্ধের পর ভারতীয়দের পূর্ণ স্বাধীনতা প্রদান করা হবে এই আশায় নেহেরু ব্রিটিশদের সমর্থন দেন। অপরদিকে [[সুভাষ চন্দ্র বসু]] অক্ষ শক্তিকে সমর্থন দেন। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার কংগ্রেস নেতাদের বিশ্বাস ভঙ্গ করলে গান্ধী ও [[বল্লভভাই প্যাটেল]] আন্দোলনের ডাক দেন। রাজাগোপালচারী এর পক্ষে ছিলেন না, অন্যদিকে নেহেরু ও [[আবুল কালাম আজাদ|মাওলানা আজাদ]] এর তীব্র প্রতিবাদ করেন। অনেক আলোচনার পরে কংগ্রেস "ভারত ছাড়" আন্দোলনের ডাক দেয়। পক্ষে না থাকলেও, দলের সিদ্ধান্তে নেহেরু "ভারত ছাড়" আন্দোলনকে জনপ্রিয় করতে ভারতের বিভিন্ন স্থানে সফর করেন। অবশেষে ব্রিটিশ সরকার ১৯৪২ সালের
নির্বাচনের আগে থেকেই [[নিখিল ভারত মুসলিম লীগ]] নেতা [[মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ]] মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্র [[পাকিস্তান|পাকিস্তানের]] দাবি জানাচ্ছিলেন। নেহেরু ভারত বিভাগকে সমর্থন করেন। অবশেষে ১৯৪৭ সালের
== ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ==
== নেহেরু কোট ==
৭০ নং লাইন:
== মৃত্যু ==
১৯৬২ সালের ১ম [[ভারত-চীন যুদ্ধ|ভারত-চীন যুদ্ধের]] পরে নেহরু অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং [[কাশ্মীর|কাশ্মীরে]] কিছুদিন বিশ্রাম নেন। ১৯৬৪ সালের মে মাসে কাশ্মীর থেকে ফেরার পরে নেহরু হৃদরোগে আক্রান্ত হন। অবশেষে ১৯৬৪ সালের
== তথ্যসূত্র ==
|