জামুগুড়িহাট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন |
|||
১১ নং লাইন:
| image_alt =
| image_caption =File:FB IMG বারেশহরীয়া মণ্ডপ.jpg
| coordinates = {{
| subdivision_type = Country
| subdivision_name = {{
| subdivision_type1 = রাজ্য
| subdivision_name1 = [[আসাম]]
৪৮ নং লাইন:
}}
''' জামুগুড়ি হাট ''' [[শোণিতপুর জেলা]]-এর অন্তর্গত জামুগুড়িহাট একটি ছোট শহর। জামুগুড়ি হাটকে নতুনভাবে শহর অঞ্চল বলে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এই অঞ্চলটি ব্রহ্মপুত্র নদীর উত্তর দিকে অবস্থিত। অঞ্চলটি কলা-কৃষ্টির দিক থেকে একটি অগ্রগণ্য অঞ্চল। মূলতঃ হিন্দু লোকপ্রধান অঞ্চলটির সর্বত্র শান্তি বিরাজমান।২০০ বছর পুরনো [[বারেশহরীয়া ভাওনা উৎসব]]<ref>{{
==ভৌগোলিক অবস্থান==
বৃহৎ জামুগুড়ি অঞ্চলটি ব্রহ্মপুত্র নদীর উত্তর পারে গুয়াহাটি মহানগর থেকে ২৪৪ কিলোমিটার এবং তেজপুর শহর থেকে ৪৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।<ref>{{
title=Distance}}</ref> এই অঞ্চলটি উত্তরে ২৬.৭৩° অক্ষাংশ এবং পূর্বে ৯২.৯৩° দ্রাঘিমাংশ। মূলতঃ চা এবং ধান চাষের ওপরেই এই শহরের অর্থনৈতিক অবস্থা নির্ভরশীল। ২০০১ সালের জনগণনা অনুসারে অঞ্চলটির ১৯,৭৪৩ জনসংখ্যা মোট ৫২টি গ্রামে বিভক্ত। অঞ্চলটিতে মূলতঃ অসমীয়া, নেপালী, বাঙালী, মুসলমান লোকরা সম্প্রীতি নিয়ে বাস করে। সর্বমোট ৬০টা নামঘর এবং মন্দির এই অঞ্চলে আছে। মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৫% লোক সরকারি
==জলবায়ু==
৫৮ নং লাইন:
==শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহ==
শিক্ষার দিক থেকে জামুগুড়িহাট একটি উন্নত স্থান। এই অঞ্চলটিতে ২০০টি সরকারি এল.পি স্কুল, ২০টি এম.ই স্কুল, ৮টি সরকারি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থাকার ছাড়াও ৪টি উচ্চৈত্রের মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং একটি সরকারি মহাবিদ্যালয় (ত্যাগবীর হেমবরুয়া মহাবিদ্যালয়) আছে। বৃহত্তর ন-দুয়ার অঞ্চলের এইটিই একমাত্র উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠান। এই মহাবিদ্যালয়টি ১৯৬৩ সালেই জামুগুড়িহাটের মূল কেন্দ্র থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত কুসুমটিলা অঞ্চলে তখনকার ৫২নং জাতীয় সড়কের (এখন ১৫নং জাতীয় সড়ক বলে নামকরণ হয়েছে) দাঁতিতে প্রতিষ্ঠিত হয়<ref>{{
==তথ্যসূত্র==
|