বাংলাদেশে পর্নোগ্রাফি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৭ নং লাইন:
=== ইন্টারনেট ===
২০০৯ সালের একটি প্রতিবেদনে পাওয়া গেছে, বাংলাদেশে শিশু পর্নোগ্রাফির হার বেড়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-102309|শিরোনাম=Studies show rise in child pornography|তারিখ=20 August 2009|ওয়েবসাইট=thedailystar.net|প্রকাশক=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=15 December 2016}}</ref> ২০১৩ সালে একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, প্রতি মাসে [[ঢাকা|ঢাকার]] সাইবার ক্যাফে থেকে প্রায় ৩০ মিলিয়ন টাকা মূল্যের পর্নোগ্রাফি ডাউনলোড করা হয়। গবেষণায় আরো দেখা যায় যে পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত
২০১৫ সালে বাংলাদেশের উচ্চ আদালত সামাজিক মিডিয়ায় অশ্লীল উপাদান প্রচার বন্ধের জন্য সরকারকে জিজ্ঞাসা করে। ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী [[তারানা হালিম]] পর্নোগ্রাফি ধারনকারী ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://en.prothom-alo.com/bangladesh/news/132519/Tarana-vows-to-block-porn-sites|শিরোনাম=Tarana vows to block porn sites|ওয়েবসাইট=en.prothom-alo.com|প্রকাশক=Prothom Alo|সংগ্রহের-তারিখ=15 December 2016|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20161214233515/http://en.prothom-alo.com/bangladesh/news/132519/Tarana-vows-to-block-porn-sites|আর্কাইভের-তারিখ=১৪ ডিসেম্বর ২০১৬|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> বাংলাদেশের একাদশ সংসদের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী [[মোস্তফা জব্বার]] ২০১৮-এর নভেম্বর থেকে ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ২০ হাজার পর্নোগ্রাফিক ওয়েবসাইটে বাংলাদেশ থেকে প্রবেশাধিকার বন্ধ করে দেন। <ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=‘১৫৬৩৬টি পর্ন ও ২২৩৫টি জুয়ার ওয়েবসাইট খুঁজে পেয়েছি’ |ইউআরএল=https://www.jamuna.tv/news/69605%3famp_markup=1 |প্রকাশক=[[যমুনা টেলিভিশন]] |তারিখ=১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |ডিওআই= }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=জুলাই ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
|