আবুল ফজল (সাহিত্যিক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫ নং লাইন:
|dead=
|birth_name= আবুল ফজল
|birth_date= [[১ জুলাই]] [[১৯০৩]]<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=আবুল ফজলের জন্ম |শেষাংশ=বাংলাদেশের ছোটগল্প |তারিখ=ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭ |প্রকাশক=এ্যাডর্ন পাবলিকেশন |পাতা=৩৬}}</ref>
|birth_place= [[চট্টগ্রাম জেলা]]
|death_date= [[৪ মে]] ১৯৮৩
১৭ নং লাইন:
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
আবুল ফজল [[১৯০৩]] সালের ১ জুলাই [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামের]] [[সাতকানিয়া উপজেলা]]র কেঁওচিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মৌলবি ফজলুর রহমান এবং মা গুলশান আরার একমাত্র পুত্রসন্তান। প্রাথমিক পড়াশোনা শুরু হয় গ্রামের প্রাইমারি স্কুলে। প্রকৃতির প্রত্যক্ষ সান্নিধ্যে তার শৈশবের দিনগুলি অতীবাহিত হয়েছে। তার নিজের ভাষায়-
<blockquote>
আমার ছেলেবেলা বেশকিছুটা বেপরোয়া ভাবেই কেটেছে। বিশেষতঃ যতদিন গ্রামে ছিলাম জীবনটা ছিল রীতিমতো উদ্দাম।... একটু বড় হয়ে দূর দূর গ্রামেও চলে যেতাম যাত্রা কি কবির গান শুনতে... চাঁদনী রাতে ছেলেরা "বদর" দিয়ে উঠলে কিছুতেই ঘরে স্থির থাকতে পারতাম না।
(দ্র. ফজল, ১৯৬৬ পৃ: ২৬)</blockquote>
 
এখানে অল্প কিছুদিন পড়ার পর বাবার সাথে চট্টগ্রাম শহরে চলে আসেন। পরবর্তীতে নন্দন কাননে এক হাইস্কুল সংলগ্ন প্রাইমারি স্কুলে ভর্তি হন। মাদরাসা সেশন শুরু হতে দেরি ছিল বলে সাময়িকভাবে তাকে ঐ স্কুলে ভর্তি করা হয়। পরে ১৯১৩/১৪ সালে চট্টগ্রাম সরকারি মাদরাসায় দ্বিতীয় শ্রেণিতে ভর্তি হন। [[১৯২৩]] সালে ম্যাট্রিক পাস করেন। [[১৯২৫]] সালে ঢাকা ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে [[১৯২৮]] সালে বি.এ. পাস করেন। এছাড়া [[১৯৪০]] সালে [[কলকাতা]] বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ. পাশ করেন।
 
== কর্মজীবন ==
বাবা মৌলবি ফজলুর রহমান এবং পিতামহ মৌলবি হায়দর আলীর পদাংক অনুসরণ করে আবুল ফজল আলেম হোক এমনটিই চেয়েছিলেন বাবা মৌলবি ফজলুর রহমান। কিন্তু আবুল ফজলকে সাহিত্যই বেশি আকর্ষণ করেছিল। পরবর্তীতে শিক্ষক হওয়ার সংকল্প করেন আবুল ফজল। আর এ জন্য [[১৯২৯]] সালে বি.টি. পড়ার জন্য ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজে ভর্তি হন। বি. টি. পাস করার পর [[১৯৩১]] সালে [[চট্টগ্রাম]] ফিরে আসেন। [[চট্টগ্রাম]] আসার পর সেখানকার কলেজিয়েট স্কুলে দ্বিতীয় মৌলবি হিসেবে কিছুদিন চাকরি করেন। এরপর তিনি চট্টগ্রাম সরকারি মাদরাসায় সহকারী শিক্ষক হিসেবে দুই মাস চাকরি করেন। এরপর চট্টগ্রাম কাজেম আলী বেসরকারি হাইস্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে অস্থায়ীভাবে যোগ দেন। [[১৯৩৩]] সালে তিনি [[খুলনা জেলা]] স্কুলে দ্বিতীয় পণ্ডিতের পদে স্থায়ীভাবে যোগ দেন। [[১৯৩৭]] সালে খুলনা ছেড়ে এসে তিনি [[চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল]]ে সহকারী ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। পরবর্তীতে [[১৯৪১]] সালে কৃষ্ণনগর কলেজে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন। [[১৯৪৩]] সালে যোগ দেন [[চট্টগ্রাম কলেজে|চট্টগ্রাম কলেজ]]। এই কলেজের কলেজ গভর্নিং বডির নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হন এবং জয়ী হন। [[১৯৫৯]] সালে তিনি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এছাড়াও তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে এবং বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
 
== প্রকাশিত গ্রন্থ ==