স্টিফেন বুক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৮৪ নং লাইন:
}}
 
'''স্টিফেন লুইস বুক''', ওএনজেডএম ({{lang-en|Stephen Boock}}; [[জন্ম]]: [[২০ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৫১]]) ডুনেডিনে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের পক্ষে ৩০ টেস্ট ও ১৪টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। ঘরোয়া [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] ওতাগো দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন '''স্টিফেন বুক'''।<ref>[http://www.cricketarchive.com/Archive/Teams/0/260/Players.html "Otago players". Cricket Archive. Retrieved 25 April 2016.]</ref> দলে তিনি মূলতঃ স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন তিনি।
 
[[বার্ট সাটক্লিফ|বার্ট সাটক্লিফের]] আত্মজীবনীকার ও ক্রীড়া সাংবাদিক রিচার্ড বুক এবং উপন্যাসে পুরস্কার বিজয়ী ও চিত্রনাট্যকার পলা বুক তার ভাই-বোন।
৯৪ নং লাইন:
ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৮ সালে ওয়েলিংটনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে স্টিফেন বুকের। ঐ টেস্টে নিউজিল্যান্ড তাদের ক্রিকেটের ইতিহাসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট জয়ে সক্ষম হয়। কয়েকমাস পর প্রথমবারের মতো বিদেশে টেস্ট সফরে যান। ইংল্যান্ডের ট্রেন্ট ব্রিজে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে তিনি ২৮ ওভার বোলিং করে ১৮ মেইডেন দিয়ে ২৯ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট দখল করেন।
 
১৯৭৯-৮০ মৌসুমে [[ক্লাইভ লয়েড|ক্লাইভ লয়েডের]] নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে নাটকীয় জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন তিনি। ডুনেডিনের কেরিসব্রুকে অনুষ্ঠিত খেলায় তিনি যখন ক্রিজে আসেন তখন নিউজিল্যান্ডের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল মাত্র চার রান ও দলীয় সংগ্রহ ছিল ১০০/৯। [[গ্যারি ট্রুপ|গ্যারি ট্রুপের]] সাথে জুটি গড়ে ঐতিহাসিক জয় তুলে নেয় নিউজিল্যান্ড দল। লেগ বাইয়ের সাহায্যে দলের রান সমানে আসলে বেশ বিতর্কের সৃষ্টি হয়। বিতর্কিত এ সফরে দূর্বল আম্পায়ারিত্বের অভিযোগ আনা হয়। ক্রাইস্টচার্চ ও অকল্যাণ্ডেরঅকল্যান্ডের পরবর্তী টেস্ট দুটোয় ড্র করে তার দল ১-০ ব্যবধানে সিরিজ জয়ে করে।
 
১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে প্রথমবারের মতো সিরিজ জয় করে। খেলার উল্লেখযোগ্য দিক ছিল ক্রাইস্টচার্চে তিনি ৪/৩৭ লাভ করেছিলেন। ১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে পাকিস্তান সফরে যান। নিয়াজ স্টেডিয়ামে নিজস্ব সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ৭/৮৭ দাঁড় করান। ১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ব্ল্যাক ক্যাপসরা প্রথমবারের মতো সিরিজ জয় করে। এছাড়াও ব্যাট হাতে দূর্লভ সফলতা পান। এসসিজিতে অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে দশম উইকেট জুটিতে [[জন ব্রেসওয়েল|জন ব্রেসওয়েলের]] অপরাজিত ৮৩ রানের সাথে ব্যক্তিগত ৩৭ রানের কল্যাণে ১২৪ রান যুক্ত হয়। ঐ সিরিজটিতে নিউজিল্যান্ড ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে।