ডেভ গিলবার্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারিত রূপ!
১৫ নং লাইন:
| batting = ডানহাতি
| bowling = ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
| role = [[Bowlerবোলিং (cricketক্রিকেট)|বোলার]], কোচ
 
| international = true
৩৬ নং লাইন:
| lastodiyear = ১৯৮৬
 
| club1 = [[Newনিউ Southসাউথ Walesওয়েলস cricketক্রিকেট teamদল|নিউ সাউথ ওয়েলস]]
| year1 =
 
| columns = 4
| column1 = [[Testটেস্ট cricketক্রিকেট|টেস্ট]]
| matches1 = 9
| runs1 = 57
৫৩ নং লাইন:
| best bowling1 = 3/48
| catches/stumpings1 = 0/–
| column2 = [[Oneএকদিনের Day Internationalআন্তর্জাতিক|ওডিআই]]
| matches2 = 14
| runs2 = 39
৬৬ নং লাইন:
| best bowling2 = 5/46
| catches/stumpings2 = 3/–
| column3 = [[Firstপ্রথম-classশ্রেণীর cricketক্রিকেট|এফসি]]
| matches3 = 127
| runs3 = 1,374
৭৯ নং লাইন:
| best bowling3 = 8/55
| catches/stumpings3 = 34/–
| column4 = [[Listলিস্ট A cricketক্রিকেট|এলএ]]
| matches4 = 62
| runs4 = 166
১০৫ নং লাইন:
১৯৮৩-৮৪ মৌসুম থেকে ১৯৯১-৯২ মৌসুম পর্যন্ত ডেভ গিলবার্টের [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর]] খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ডানহাতি ফাস্ট-বোলার হিসেবে বলকে সীম করানোয় সবিশেষ দক্ষ ছিলেন। ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। আট খেলায় অংশ নিয়ে ২৫ উইকেট লাভ করেছিলেন তিনি।
 
পরের মৌসুমে আরও ৩০ উইকেট নিয়ে নিউ সাউথ ওয়েলসকে [[শেফিল্ড শিল্ড|শেফিল্ড শিল্ডের]] শিরোপা জয়ে ভূমিকা রাখেন। চূড়ান্ত খেলায় ১১ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে [[ফলাফল (ক্রিকেট)|জয়সূচক]] রান করে দলকে নাটকীয়ভাবে জয় এনে দেন। ১৯৮৮-৮৯ মৌসুমে তাসমানিয়ায় চলে যান। ১৯৯১ সালে গ্লুচেস্টারশায়ারের পক্ষে সফলতম মৌসুমে অতিবাহিত করেন। পরের মৌসুম শেষে অবসর গ্রহণ করেন তিনি। তুলনামূলকভাবে টেস্টের তুলনায় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে বেশ সফলতার স্বাক্ষর রেখেছিলেন। সাড়ে তিনশতের অধিক উইকেট পেয়েছেন।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে নয়টিমাত্র [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] ও চৌদ্দটি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণ করেছেন ডেভ গিলবার্ট। ২৯ আগস্ট, ১৯৮৫ তারিখে ওভালে স্বাগতিক [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ড দলের]] বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৫ অক্টোবর, ১৯৮৬ তারিখে মুম্বইয়ে স্বাগতিক ভারত দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
 
ঘরোয়া ক্রিকেটে সুন্দর ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের ফলে [[Australian cricket team in England in 1985|১৯৮৫]] সালে পাদপ্রদীপে চলে আসেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত [[South African rebel tours|দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহী খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণের]] উপর বাঁধা আরোপ করায় ডেভিড গিলবার্টের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ প্রশস্ত হয়। ১৯৮৫-৮৬ ও ১৯৮৬-৮৭ মৌসুমের গ্রীষ্মকালে [[টেরি অল্ডারম্যান]] ও [[Rod McCurdy|রড ম্যাককার্ডি]] দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহী দলের সদস্য হিসেবে খেলার কথা প্রকাশিত হলে [[কার্ল রেকেম্যান]] ও [[জন ম্যাগুইরে|জন ম্যাগুইরেকে]] তাদের স্থলাভিষিক্ত করা হয়। তবে, উভয়ের চুক্তিবদ্ধতার ফলে তাদের পরিবর্তে [[জেফ থমসন]] ও ডেভ গিলবার্টকে দলে নেয়া হয়।<ref>http://www.theage.com.au/news/cricket/it-was-20-years-ago-today/2005/11/21/1132421604089.html?page=fullpage</ref><ref>http://www.espncricinfo.com/blogs/content/story/638487.html</ref><ref>{{cite news |url=http://nla.gov.au/nla.news-article127006382 |title=CRICKET Ashes party departs. |newspaper=[[The Canberra Times]] |date=1 May 1985 |accessdate=18 February 2016 |page=42 |via=National Library of Australia}}</ref> প্রথমসারির তিন জন খেলোয়াড় ইংল্যান্ড সফর থেকে নিজেদেরকে প্রত্যাহার করে নেন। [[lদিদি ওভাল|ওভালে]] সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে অংশ নিয়ে ৯৬ রান খরচায় ১ উইকেট পেয়েছিলেন। পরবর্তী ১৪ মাস দলে অবস্থান করেন। আক্রমণ পরিচালনা করেন। কিন্তু কখনো নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি।
 
বোলিং আক্রমণে নেতৃত্ব দিয়ে মোটামুটি খেলেন। কিন্তু আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধারা অব্যাহত রাখতে পারেননি। অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে ইংল্যান্ড, [[Australian cricket team in New Zealand in 1985-86|১৯৮৫-৮৬]] মৌসুমে নিউজিল্যান্ড ও ভারত গমন করেন। এছাড়াও, ১৪টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়ে ৩০.৬৬ গড়ে ১৮ উইকেট পেয়েছিলেন তিনি।