ইসলামে বিবাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Nobel Saha (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{ফিকহ}}
ইসলামে, বিবাহ ({{lang-ar|نِكَاح|নিকাহ}}) হল বিবাহযোগ্য দুইজন নারী ও পুরুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক প্রনয়নের বৈধ আইনি চুক্তি ও তার স্বীকারোক্তি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://sunnah.com/muslim/16/80|শিরোনাম=Hadith - The Book of Marriage - Sahih Muslim - Sunnah.com - Sayings and Teachings of Prophet Muhammad (صلى الله عليه و سلم)|ওয়েবসাইট=sunnah.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-01-31}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://sunnah.com/bukhari/67/72|শিরোনাম=Hadith - Book of Wedlock, Marriage (Nikaah) - Sahih al-Bukhari - Sunnah.com - Sayings and Teachings of Prophet Muhammad (صلى الله عليه و سلم)|ওয়েবসাইট=sunnah.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-01-31}}</ref> ইসলামে কনে তার নিজের ইচ্ছানুযায়ী বিয়েতে মত বা অমত দিতে পারে| একটি আনুষ্ঠানিক এবং দৃঢ় বৈবাহিক চুক্তিকে '''ইসলামে বিবাহ''' হিসেবে গণ্য করা হয়, যা বর ও কনের পারষ্পারিক অধিকার ও কর্তব্যের সীমারেখা নির্ধারণ করে| বিয়েতে অবশ্যই দুজন মুসলিম স্বাক্ষী উপস্থিত থাকতে হবে| ইসলামে বিয়ে হল একটি সুন্নাহ বা মুহাম্মাদ -এর আদর্শ এবং ইসলামে বিয়ে করার জন্য অত্যন্ত জোরালোভাবে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।<ref>http://www.onislam.net/english/ask-about-islam/ethics-and-values/muslim-character/166329-marriage-is-the-prophets-sunnah.html</ref><ref name="marriage1"/>[[বিয়ে]] ইসলামী বিবাহের মৌলিক বিধিবিধান অনুযায়ী সম্পন্ন করতে হয়। পাশাপাশি, ইসলামে সন্ন্যাসজীবন এবং কৌমার্যেরও কঠোর বিরোধিতা করা হয়েছে।<ref name="marriage1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.al-islam.org/islamic-marriage-syed-athar-husain-sh-rizvi/importance-marriage-islam | শিরোনাম=Importance of Marriage in Islam | প্রকাশক=al-islam.org | সংগ্রহের-তারিখ=10 June 2015}}</ref> ইসলামে তালাক অপছন্দনীয় হলেও এর অনুমতি আছে এবং তা যে কোন পক্ষ হতে দেওয়া যেতে পারে অর্থাৎ ইসলামে স্বামী-স্ত্রী উভয়েই তালাক দেওয়ার অধিকার রাখে। ইসলামে একজন মুসলিম একজন অমুসলিমকে বিয়ে করতে পারবে যদি উক্ত অমুসলিম এর ঈমান থাকে।
 
এ প্রসঙ্গে পবিত্র আল-কোরআনে সূরা আল বাকারা অধ্যায় ২, আয়াত ২২১ এবং ২২২ এ বলা হয়েছে।
কোনো মুসলিম ছেলে কোনো অমুসলিম মেয়ে কে বিয়ে করতে পারবে না যতক্ষন না পর্যন্ত সে মেয়ে ঈমান আনে।
এবং একই ভাবে কোনো মুসলিম মেয়ে কোনো অমুসলিম ছেলে কে বিয়ে করতে পারবে না যতক্ষন না পর্যন্ত সে ছেলে ঈমান আনে।
 
আল-কোরআনের সূরা বাকারা দুই হতে চার আয়াতে ঈমান সম্পর্কে এই বিষয় গুলি উল্লেখ করা হয়েছে যে
 
ঈমান শব্দের আভিধানিক অর্থ দৃঢ় বিশ্বাস। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক [১]। ঈমানের ছয়টি স্তম্ভ হচ্ছেঃ[২][৩][৪][৫]
 
এক. একক ইলাহ হিসেবে আল্লাহকে বিশ্বাস করা।
 
দুই. আল্লাহর ফেরেশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা।
 
তিন. সমস্ত আসমানী কিতাব সমূহতে বিশ্বাস।
 
চার. সকল নবী ও রাসূলগণের প্রতি বিশ্বাস।
 
পাঁচ.তাক্বদীর বা ভাগ্যের ভালো মন্দের প্রতি বিশ্বাস।
 
ছয়. আখিরাত বা পরকালের প্রতি বিশ্বাস।
 
অর্থাৎ যদি কোনো অমুসলিম উপরোক্ত ৬ টি স্তম্ভে
বিশ্বাস করে তাহলে আল-কোরআন অনুসারে তার ঈমান আছে এবং সে কোনো মুসলিম মেয়ে বা ছেলে কে বিয়ে করতে পারবে। এতে তার ইসলাম ধর্ম গ্রহনের প্রয়োজন নেই। এবং বিয়ের পর মেয়ে ও ছেলে উভয়ই নিজ নিজ ধর্ম পালন করলে উক্ত মুসলিম মেয়ে বা ছেলের গুনাহ্ হবে না।
 
== শব্দগত উৎপত্তি ==